মেয়রের ছেলে সাম্য হত্যা মামলার রায় ১৬ জানুয়ারি

  • আপডেট: ০৩:৪০:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২০
  • ২৫

নিজস্ব প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সরকারের একমাত্র ছেলে চাঞ্চল্যকর আশিকুর রহমান সাম্য (১৪) হত্যা মামলার রায় আগামী ১৬ জানুয়ারি।

সোমবার জেলা ও দায়রা জজ দীলিপ কুমার ভৌমিকের আদালতে সর্বশেষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ওই তারিখ নির্ধারণ করা হয়। গোবিন্দগঞ্জের নিম্নআদালতে ৪০ দিন এবং গাইবান্ধায় ১৭ দিন শুনানি ও সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এ মামলায় ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, এ মামলায় ৬ জন জেলহাজতে এবং ৫ জন জামিনে রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হওয়ার পরদিন সকালে গোবিন্দগঞ্জ শহরের বর্ধনকুঠি বটতলা মোড় এলাকার কমিউনিটি সেন্টারের পেছনের একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় সাম্য’র লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

সে সময় পুলিশ জানায়, ঈদের আগের রাতে সুকৌশলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে সাম্যকে হত্যা করে ওই সেপটিক ট্যাংকে ফেলে রাখে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ওইদিনই পুলিশ ৮ জনকে গ্রেফতার করে। সে সময় সাম্য গোবিন্দগঞ্জ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল।

ওই ঘটনার পর সাম্যর বাবা পৌর মেয়র আতাউর রহমান বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় ওই খুনের মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে পৌর কাউন্সিলর জয়নাল আবেদিনসহ ১১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

হাজীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মাইনুদ্দিন মিয়াজী আটক

মেয়রের ছেলে সাম্য হত্যা মামলার রায় ১৬ জানুয়ারি

আপডেট: ০৩:৪০:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২০

নিজস্ব প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সরকারের একমাত্র ছেলে চাঞ্চল্যকর আশিকুর রহমান সাম্য (১৪) হত্যা মামলার রায় আগামী ১৬ জানুয়ারি।

সোমবার জেলা ও দায়রা জজ দীলিপ কুমার ভৌমিকের আদালতে সর্বশেষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ওই তারিখ নির্ধারণ করা হয়। গোবিন্দগঞ্জের নিম্নআদালতে ৪০ দিন এবং গাইবান্ধায় ১৭ দিন শুনানি ও সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এ মামলায় ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, এ মামলায় ৬ জন জেলহাজতে এবং ৫ জন জামিনে রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হওয়ার পরদিন সকালে গোবিন্দগঞ্জ শহরের বর্ধনকুঠি বটতলা মোড় এলাকার কমিউনিটি সেন্টারের পেছনের একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় সাম্য’র লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

সে সময় পুলিশ জানায়, ঈদের আগের রাতে সুকৌশলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে সাম্যকে হত্যা করে ওই সেপটিক ট্যাংকে ফেলে রাখে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ওইদিনই পুলিশ ৮ জনকে গ্রেফতার করে। সে সময় সাম্য গোবিন্দগঞ্জ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল।

ওই ঘটনার পর সাম্যর বাবা পৌর মেয়র আতাউর রহমান বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় ওই খুনের মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে পৌর কাউন্সিলর জয়নাল আবেদিনসহ ১১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।