জলাবদ্ধতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সার, বীজ ও নগদ টাকা দিলো ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন

প্রতিনিধির পাঠানো ছবি।

২০২৪- ২৫ অর্থ বছরের খরিপ- ২ মৌসুমে পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে রোপা আমান ধানের উফশী বীজ, সার ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদানের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌলী মন্ডল।

ফরিদগঞ্জে কয়েকদিনের টানা বর্ষনে আমনের বীজতলা এবং রোপনকৃত চারা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

১ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ২৯০০ কৃষকের মাঝে বীজ, সার ও নগদ টাকা বিতরণ করা হয়।

নুরে আলমের সঞ্চালনায় উপজেলা কৃষি অফিসার কল্লোল কিশোর সরকার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌলী মন্ডল। এসময় তিনি বলেন- প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের হাতে নেই। যে ক্ষতি আমাদের হয়ে গেছে তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। আপনাদের যে প্রনোদনা দেয়া হয়েছে তা যথাযথ ভাবে কাজে লাগাতে হবে। কৃষি অফিসার যে পরামর্শ দিয়েছেন তা পালন না করলে আপনারাই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।

কৃষি অফিসার কল্লোল কিশোর সরকার বলেন- আপনাদের আজ যে বীজ দেয়া হয়েছে তা ইতোমধ্যে হিমাগারে রাখা হয়েছিলো। সেখান থেকে বের করে আনা হয়েছে। তাই এই বীজ ভিজানোর আগে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। আরেকটি বিষয় মনে রাখতে হবে এই ধান বীজতলায় ১৫-১৬ দিনের বেশি রাখা যাবে না। এটা বিশেষ বীজ। যা ১০০ দিনের মধ্যে এই বীজের ফসল আসে। যা আমন বীনা ১৭ নামে পরিচিত।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

যে কারণে পুরুষে ৪টি বিয়ের পক্ষে হীরা সুমরো

জলাবদ্ধতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সার, বীজ ও নগদ টাকা দিলো ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন

আপডেট: ১০:৩৫:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

২০২৪- ২৫ অর্থ বছরের খরিপ- ২ মৌসুমে পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে রোপা আমান ধানের উফশী বীজ, সার ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদানের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌলী মন্ডল।

ফরিদগঞ্জে কয়েকদিনের টানা বর্ষনে আমনের বীজতলা এবং রোপনকৃত চারা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

১ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ২৯০০ কৃষকের মাঝে বীজ, সার ও নগদ টাকা বিতরণ করা হয়।

নুরে আলমের সঞ্চালনায় উপজেলা কৃষি অফিসার কল্লোল কিশোর সরকার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌলী মন্ডল। এসময় তিনি বলেন- প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের হাতে নেই। যে ক্ষতি আমাদের হয়ে গেছে তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। আপনাদের যে প্রনোদনা দেয়া হয়েছে তা যথাযথ ভাবে কাজে লাগাতে হবে। কৃষি অফিসার যে পরামর্শ দিয়েছেন তা পালন না করলে আপনারাই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।

কৃষি অফিসার কল্লোল কিশোর সরকার বলেন- আপনাদের আজ যে বীজ দেয়া হয়েছে তা ইতোমধ্যে হিমাগারে রাখা হয়েছিলো। সেখান থেকে বের করে আনা হয়েছে। তাই এই বীজ ভিজানোর আগে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। আরেকটি বিষয় মনে রাখতে হবে এই ধান বীজতলায় ১৫-১৬ দিনের বেশি রাখা যাবে না। এটা বিশেষ বীজ। যা ১০০ দিনের মধ্যে এই বীজের ফসল আসে। যা আমন বীনা ১৭ নামে পরিচিত।