কচুয়া থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেল ১৫ বছরের কিশোরী

  • আপডেট: ০৪:৫৩:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৯
  • ৩৭

ওমর ফারুক সাইম, কচুয়া॥
কচুয়া থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেল ১৫ বছরের কিশোরী। শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) বিকেলে চাঁদপুরের কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ওয়ালিউল্লাহ অলির নির্দেশে কচুয়া থানার সহকারী পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মোঃ শফিকুল ইসলাম ৯৯৯ এর মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে উপজেলার কড়ইয়া ইউনিয়নের সাহেদাপুর গ্রামে কিশোরীর বাড়িতে বিবাহ মন্ডপে গিয়ে হাজির হয়। এসময় কিশোরীর পিতা হান্নান মিয়ার সাথে কথা বলে তাকে বাল্য বিবাহের কুফল বুঝিয়ে মেয়ের ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে না দেওয়া শর্তে মুছলেখা নিয়ে বিবাহ বন্ধ করে দেয় এএসআই শফিকুল ইসলাম। এবং বিয়ের অনুষ্ঠানের সকল আয়োজনও বন্ধ করে দেন তিনি।
কচুয়া থানার ওসি মোঃ ওয়ালিউল্লাহ অলি ও এএসআই শফিকুল ইসলাম জানান, জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে কচুয়া থানার সাহেদাপুর গ্রামে বাল্য বিবাহ সংগঠিত হচ্ছে এমন সংবাদ পাওয়ার পর আমরা অভিযান চালিয়ে বিবাহটি বন্ধ করে দেই এবং মেয়ের বাবার কাছ থেকে মুছলেখা নিয়ে তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

চাঁদপুরে খাঁটি গরুর দুধ বিক্রর নামে প্রতারণা

কচুয়া থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেল ১৫ বছরের কিশোরী

আপডেট: ০৪:৫৩:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৯

ওমর ফারুক সাইম, কচুয়া॥
কচুয়া থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেল ১৫ বছরের কিশোরী। শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) বিকেলে চাঁদপুরের কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ওয়ালিউল্লাহ অলির নির্দেশে কচুয়া থানার সহকারী পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মোঃ শফিকুল ইসলাম ৯৯৯ এর মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে উপজেলার কড়ইয়া ইউনিয়নের সাহেদাপুর গ্রামে কিশোরীর বাড়িতে বিবাহ মন্ডপে গিয়ে হাজির হয়। এসময় কিশোরীর পিতা হান্নান মিয়ার সাথে কথা বলে তাকে বাল্য বিবাহের কুফল বুঝিয়ে মেয়ের ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে না দেওয়া শর্তে মুছলেখা নিয়ে বিবাহ বন্ধ করে দেয় এএসআই শফিকুল ইসলাম। এবং বিয়ের অনুষ্ঠানের সকল আয়োজনও বন্ধ করে দেন তিনি।
কচুয়া থানার ওসি মোঃ ওয়ালিউল্লাহ অলি ও এএসআই শফিকুল ইসলাম জানান, জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে কচুয়া থানার সাহেদাপুর গ্রামে বাল্য বিবাহ সংগঠিত হচ্ছে এমন সংবাদ পাওয়ার পর আমরা অভিযান চালিয়ে বিবাহটি বন্ধ করে দেই এবং মেয়ের বাবার কাছ থেকে মুছলেখা নিয়ে তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।