কচুয়ায় ইব্রাহিমের তৈরি সু-স্বাদু পুয়া খেতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়

  • আপডেট: ০৫:৪১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ৩০

কচুয়া প্রতিনিধি ॥
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নন্দনপুর গ্রামের ইব্রাহিম ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে হোটেলে কাজ করতেন। অন্যের হোটলে কর্মরত অবস্থায় একদিন নিজে দোকান মালিক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। পরবর্তীতে ঢাকার চাকরি ছেড়ে নিজ গ্রামে নন্দনপুর বাজারে একটি দোকান দিয়ে ব্যবসায় শুরু করেন।
এখন প্রতিদিন পুয়া তৈরি করে গড়ে ইব্রাহিম ৭শ থেকে ৮শ পুয়া বিক্রি করে আসছে। পাশাপাশি তার তৈরি সু-স্বাদু পুয়া এখন নন্দনপুর বাজারের বাহিরেসহ অন্যান্য বাজার ও বেকারীতে বাজারজাত করে আসছে।
ব্যবসায়ী ইব্রাহিম আরো জানান, অন্যের দোকানে কাজ করার চেয়ে নিজের দোকান দিয়ে ব্যবসায় পরিচালনা করা অনেক সৌভাগ্য বলে মনে করি। নিজের তৈরি পুয়া বিক্রি করে যা আয় হয় তা নিয়ে স্ত্রী,সন্তান,বাবা-মাকে নিয়ে ভালো আছি। তিনি আরো জানান, পুয়া তৈরি করতে আটা,ময়দা,চিনি,দুধ ও ডিম উপকরণ দেয়া হয়। ফলে পুয়া সু-স্বাদু হওয়ায় এ অঞ্চলের মানুষের কাছে পুয়া সু-স্বাদু খাবার হিসেবে দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
স্থানীয় ক্রেতা সিরাজুল ইসলাম, আবুল বাশার,ইয়াছিন ও বলাইসহ বেশ কিছু লোকজন জানান, ইব্রাহিমের তৈরি পুয়াতে যাদু রয়েছে। তার তৈরি পুয়া, যতই খাই ততই সু-স্বাদু লাগে। তাই সময় পেলেই আমরা তার দোকানে পুয়া খেতে আসি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

কচুয়ায় ইব্রাহিমের তৈরি সু-স্বাদু পুয়া খেতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়

আপডেট: ০৫:৪১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯

কচুয়া প্রতিনিধি ॥
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নন্দনপুর গ্রামের ইব্রাহিম ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে হোটেলে কাজ করতেন। অন্যের হোটলে কর্মরত অবস্থায় একদিন নিজে দোকান মালিক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। পরবর্তীতে ঢাকার চাকরি ছেড়ে নিজ গ্রামে নন্দনপুর বাজারে একটি দোকান দিয়ে ব্যবসায় শুরু করেন।
এখন প্রতিদিন পুয়া তৈরি করে গড়ে ইব্রাহিম ৭শ থেকে ৮শ পুয়া বিক্রি করে আসছে। পাশাপাশি তার তৈরি সু-স্বাদু পুয়া এখন নন্দনপুর বাজারের বাহিরেসহ অন্যান্য বাজার ও বেকারীতে বাজারজাত করে আসছে।
ব্যবসায়ী ইব্রাহিম আরো জানান, অন্যের দোকানে কাজ করার চেয়ে নিজের দোকান দিয়ে ব্যবসায় পরিচালনা করা অনেক সৌভাগ্য বলে মনে করি। নিজের তৈরি পুয়া বিক্রি করে যা আয় হয় তা নিয়ে স্ত্রী,সন্তান,বাবা-মাকে নিয়ে ভালো আছি। তিনি আরো জানান, পুয়া তৈরি করতে আটা,ময়দা,চিনি,দুধ ও ডিম উপকরণ দেয়া হয়। ফলে পুয়া সু-স্বাদু হওয়ায় এ অঞ্চলের মানুষের কাছে পুয়া সু-স্বাদু খাবার হিসেবে দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
স্থানীয় ক্রেতা সিরাজুল ইসলাম, আবুল বাশার,ইয়াছিন ও বলাইসহ বেশ কিছু লোকজন জানান, ইব্রাহিমের তৈরি পুয়াতে যাদু রয়েছে। তার তৈরি পুয়া, যতই খাই ততই সু-স্বাদু লাগে। তাই সময় পেলেই আমরা তার দোকানে পুয়া খেতে আসি।