হাইমচর ইউএনও অফিসের কর্মচারী সিরাজ ও আলী মা ইলিশের পাচারকারি

  • আপডেট: ০৬:৩৪:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০১৯
  • ৫৩

হাইমচর প্রতিনিধি:
হাইমচর উপজেলার কাটাখাালি এলাকার স্থানীয় মানুষজন জিজ্ঞাসা করে সিরাজ ভাই মোহাম্মদ আলী ভাই প্রতিদিন এত মা ইলিশ কোথায় নেন। এত ইলিশ কি আপনাদের পেটেই যায়। নাকি বিক্রি করেন। উত্তর নাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কার্যালয়ের কর্মচারী মোহাম্মদ আলী ও সিরাজুল ইসলামের।

স্থানীয়দের সাথে আলাপ করলে জানা যায় এবং বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে সরেজমিন দেখা যায় সিরাজুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলী নামে দুইজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ভ্রাম্যমান আদালত শেষে চলেগেলে ফিরে এসে ব্যাগ ও বস্তা ভর্তি করে মা ইলিশ নিয়ে যাচ্ছে।

স্থানীয় অনেকেই তাদের এই অবস্থা দেখে বলেন, তারা উপজেলার কর্মচারী হওয়ার কারণে কেউ কিছু বলে না। তারা এইসব মাছ অনেক নেতার বাড়ীতে নিয়ে পৌঁছিয়ে দেয়। জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা না থাকা বরং জেলেদেরকে তারা সহযোগিতা কারণে মা ইলিশ নিধন বন্ধ হচ্ছে না।

প্রতিদিন অভিযান শেষ হলে দুই কর্মচারীর জেলেদের কাছ থেকে এসে ইলিশ মাছ নেয়ার বিষয়টি অবশ্যই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গুরুত্বসহকারে দেখবেন বলে স্থানীয়রা দাবী করে

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

মতলব দক্ষিণের মুন্সিরহাটে আগুনে পুড়েছে ১৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান 

হাইমচর ইউএনও অফিসের কর্মচারী সিরাজ ও আলী মা ইলিশের পাচারকারি

আপডেট: ০৬:৩৪:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০১৯

হাইমচর প্রতিনিধি:
হাইমচর উপজেলার কাটাখাালি এলাকার স্থানীয় মানুষজন জিজ্ঞাসা করে সিরাজ ভাই মোহাম্মদ আলী ভাই প্রতিদিন এত মা ইলিশ কোথায় নেন। এত ইলিশ কি আপনাদের পেটেই যায়। নাকি বিক্রি করেন। উত্তর নাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কার্যালয়ের কর্মচারী মোহাম্মদ আলী ও সিরাজুল ইসলামের।

স্থানীয়দের সাথে আলাপ করলে জানা যায় এবং বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে সরেজমিন দেখা যায় সিরাজুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলী নামে দুইজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ভ্রাম্যমান আদালত শেষে চলেগেলে ফিরে এসে ব্যাগ ও বস্তা ভর্তি করে মা ইলিশ নিয়ে যাচ্ছে।

স্থানীয় অনেকেই তাদের এই অবস্থা দেখে বলেন, তারা উপজেলার কর্মচারী হওয়ার কারণে কেউ কিছু বলে না। তারা এইসব মাছ অনেক নেতার বাড়ীতে নিয়ে পৌঁছিয়ে দেয়। জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা না থাকা বরং জেলেদেরকে তারা সহযোগিতা কারণে মা ইলিশ নিধন বন্ধ হচ্ছে না।

প্রতিদিন অভিযান শেষ হলে দুই কর্মচারীর জেলেদের কাছ থেকে এসে ইলিশ মাছ নেয়ার বিষয়টি অবশ্যই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গুরুত্বসহকারে দেখবেন বলে স্থানীয়রা দাবী করে