আলোকিত মৈশাদী  ইউনিয়ন গড়ার কারিগরের গল্প

  • আপডেট: ০৪:৫৬:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ এপ্রিল ২০২০
  • ২৮

আগে উপাধি ছিল “ডিজিটাল চেয়ারম্যান”  ইতিমধ্যে খেতাব পেয়েছেন “মানবতার ফেরিওয়ালা “।

কি অসম্ভব আকর্ষণীয় একজন ব্যক্তিত্ব।চলাফেরা একদম সহজ সরল, নাই কোন গরিমা।এত হাসিখুশি মনে সবার সাথে কথা বলেন মনে হয় না তার ভিতর কোন রাগ আছে। কিন্তু যখন বিচারক হিসেবে বিচার কার্যে বসেন, ন্যায় বিচারের স্বার্থে কঠোর হয়ে যান।সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও ডিজিটাল ইউনিয়নের রুপকার ও আলোকিত মৈশাদী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্রষ্টা মানিক চেয়ারম্যান “গ্রাম হবে শহর” সে লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মজজ্ঞ শুরু করে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন। কিন্তু বৈশ্বিক মহা দূর্যোগের জন্য কিছুটা চন্দ পতন ঘটে।
তথাপি তিনি থেমে নেই করোনা ভাইরাস পাদুর্ভাব শুরু থেকে মন প্রাণ উজাড় করে দল মত নির্বিশেষে পরিষদসহ সবাইকে নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন করোনা মোকাবিলায়। প্রথমেই শুরু করেন গণসচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ, দফায় দফায় আলোচনা, একে একে কয়েক বার মাইকিং, বিদেশ ফেরত প্রবাসীদের হোম কোয়ারেইনন্টেন নিশ্চিত করা, পথসভা, ইউনিয়ন পরিষদে সমন্বয় সভা করে বিভিন্ন ধরনের কমিটি গঠন, বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে মাস্ক, হেন্ড গ্লাভস, হেন্ড স্যানিটাইজার, সাবান, বিভিন্ন ধরনের ঔষধ, বিভিন্ন বাজারে বাজারে অলিগলিতে ঔষধ ছিটানো ,বাজার মনিটরিং করা, সততা স্টোর দেওয়া, লকডাউনের সময় অন্য স্থান হতে আগত মানুষের বাড়িতে লাল নিশানা দিয়ে হোম কোয়ারেইনন্টেন করা, জনগণ যে যখন যেভাবে সাহায্য চাচ্ছেন চেয়ারম্যানের তৌফিক অনুযায়ী চেষ্টা করে যাচ্ছেন নিজ অনুদানের মাধ্যমে জনগনের পাশে দাঁড়িয়ে সেবা দেওয়ার জন্য।

পাশাপাশি সরকারি ত্রান নিয়মানুসারে দূরত্ব বজিয়ে রেখে বিতরণ করে যাচ্ছেন, যা করেন সকলের সাথে আন্তরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে। এ জন্য তিনি প্রশাসন সহ সর্ব মহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন।

অনেক দিন থেকে লক্ষ্য করছি ওনার কার্যক্রম নিয়ে বিশিষ্ট জনেরা ভালোবাসার ফুলঝুরি দিয়ে “নান্দনিক চেয়ারম্যান” কে নান্দনিকভাবে ভাবে তাদের লিখুনির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। যা একজন জনবান্ধন জনপ্রতিনিধির প্রাপ্যতারই বহিঃপ্রকাশ।

পরিশেষে বলবো আমরা মৈশাদীর জনগণ অতি ভাগ্যবান, বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর মৈশাদীতে যত চেয়ারম্যান এসেছেন, তাদের মধ্য মনিরুজ্জামান মানিক, একটু ব্যাতিক্রম। তবে ইতি মধ্য আমাদের ইউনিয়ন পরিষদ বিগত দিনে দায়িত্ব পালন করেছেন সবাই মৈশাদীর জন্য নিবেদিত ভাবে কাজ করেছেন।
মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিক চেয়ারম্যানের অপরূপ শৈল্পিক কাজে ইতিহাস হয়ে থাকবেন।
আমি, আমার পরিবার, আমার গ্রাম এবং আমার প্রানপ্রিয় মৈশাদীর সর্বস্তরের জনগনের পক্ষ থেকে মানিক ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

এটা আমার উপলদ্ধি থেকে বলছি, লিখছি,  না বললে, না লিখলে, আমার মনে হবে যে মোনাফেকের খাতায় নাম লিপিবদ্ধ থাকবে। জেলার শ্রেষ্ঠ,মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান  মানিক ভাইয়ের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ যেন ভাইকে দীর্ঘ হায়াত দান করেন, সুস্থ্য রাখেন, এভাবেই আগামী দিনে মানুষের পাশে থেকে সেবা দিতে পারেন।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সমন্বয়ক আর জামায়াতের কারণে ইউনুছ সরকার ব্যর্থ হবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

আলোকিত মৈশাদী  ইউনিয়ন গড়ার কারিগরের গল্প

আপডেট: ০৪:৫৬:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ এপ্রিল ২০২০

আগে উপাধি ছিল “ডিজিটাল চেয়ারম্যান”  ইতিমধ্যে খেতাব পেয়েছেন “মানবতার ফেরিওয়ালা “।

কি অসম্ভব আকর্ষণীয় একজন ব্যক্তিত্ব।চলাফেরা একদম সহজ সরল, নাই কোন গরিমা।এত হাসিখুশি মনে সবার সাথে কথা বলেন মনে হয় না তার ভিতর কোন রাগ আছে। কিন্তু যখন বিচারক হিসেবে বিচার কার্যে বসেন, ন্যায় বিচারের স্বার্থে কঠোর হয়ে যান।সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও ডিজিটাল ইউনিয়নের রুপকার ও আলোকিত মৈশাদী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্রষ্টা মানিক চেয়ারম্যান “গ্রাম হবে শহর” সে লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মজজ্ঞ শুরু করে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন। কিন্তু বৈশ্বিক মহা দূর্যোগের জন্য কিছুটা চন্দ পতন ঘটে।
তথাপি তিনি থেমে নেই করোনা ভাইরাস পাদুর্ভাব শুরু থেকে মন প্রাণ উজাড় করে দল মত নির্বিশেষে পরিষদসহ সবাইকে নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন করোনা মোকাবিলায়। প্রথমেই শুরু করেন গণসচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ, দফায় দফায় আলোচনা, একে একে কয়েক বার মাইকিং, বিদেশ ফেরত প্রবাসীদের হোম কোয়ারেইনন্টেন নিশ্চিত করা, পথসভা, ইউনিয়ন পরিষদে সমন্বয় সভা করে বিভিন্ন ধরনের কমিটি গঠন, বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে মাস্ক, হেন্ড গ্লাভস, হেন্ড স্যানিটাইজার, সাবান, বিভিন্ন ধরনের ঔষধ, বিভিন্ন বাজারে বাজারে অলিগলিতে ঔষধ ছিটানো ,বাজার মনিটরিং করা, সততা স্টোর দেওয়া, লকডাউনের সময় অন্য স্থান হতে আগত মানুষের বাড়িতে লাল নিশানা দিয়ে হোম কোয়ারেইনন্টেন করা, জনগণ যে যখন যেভাবে সাহায্য চাচ্ছেন চেয়ারম্যানের তৌফিক অনুযায়ী চেষ্টা করে যাচ্ছেন নিজ অনুদানের মাধ্যমে জনগনের পাশে দাঁড়িয়ে সেবা দেওয়ার জন্য।

পাশাপাশি সরকারি ত্রান নিয়মানুসারে দূরত্ব বজিয়ে রেখে বিতরণ করে যাচ্ছেন, যা করেন সকলের সাথে আন্তরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে। এ জন্য তিনি প্রশাসন সহ সর্ব মহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন।

অনেক দিন থেকে লক্ষ্য করছি ওনার কার্যক্রম নিয়ে বিশিষ্ট জনেরা ভালোবাসার ফুলঝুরি দিয়ে “নান্দনিক চেয়ারম্যান” কে নান্দনিকভাবে ভাবে তাদের লিখুনির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। যা একজন জনবান্ধন জনপ্রতিনিধির প্রাপ্যতারই বহিঃপ্রকাশ।

পরিশেষে বলবো আমরা মৈশাদীর জনগণ অতি ভাগ্যবান, বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর মৈশাদীতে যত চেয়ারম্যান এসেছেন, তাদের মধ্য মনিরুজ্জামান মানিক, একটু ব্যাতিক্রম। তবে ইতি মধ্য আমাদের ইউনিয়ন পরিষদ বিগত দিনে দায়িত্ব পালন করেছেন সবাই মৈশাদীর জন্য নিবেদিত ভাবে কাজ করেছেন।
মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিক চেয়ারম্যানের অপরূপ শৈল্পিক কাজে ইতিহাস হয়ে থাকবেন।
আমি, আমার পরিবার, আমার গ্রাম এবং আমার প্রানপ্রিয় মৈশাদীর সর্বস্তরের জনগনের পক্ষ থেকে মানিক ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

এটা আমার উপলদ্ধি থেকে বলছি, লিখছি,  না বললে, না লিখলে, আমার মনে হবে যে মোনাফেকের খাতায় নাম লিপিবদ্ধ থাকবে। জেলার শ্রেষ্ঠ,মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান  মানিক ভাইয়ের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ যেন ভাইকে দীর্ঘ হায়াত দান করেন, সুস্থ্য রাখেন, এভাবেই আগামী দিনে মানুষের পাশে থেকে সেবা দিতে পারেন।