লালদীঘিতে ২৪ জনকে হত্যা মামলার রায়, ৩২ বছর পর ৫জনের ফাঁসির রায়

  • আপডেট: ০৯:৫৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২০
  • ২১

অনলাইন ডেস্ক:

চট্টগ্রামের লালদীঘিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জনসভায় ২৪ জনকে হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। রায়ে পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার বিকালে চট্টগ্রামের বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ মো. ইসমাইল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি কারাগারে আছেন। অপর আসামি ইন্সপেক্টর জেসি মণ্ডল পলাতক। এর আগে রোববার আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। গত ১৪ জানুয়ারি মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।

প্রসঙ্গত ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি লালদীঘি মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভা শুরুর আগে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রাক আদালত ভবনের দিকে আসার সময় গুলিবর্ষণ শুরু হয়। এতে ২৪ জন মারা যান। গুলিবর্ষণের সময় মানববেষ্টনী তৈরি করে শেখ হাসিনাকে আইনজীবী সমিতি ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়।

এ ঘটনায় ১৯৯২ সালে আইনজীবী মো. শহীদুল হুদা বাদী হয়ে মামলা করেন। ১৯৯৭ সালে মামলার প্রথম অভিযোগপত্র এবং অধিকতর তদন্ত শেষে ১৯৯৮ সালে দ্বিতীয় দফায় অভিযোগপত্র দেয়া হয়

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় উপ-অর্থ সম্পাদক হাজীগঞ্জের মাহবুব আলম ২ দিনের রিমান্ডে

লালদীঘিতে ২৪ জনকে হত্যা মামলার রায়, ৩২ বছর পর ৫জনের ফাঁসির রায়

আপডেট: ০৯:৫৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২০

অনলাইন ডেস্ক:

চট্টগ্রামের লালদীঘিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জনসভায় ২৪ জনকে হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। রায়ে পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার বিকালে চট্টগ্রামের বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ মো. ইসমাইল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি কারাগারে আছেন। অপর আসামি ইন্সপেক্টর জেসি মণ্ডল পলাতক। এর আগে রোববার আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। গত ১৪ জানুয়ারি মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।

প্রসঙ্গত ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি লালদীঘি মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভা শুরুর আগে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রাক আদালত ভবনের দিকে আসার সময় গুলিবর্ষণ শুরু হয়। এতে ২৪ জন মারা যান। গুলিবর্ষণের সময় মানববেষ্টনী তৈরি করে শেখ হাসিনাকে আইনজীবী সমিতি ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়।

এ ঘটনায় ১৯৯২ সালে আইনজীবী মো. শহীদুল হুদা বাদী হয়ে মামলা করেন। ১৯৯৭ সালে মামলার প্রথম অভিযোগপত্র এবং অধিকতর তদন্ত শেষে ১৯৯৮ সালে দ্বিতীয় দফায় অভিযোগপত্র দেয়া হয়