করোনার ঝুঁকিতে ও মানুষের সেবা দিচ্ছেন সদর উপজেলা বাপসার সভাপতি মিজানুর রহমান

  • আপডেট: ০৯:২৭:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০
  • ৩২

সজীব খান:

চাঁদপুর সদর উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসার) সভাপতি, রাজরাজেশ্বর ইউপি সচিব মোঃ মিজানুর রহমান সরজার করোনার ঝুঁকিতে ও নিয়মিত অফিস করছেন। মানুষের সেবা দিচ্ছেন।

সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের মানুষের সেবা দিচ্ছেন। নিজস্ব খরচে প্রতিনিয়ত পদ্ম মেঘনা পাড়ি দিয়ে চরাঞ্জলের মানুষের সেবা দিতে ছুটে যান তিনি। ঝড় বৃষ্টি উপেক্ষা করে উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে হয় তাকে। দুর্যেগের এ মূহত্বে রাজরাজেশ্বরে অসহায়, দুস্থ্যদের তালিকা করে ত্রান বিতরনে চেয়ারম্যানকে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন তিনি। রাজরাজেশ্বরে যাতে ত্রান বিতরনে কোন অনিয়ম না হয়, মানুষের যাতে কষ্ট না হয়, সেজন্য তিনি প্রতিনিয়তই অফিস করছেন। চেয়ারম্যান ও মেম্বারগন অসহায়দের তালিকা দিলে তা কম্পিউটার করে তালিকা করা অব্যাহত রেখেছেন। দুর্যোগের এ সময় সরকারের দেওয়া ভিজিএফ, ভিজিডি, জিআরের বরাদ্ধসহ সকল কিছু যেন সঠিক ভাবে বিতরন হয়, তার জন্য তিনি কঠোর ভাবে মনিটরিং করছেন। কারন দুর্যোগের এ সময় সঠিক ভাবে মানুষ ত্রান পায় সেজন্য সরকারি ভাবে কড়া নির্দেশনা রয়েছে, সে নির্দেশনা অনুযায়ী মিজানুর রহমান কাজ করছেন।

মিজানুর রহমানকে প্রতিনিয়তই পদ্ম মেঘনা পাড়ি দিতে হয়। রাজরাজেশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হযরত আলীর সার্বিক তথ্যবধায়নে তিনি নিয়মিত অফিসার করছেন। চেয়ারম্যান ও তাকে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করছেন। চরাঞ্চলের মানুষ ও তার সেবা পেয়ে সন্তুষ্ঠ প্রকাশ করছেন।

মিজানুর রহমান বলেন আমি সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী অফিস করছি। মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছি। যারা এ দুর্যোগ মহূত্বে অফিসে আসেন, তাদেরকে দূরত্ব বজিয়ে রেখে সেবা দেওয়া হচ্ছে। কোন ভাবে যাতে সেবার ঘাটতি না থাকে সেদিকে খেয়াল রেখে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিনিয়তই করোনার রির্পোট জমা দিতে হচ্ছে। এ জন্য আমাকে একটু বেগ পোহাতে হচ্ছে, কারন চলাঞ্চলে নেট কম পাওয়ার কারনে অনেকটা কষ্ট করেই করোনাসহ যাবতীয় রিপোর্ট প্রদান করতে হচ্ছে।রাজরাজেশ্বর ইউপি চেয়ারম্যানের আন্তরিকতায় চরাঞ্চলের মানুষকে সেবা দিতে ভাল লাগছে। র্দুগম এপথ পাড়ি দিয়ে কোন প্রকার কষ্ট না নিয়েই শতভাগ সেবা নিশ্চিত করার জন্যই আমি কাজ করছি। বর্তমান বিশ্ব করোনা প্রতিরোধে চাঁদপুরে ৮৯ জন ইউপি সচিবই করোনার ঝুকি নিয়ে অফিস করছে, এবং তারা করোনার ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের নেই কোন পিপিএ, তাদের নেই কোন প্রণদানা, নেই কোন নিরাপত্তার সরাঞ্জম। এর ভেতরে ও তারা সরকারের নির্দেশনা যথানিয়মে পালন করছে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সমন্বয়ক আর জামায়াতের কারণে ইউনুছ সরকার ব্যর্থ হবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

করোনার ঝুঁকিতে ও মানুষের সেবা দিচ্ছেন সদর উপজেলা বাপসার সভাপতি মিজানুর রহমান

আপডেট: ০৯:২৭:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০

সজীব খান:

চাঁদপুর সদর উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসার) সভাপতি, রাজরাজেশ্বর ইউপি সচিব মোঃ মিজানুর রহমান সরজার করোনার ঝুঁকিতে ও নিয়মিত অফিস করছেন। মানুষের সেবা দিচ্ছেন।

সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের মানুষের সেবা দিচ্ছেন। নিজস্ব খরচে প্রতিনিয়ত পদ্ম মেঘনা পাড়ি দিয়ে চরাঞ্জলের মানুষের সেবা দিতে ছুটে যান তিনি। ঝড় বৃষ্টি উপেক্ষা করে উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে হয় তাকে। দুর্যেগের এ মূহত্বে রাজরাজেশ্বরে অসহায়, দুস্থ্যদের তালিকা করে ত্রান বিতরনে চেয়ারম্যানকে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন তিনি। রাজরাজেশ্বরে যাতে ত্রান বিতরনে কোন অনিয়ম না হয়, মানুষের যাতে কষ্ট না হয়, সেজন্য তিনি প্রতিনিয়তই অফিস করছেন। চেয়ারম্যান ও মেম্বারগন অসহায়দের তালিকা দিলে তা কম্পিউটার করে তালিকা করা অব্যাহত রেখেছেন। দুর্যোগের এ সময় সরকারের দেওয়া ভিজিএফ, ভিজিডি, জিআরের বরাদ্ধসহ সকল কিছু যেন সঠিক ভাবে বিতরন হয়, তার জন্য তিনি কঠোর ভাবে মনিটরিং করছেন। কারন দুর্যোগের এ সময় সঠিক ভাবে মানুষ ত্রান পায় সেজন্য সরকারি ভাবে কড়া নির্দেশনা রয়েছে, সে নির্দেশনা অনুযায়ী মিজানুর রহমান কাজ করছেন।

মিজানুর রহমানকে প্রতিনিয়তই পদ্ম মেঘনা পাড়ি দিতে হয়। রাজরাজেশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হযরত আলীর সার্বিক তথ্যবধায়নে তিনি নিয়মিত অফিসার করছেন। চেয়ারম্যান ও তাকে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করছেন। চরাঞ্চলের মানুষ ও তার সেবা পেয়ে সন্তুষ্ঠ প্রকাশ করছেন।

মিজানুর রহমান বলেন আমি সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী অফিস করছি। মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছি। যারা এ দুর্যোগ মহূত্বে অফিসে আসেন, তাদেরকে দূরত্ব বজিয়ে রেখে সেবা দেওয়া হচ্ছে। কোন ভাবে যাতে সেবার ঘাটতি না থাকে সেদিকে খেয়াল রেখে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিনিয়তই করোনার রির্পোট জমা দিতে হচ্ছে। এ জন্য আমাকে একটু বেগ পোহাতে হচ্ছে, কারন চলাঞ্চলে নেট কম পাওয়ার কারনে অনেকটা কষ্ট করেই করোনাসহ যাবতীয় রিপোর্ট প্রদান করতে হচ্ছে।রাজরাজেশ্বর ইউপি চেয়ারম্যানের আন্তরিকতায় চরাঞ্চলের মানুষকে সেবা দিতে ভাল লাগছে। র্দুগম এপথ পাড়ি দিয়ে কোন প্রকার কষ্ট না নিয়েই শতভাগ সেবা নিশ্চিত করার জন্যই আমি কাজ করছি। বর্তমান বিশ্ব করোনা প্রতিরোধে চাঁদপুরে ৮৯ জন ইউপি সচিবই করোনার ঝুকি নিয়ে অফিস করছে, এবং তারা করোনার ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের নেই কোন পিপিএ, তাদের নেই কোন প্রণদানা, নেই কোন নিরাপত্তার সরাঞ্জম। এর ভেতরে ও তারা সরকারের নির্দেশনা যথানিয়মে পালন করছে।