২০ বছরেও শাহরাস্তির চণ্ডীপুরের স্বাস্ব্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি চালু হয়নি

  • আপডেট: ১১:০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মার্চ ২০২২
  • ৪৪

প্রতিনিধির পাঠানো ছবি।

মো. হাবিবুর রহমান ভূঁইয়াঃ

২০ বছরেও শাহরাস্তির চণ্ডীপুরের স্বাস্ব্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি চালু হয়নি। ফলে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ওই এলাকার হাজার হাজার মানুষ।

২০০১ সালের ২৭মার্চ চণ্ডীপুর গ্রামে চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) আসনের গণমানুষের নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার ও সাবেক সফল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ভবনটি নির্মাণের প্রায় ২০ বছর অতিবাহিত হতে চললেও আজও এটির কার্যক্রম চালু হয়নি।

স্থানীয়রা জানান প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছিল দ্বিতল ভবনটি এখন শুধু কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

স্থানীয় লোকজন জানান, যদি আমাদের এখানে একজন ডাক্তার থাকতো তাহলে আমরা দূর-দূরান্তে যেতে হতনা। আমাদের এলাকাটা হল গরীব এলাকা।

এ ব্যাপারে শাহরাস্তি উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ নাসির উদ্দিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান একই ইউনিয়নে দুইটি কেন্দ্র হওয়ায় বিধি মোতাবেক একটির জন্য জনগণ থাকলেও অপরটির জন্য কোন জনবল না থাকায় আমরা সেটি চালু করতে পারছিনা। যদি জনবল থাকে তাহলে কেন্দ্রটি চালু করা যাবে

এলাকাবাসী চণ্ডীপুরের স্বাস্ব্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি চালু করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপির হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

যে কারণে পুরুষে ৪টি বিয়ের পক্ষে হীরা সুমরো

২০ বছরেও শাহরাস্তির চণ্ডীপুরের স্বাস্ব্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি চালু হয়নি

আপডেট: ১১:০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মার্চ ২০২২

মো. হাবিবুর রহমান ভূঁইয়াঃ

২০ বছরেও শাহরাস্তির চণ্ডীপুরের স্বাস্ব্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি চালু হয়নি। ফলে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ওই এলাকার হাজার হাজার মানুষ।

২০০১ সালের ২৭মার্চ চণ্ডীপুর গ্রামে চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) আসনের গণমানুষের নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার ও সাবেক সফল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ভবনটি নির্মাণের প্রায় ২০ বছর অতিবাহিত হতে চললেও আজও এটির কার্যক্রম চালু হয়নি।

স্থানীয়রা জানান প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছিল দ্বিতল ভবনটি এখন শুধু কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

স্থানীয় লোকজন জানান, যদি আমাদের এখানে একজন ডাক্তার থাকতো তাহলে আমরা দূর-দূরান্তে যেতে হতনা। আমাদের এলাকাটা হল গরীব এলাকা।

এ ব্যাপারে শাহরাস্তি উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ নাসির উদ্দিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান একই ইউনিয়নে দুইটি কেন্দ্র হওয়ায় বিধি মোতাবেক একটির জন্য জনগণ থাকলেও অপরটির জন্য কোন জনবল না থাকায় আমরা সেটি চালু করতে পারছিনা। যদি জনবল থাকে তাহলে কেন্দ্রটি চালু করা যাবে

এলাকাবাসী চণ্ডীপুরের স্বাস্ব্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি চালু করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপির হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।