আহত শিশু নাইমার বাড়ী চাঁদপুরে, খোঁজ মিলছেনা মা ও দাদীর

  • আপডেট: ০৯:১৫:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯
  • ৪২

অনলাইন ডেস্ক:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক।

এদিকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা আহত শিশু নাইমার স্বজনদের খোঁজ মিলেছে। তবে তার সঙ্গে থাকা মা ও দাদির এখনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

নাইমার চাচা মানিক বলেছেন, তিনি ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। শিশু নাইমাকে নিয়ে তার মা কাকলী ও দাদি সিলেট থেকে উদয়ন এক্সপ্রেসে করে চাঁদপুরে ফিরছিলেন। পথে দুর্ঘটনার শিকার হয় তাদের ট্রেন।

তিনি জানান, নাইমার বাবা মাইনুদ্দিনও দুর্ঘটনার খবর পেয়ে চাঁদপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রওনা দিয়েছেন। কিন্তু তারা কেউই নাইমার মায়ের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করতে পারছেন না। তারা কী অবস্থায় আছেন কিছুই জানতে পারছেন না।

প্রসঙ্গত, দুর্ঘটনার পর আহত লোকজনদের মধ্যে রক্তাক্ত এক কন্যা শিশুকেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আতঙ্কিত শিশুটি নিজের নাম বলতে পারছিল না। পরে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ছবি ছড়িয়ে পড়লে স্বজনরা যোগাযোগ করেন।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

ফরিদগঞ্জে ২৩০ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো মকবুল স্মৃতি সংসদ

আহত শিশু নাইমার বাড়ী চাঁদপুরে, খোঁজ মিলছেনা মা ও দাদীর

আপডেট: ০৯:১৫:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক।

এদিকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা আহত শিশু নাইমার স্বজনদের খোঁজ মিলেছে। তবে তার সঙ্গে থাকা মা ও দাদির এখনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

নাইমার চাচা মানিক বলেছেন, তিনি ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। শিশু নাইমাকে নিয়ে তার মা কাকলী ও দাদি সিলেট থেকে উদয়ন এক্সপ্রেসে করে চাঁদপুরে ফিরছিলেন। পথে দুর্ঘটনার শিকার হয় তাদের ট্রেন।

তিনি জানান, নাইমার বাবা মাইনুদ্দিনও দুর্ঘটনার খবর পেয়ে চাঁদপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রওনা দিয়েছেন। কিন্তু তারা কেউই নাইমার মায়ের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করতে পারছেন না। তারা কী অবস্থায় আছেন কিছুই জানতে পারছেন না।

প্রসঙ্গত, দুর্ঘটনার পর আহত লোকজনদের মধ্যে রক্তাক্ত এক কন্যা শিশুকেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আতঙ্কিত শিশুটি নিজের নাম বলতে পারছিল না। পরে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ছবি ছড়িয়ে পড়লে স্বজনরা যোগাযোগ করেন।