শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হাজীগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা

বিএনপির নেতাকর্মীরা গত ১৭ বছর শোষণ ও নির্যাতনের শিকার, এখনো তারা হয়রানির শিকার হচ্ছে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

ছবি-নতুনেরকথা।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি হাজীগঞ্জ উপজেলা ও পৌর শাখার আয়োজনে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে মতবনিমিয় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিকালে হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক ইঞ্জি. মমিনুল হক।

তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনা রয়েছে আপনারা কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজ করবেন না। যারা অপকর্মে জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি একটি নতুন বাংলাদেশের কথা বলেছেন, গত ১৭ বছর বিএনপির নেতাকর্মীরা যেভাবে শোষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে, নতুন বাংলাদেশে সেই শোষন ও নির্যাতন থাকবেনা। তবে অপরাধ ও অপকর্মকারীরা যেই দলের হোক না কেন, তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না।

তিনি বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা গত ১৭ বছর শোষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তারা রাতে ঘুমাতে পারে নাই, কাজ-কর্ম, ব্যবসা-বানিজ্য করতে পারে নাই। হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির একটি কুচক্রীমহলের ষড়যন্ত্রে এখনো তারা পরাধীনতার গ্লানির শিকার হচ্ছে। বিশেষ করে গত ২০ আগস্টের ঘটনায় টোরাগড় গ্রাম ও মকিমাবাদ সর্দার বাড়ি লোকজন এই হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার। অথচ এরাই গত ৫ আগস্ট থেকে উপজেলা, থানাসহ অন্যান্য সরকারি স্থাপনা, ব্যবসা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পাহারা দিয়েছে।

ইঞ্জি. মমিনুল হক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপস শীল ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাজীগঞ্জ সার্কেল) পঙ্কজ কুমার দে’র দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, গত ৫ আগস্টের আগে এবং পরে আপনারা দুইজন স্বাক্ষী। তারা-তো আপনাদেরকে পাহারা দিয়েছে। তাহলে আপনারা থাকতে কেন, টোরাগড় গ্রাম ও মকিমাবাদের সর্দার বাড়ির লোকজন হয়রানির শিকার হবে ? এই দুই গ্রামের বিষয়ে আপনাদের মতামত দিন। তাদের প্রতি যেনো অবিচার করা না হয়। যারা প্রকৃত অপরাধী তাদেরকে গ্রেফতার করুন।

তিনি সংবাদকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, গত ১৭ বছর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি কলমও লিখেন নাই। এখন একটু সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করুন। যারা প্রকৃত অপরাধী তাদেরকে তুলে ধরুন। মিথ্যা খবর রটানোর চেষ্টা করবেন না। গত ২০ আগস্টের ঘটনায় কিছু গণমাধ্যমে মিথ্যাচার প্রকাশ করে এই ঘটনার সৃষ্টি করা হয়েছে। তারা বলেছে, ২/৫/৭/১১ জন মারা গেছে। অথচ মৃত্যুর কোনো ঘটনা ঘটেনি। ওই দিন এক কিশোর আহত হয়েছে। আমরা তার খোঁজ-খবর নিয়েছি। পরের দিন ওই কিশোর মারা যায়।

তিনি আরও বলেন, যারা এই মিথ্যাচারে জড়িত ছিলেন, তাদেরকে আইনের কাটগড়ায় দাঁড়াতে হবে। ভিডিও ফুটেজ আছে, বিচার-বিশ্লেষন করে প্রকৃত আসামিদের এরেস্ট করুন। অযথা কাউকে হয়রানি করবেন না। ওই ঘটনায় টোরাগড় ও মকিমাবাদের দায়িত্বশীল কোনো নেতাকর্মী মারামারিতে ছিলো না। এটি ছিলো, কিশোরদের প্রেম সংক্রান্ত একটি ঘটনা।

তিনি বলেন, টোরাগড় গ্রাম ও মকিমাবাদ সর্দার বাড়ির লোকজন আমাকে কথা দিয়েছে, তারা শান্তিপূর্ণভাবে সহ-অবস্থানে থেকে আগামি দিনে রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়ীক কার্যক্রম পরিচালনা করবে। বাজারের নিরাপত্তায় তারা কাজ করবে। আমিও অনুরোধ করবো, কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। যারা দোষী তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দিন। এসময় তিনি আজাদ হত্যা ও মিজানুর রহমান সেলিমের দোকান লুটপাটে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবী জানান।

বিএনপি নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার উল্যাহ পাটওয়ারী সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম.এ রহিম পাটওয়ারী উপস্থাপনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আলহাজ্ব ইমাম হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম খাঁন, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম ভুট্টু, সাবেক উপদেষ্টা সদস্য হেলাল উদ্দিন মজুমদার, উপজেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক আকতার হোসেন দুলাল।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মো. বিল্লাল হোসেন বেলাল, পৌর যুবদলের সাবেক আহবায়ক মো. মিজানুর রহমান সেলিম, সাবেক সদস্য সচিব মো. বিল্লাল হোসেন পাটওয়ারী, ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত তালুকদার, পৌর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব জুয়েল রানা তালুকদার, পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক আবু ইউছুফ প্রমুখ।

এসময় বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান মনির, নুরুন্নবী সম্রাট, যুবদল নেতা হুমায়ুন কবির সুমন, উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি ইমান হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম মিঠু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মজিবুর রহমান, সাবেক সদস্য সচিব শাহিন মজুমদার, পৌর শ্রমিক দলের সভাপতি রাশেদুল আলম হীরা, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক এস.এম ফয়সাল হোসাইন, পৌর ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব দ্বীন ইসলাম টগর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও যুবনেতা ডা. জহির, নাজমুল হাছান রাজন, শুকুর আলম, মনির খন্দকার, ফারুক হোসেন, সুমন তালুকদার, স্বেচ্ছাসেবক নেতা ঝুটনসহ উপজেলা ও পৌর বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের অন্যান্য নেতাকর্মী ও সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হাজীগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা

বিএনপির নেতাকর্মীরা গত ১৭ বছর শোষণ ও নির্যাতনের শিকার, এখনো তারা হয়রানির শিকার হচ্ছে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

আপডেট: ১১:০৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি হাজীগঞ্জ উপজেলা ও পৌর শাখার আয়োজনে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে মতবনিমিয় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিকালে হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক ইঞ্জি. মমিনুল হক।

তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনা রয়েছে আপনারা কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজ করবেন না। যারা অপকর্মে জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি একটি নতুন বাংলাদেশের কথা বলেছেন, গত ১৭ বছর বিএনপির নেতাকর্মীরা যেভাবে শোষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে, নতুন বাংলাদেশে সেই শোষন ও নির্যাতন থাকবেনা। তবে অপরাধ ও অপকর্মকারীরা যেই দলের হোক না কেন, তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না।

তিনি বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা গত ১৭ বছর শোষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তারা রাতে ঘুমাতে পারে নাই, কাজ-কর্ম, ব্যবসা-বানিজ্য করতে পারে নাই। হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির একটি কুচক্রীমহলের ষড়যন্ত্রে এখনো তারা পরাধীনতার গ্লানির শিকার হচ্ছে। বিশেষ করে গত ২০ আগস্টের ঘটনায় টোরাগড় গ্রাম ও মকিমাবাদ সর্দার বাড়ি লোকজন এই হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার। অথচ এরাই গত ৫ আগস্ট থেকে উপজেলা, থানাসহ অন্যান্য সরকারি স্থাপনা, ব্যবসা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পাহারা দিয়েছে।

ইঞ্জি. মমিনুল হক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপস শীল ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাজীগঞ্জ সার্কেল) পঙ্কজ কুমার দে’র দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, গত ৫ আগস্টের আগে এবং পরে আপনারা দুইজন স্বাক্ষী। তারা-তো আপনাদেরকে পাহারা দিয়েছে। তাহলে আপনারা থাকতে কেন, টোরাগড় গ্রাম ও মকিমাবাদের সর্দার বাড়ির লোকজন হয়রানির শিকার হবে ? এই দুই গ্রামের বিষয়ে আপনাদের মতামত দিন। তাদের প্রতি যেনো অবিচার করা না হয়। যারা প্রকৃত অপরাধী তাদেরকে গ্রেফতার করুন।

তিনি সংবাদকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, গত ১৭ বছর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি কলমও লিখেন নাই। এখন একটু সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করুন। যারা প্রকৃত অপরাধী তাদেরকে তুলে ধরুন। মিথ্যা খবর রটানোর চেষ্টা করবেন না। গত ২০ আগস্টের ঘটনায় কিছু গণমাধ্যমে মিথ্যাচার প্রকাশ করে এই ঘটনার সৃষ্টি করা হয়েছে। তারা বলেছে, ২/৫/৭/১১ জন মারা গেছে। অথচ মৃত্যুর কোনো ঘটনা ঘটেনি। ওই দিন এক কিশোর আহত হয়েছে। আমরা তার খোঁজ-খবর নিয়েছি। পরের দিন ওই কিশোর মারা যায়।

তিনি আরও বলেন, যারা এই মিথ্যাচারে জড়িত ছিলেন, তাদেরকে আইনের কাটগড়ায় দাঁড়াতে হবে। ভিডিও ফুটেজ আছে, বিচার-বিশ্লেষন করে প্রকৃত আসামিদের এরেস্ট করুন। অযথা কাউকে হয়রানি করবেন না। ওই ঘটনায় টোরাগড় ও মকিমাবাদের দায়িত্বশীল কোনো নেতাকর্মী মারামারিতে ছিলো না। এটি ছিলো, কিশোরদের প্রেম সংক্রান্ত একটি ঘটনা।

তিনি বলেন, টোরাগড় গ্রাম ও মকিমাবাদ সর্দার বাড়ির লোকজন আমাকে কথা দিয়েছে, তারা শান্তিপূর্ণভাবে সহ-অবস্থানে থেকে আগামি দিনে রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়ীক কার্যক্রম পরিচালনা করবে। বাজারের নিরাপত্তায় তারা কাজ করবে। আমিও অনুরোধ করবো, কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। যারা দোষী তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দিন। এসময় তিনি আজাদ হত্যা ও মিজানুর রহমান সেলিমের দোকান লুটপাটে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবী জানান।

বিএনপি নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার উল্যাহ পাটওয়ারী সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম.এ রহিম পাটওয়ারী উপস্থাপনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আলহাজ্ব ইমাম হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম খাঁন, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম ভুট্টু, সাবেক উপদেষ্টা সদস্য হেলাল উদ্দিন মজুমদার, উপজেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক আকতার হোসেন দুলাল।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মো. বিল্লাল হোসেন বেলাল, পৌর যুবদলের সাবেক আহবায়ক মো. মিজানুর রহমান সেলিম, সাবেক সদস্য সচিব মো. বিল্লাল হোসেন পাটওয়ারী, ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত তালুকদার, পৌর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব জুয়েল রানা তালুকদার, পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক আবু ইউছুফ প্রমুখ।

এসময় বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান মনির, নুরুন্নবী সম্রাট, যুবদল নেতা হুমায়ুন কবির সুমন, উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি ইমান হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম মিঠু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মজিবুর রহমান, সাবেক সদস্য সচিব শাহিন মজুমদার, পৌর শ্রমিক দলের সভাপতি রাশেদুল আলম হীরা, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক এস.এম ফয়সাল হোসাইন, পৌর ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব দ্বীন ইসলাম টগর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও যুবনেতা ডা. জহির, নাজমুল হাছান রাজন, শুকুর আলম, মনির খন্দকার, ফারুক হোসেন, সুমন তালুকদার, স্বেচ্ছাসেবক নেতা ঝুটনসহ উপজেলা ও পৌর বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের অন্যান্য নেতাকর্মী ও সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।