ভাষাসৈনিক ডা. এম এ গফুর আর নেই

  • আপডেট: ০৯:১৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৯
  • ৩৫

নিজস্ব প্রতিবেদক:

বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক ডা. এম এ গফুর ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন। আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) ভোরে রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর।

আজ বাদ জুমা চাঁদপুর পৌর ঈদগাহ মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। পরে স্থানীয় পৌর গোরস্তানে তাঁকে দাফন করা হবে।

ডা. এম এ গফুর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অধ্যায়নকালে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামসহ বিভিন্ন আন্দোলনে দক্ষ সংগঠক তিনি। তবে অনেকটা প্রচারবিমুখ ছিলেন। চিকিৎসা শাস্ত্রে মেডিসিন ও রেডিওগ্রাফিতে দেশ-বিদেশে পড়াশোনা শেষে চাঁদপুরেই মৃত্যু পর্যন্ত সমাজসেবায় জড়িত ছিলেন এই ভাষাসৈনিক।

চাঁদপুর ডায়াবেটিস হাসপাতাল, বিএনএসবি মাজহারুল হক চক্ষু হাসপাতালসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।

ডা. এম এ গফুর দুই ছেলে এবং মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর সহধর্মিনী মাহমুদা খানম ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। তাঁর মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপিসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সমন্বয়ক আর জামায়াতের কারণে ইউনুছ সরকার ব্যর্থ হবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

ভাষাসৈনিক ডা. এম এ গফুর আর নেই

আপডেট: ০৯:১৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক:

বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক ডা. এম এ গফুর ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন। আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) ভোরে রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর।

আজ বাদ জুমা চাঁদপুর পৌর ঈদগাহ মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। পরে স্থানীয় পৌর গোরস্তানে তাঁকে দাফন করা হবে।

ডা. এম এ গফুর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অধ্যায়নকালে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামসহ বিভিন্ন আন্দোলনে দক্ষ সংগঠক তিনি। তবে অনেকটা প্রচারবিমুখ ছিলেন। চিকিৎসা শাস্ত্রে মেডিসিন ও রেডিওগ্রাফিতে দেশ-বিদেশে পড়াশোনা শেষে চাঁদপুরেই মৃত্যু পর্যন্ত সমাজসেবায় জড়িত ছিলেন এই ভাষাসৈনিক।

চাঁদপুর ডায়াবেটিস হাসপাতাল, বিএনএসবি মাজহারুল হক চক্ষু হাসপাতালসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।

ডা. এম এ গফুর দুই ছেলে এবং মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর সহধর্মিনী মাহমুদা খানম ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। তাঁর মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপিসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।