জিয়ার রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে বিএনপির কর্মসূচি

  • আপডেট: ১১:৩২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মে ২০২০
  • ৩৪

অনলাইন ডেস্ক:

৩০ মে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।বুধবার দুপুরে নিজের উত্তরার বাসা থেকে অনলাইন ব্রিফিংয়ে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ৩০ মে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশের অন্যান্য দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।

একইদিনে বেলা ১১টায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে শুধু স্থায়ী কমিটির সদস্যরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিকাল সাড়ে ৩টায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল আলোচনা হবে। যেখানে দেশের বরেণ্য ব্যক্তি ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য বক্তব্য রাখবেন।
তিনি জানান, বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে জিয়াউর রহমানের অবদান নিয়ে মোট ১২টি বিষয়ে ১০ জুন পর্যন্ত আলোচনা অব্যাহত থাকবে।

প্রতিবছর ঢাকা মহানগরীর থানায় থানায় এই দিনে বিএনপির নেতাকর্মীরা রান্না করা খাবার বিতরণ করতেন। তবে এবার তৈরি খাবার নয়, খাদ্যের উপাদান, কাপড় বা নগদ অর্থ সহায়তা করতে পারবেন। কোনোমতেই কোনো জমায়েত বা সমাবেশ করা যাবে না বলে জানান মির্জা ফখরুল।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

নির্বাচন নিয়ে দিনক্ষণ তো এখন বলা যাবে না-প্রধান নির্বাচন কমিশনার

জিয়ার রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে বিএনপির কর্মসূচি

আপডেট: ১১:৩২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মে ২০২০

অনলাইন ডেস্ক:

৩০ মে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।বুধবার দুপুরে নিজের উত্তরার বাসা থেকে অনলাইন ব্রিফিংয়ে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ৩০ মে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশের অন্যান্য দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।

একইদিনে বেলা ১১টায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে শুধু স্থায়ী কমিটির সদস্যরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিকাল সাড়ে ৩টায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল আলোচনা হবে। যেখানে দেশের বরেণ্য ব্যক্তি ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য বক্তব্য রাখবেন।
তিনি জানান, বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে জিয়াউর রহমানের অবদান নিয়ে মোট ১২টি বিষয়ে ১০ জুন পর্যন্ত আলোচনা অব্যাহত থাকবে।

প্রতিবছর ঢাকা মহানগরীর থানায় থানায় এই দিনে বিএনপির নেতাকর্মীরা রান্না করা খাবার বিতরণ করতেন। তবে এবার তৈরি খাবার নয়, খাদ্যের উপাদান, কাপড় বা নগদ অর্থ সহায়তা করতে পারবেন। কোনোমতেই কোনো জমায়েত বা সমাবেশ করা যাবে না বলে জানান মির্জা ফখরুল।