মানবতার ফেরিওয়ালা ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক

  • আপডেট: ০১:২৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ এপ্রিল ২০২০
  • ৩৬

চাঁদপুর সদর উপজেলার ৬নং মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক

সজীব খান

মনিরুজ্জামান মানিক, চাঁদপুর সদর উপজেলার ৬নং মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান।  প্রথমবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেই বাজিমাত করেন। নির্বাচনের পূর্বে মৈশাদীকে আলোকিত ও মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন নিয়ে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন। মৈশাদী ইউনিয়নের তৃণমূলের জনগনের অাস্থার প্রতীক হয়ে সবার নজর কাড়েন।

চাঁদপুরের স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা ও উদিয়মান তরুন মনিরুজ্জামান মানিককে উৎসাহ দিয়ে মৈশাদীর জনগনকে নতুন আশার আলো দেখিয়ে সংবাদ প্রচারনা অব্যাহত রেখেছিলেন। লিড, সেকেন্ড লিড দিয়ে মৈশাদীর জনগনকে তাক লাগিয়ে দেন। নির্বাচনের বিজয় পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মীরা তার পাশে থেকে প্রচারনা করেন।

নির্বাচনে মৈশাদীতে  একাধিক প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে অংশ নিলে নিরপেক্ষ  ভোটে মনিরুজ্জামান মানিক বিজয়ের মুকুল অর্জন করেন। তৃণমূলের জনগন তাকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে অবস্থান নিয়ে বিজয়ের মালা পড়ান। তাদের একটাই  স্বপ্ন ছিল, মনিরুজ্জামান মানিকের হাত ধরে মৈশাদী ইউনিয়ন হবে জেলার শ্রেষ্ঠ ও আলোকিত ইউনিয়ন। মনিরুজ্জামান মানিকের মাধ্যমেই মৈশাদী ইউনিয়ন থেকে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজসহ সকল অনিয়ম দূর করে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে মৈশাদী রুপান্তরিত করা। বিজয়ের পর মনিরুজ্জামান মানিক ও সে পথেই হাঁটতে শুরু করেন।

চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোঃ আবদুস সবুর মন্ডলের কাছ থেকে শপত নিয়ে মৈশাদীকে আলোকিত ইউনিয়ন হিসেবে গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে কাজ শুরু করেন।

শপতের পর মনিরুজ্জামান মানিক মৈশাদীর তৃনমূলের জনগনকে সাথে নিয়ে কাজ শুরু করেন। মৈশাদী থেকে মাদক, সন্ত্রস, চাঁদাবাজ বন্ধের বিরুদ্ধে  জিরু টলারেন্স ঘোষনা দিয়ে প্রথমবারই বাজিমাত মারেন।  তৎকালীন পুলিশ সুপার শামছুনাহার কয়েকবার মৈশাদীতে মাদকের বিরুদ্ধে গণসচেতনতামূলক সভা করে সকলকে সচেতন করেন। প্রশাসনের উৎসাহ এবং চেয়ারম্যানের নতুন রুপে মৈশাদীকে সাঁজানোর মনমানুষিকতার উৎসাহে মৈশাদীতে মাদকের বিরুদ্ধে জিরু টলারেন্সের সফলতা আসে। বিজয়ের প্রথম বছর থেকেই মৈশাদীতে শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তার নিজস্ব অর্থায়নে মৈশাদীর সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা উপকরন, মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তিপ্রদান করেন। মনিরুজ্জামান মানিকের সফলতা ও কর্মকান্ড পুরো জেলাতেই তাক লাগিয়ে দেয়, প্রশাসন থেকে শুরু করে সবার মুখেই মনিরুজ্জামান মানিক। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রতিনিধি, বিভাগীয় কমিশনারের পদচারনায় মৈশাদীসহ জেলার সকলকে বার বার চমক লাগিয়ে দেয়।

তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোঃ আবদুস সবুর মন্ডল মনিরুজ্জামান মানিকের সফলতার কাজ দেখে তাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান ঘোষনা করে ক্রেষ্ট ও সম্মাননা প্রদান করেন।

এবার বলছি ভিন্ন মনিরুজ্জামান মানিকের কথা, যাদের কল্যাণে এ পৃথীবির আলো দেখছেন, যাদের শ্রম ঘামে মনিরুজ্জামান মানিক হয়েছেন, অসুস্থ্য সে বৃদ্ধা গর্ভধারিণী মা, আর জন্মদাতা বাবাকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকায় রেখে মানবতার কল্যাণে, মৈশাদীর আপামর জনতার কথা চিন্তা করে নিজের জীবনকে বাজি রেখে অবিরাম ছুটে চলছেন তাদের সেবা দিতে, কাজ করছেন ইউনিয়নের কথা চিন্তা করে। অসহায় ও দুস্থ্যদের পাশে যোগ্য অভিভাবকের দায়িত্ব নিয়ে মাথায় ছাতা ধরে যাচ্ছেন, সম্প্রতি বিশ্বমহামারি করোনা ভাইরাসের আতংঙ্ক নিয়ে সবার দিন কাটছে। আর সে সময় তিনি আতংঙ্কে কথা মাথায় না নিয়ে প্রতিনিয়ত ইউনিয়নের মানুষের মঙ্গলের জন্য পাশে দাঁড়িয়েন। সেবা দিচ্ছেন।

করোনা থেকে মৈশাদীকে মুক্ত রাখার জন্য মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটেশন, ঔষুধ, হ্যান্ড গ্লাভস বিনামূল্য দিয়েছেন। সচেতনতামূলক প্রচারনায় করে যাচ্ছেন, মৈশাদী ইউনিয়ন পরিষদের সকল সদস্য ও সমাজের সচেতন মহলকে সাথে নিয়ে অবিরাম ছুটে চলছেন। ইউনিয়নের সকলের স্বাস্থ্য সেবা শতভাগ নিশ্চিত করার জন্য ইউনিয়নের দায়িত্বরত স্বাস্থ্যকর্মীদের মাঠে সংক্রীয় রেখেছেন। সরকারের ঘোষনাকে শতভাগ বাস্তবায়নের জন্য তিনি কাজ করছে। মৈশাদী সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করে ন্যায্য মূল্যের পণ্যসামগ্রীর ব্যবস্থা করেছেন।

মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হয়ে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে মৈশাদীর মানুষের মঙ্গলের জন্য তিনি এ পর্যন্ত মাঠে রয়েছেন, অসহায়দের বাড়িতে বাড়িতে সরকারি ত্রানের পাশা পাশি নিজস্ব অর্থায়নে ত্রান পৌছে দিচ্ছেন। যখন যেখানে সমস্যার কথা শুনছেন, সাথে সাথেই সেখানে তিনি স্বহস্তে গিয়ে সমাধান করছেন। দলমত নিবিশেষে সবার সেবা নিশ্চিত করার জন্য মনিরুজ্জামান মানিক সবার কাছে উদাহারন হতে পারে। কতটা ভাল এবং সৎ মানুষ হলে এভাবে মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করতে পারে, তার ভাষা হয়তো আমার জানা নেই, পরিষদ থেকে লাভ তো দূরের কথা প্রতিমাসেই নিজস্ব অর্থ ব্যায় করছেন, মানুষ বাঁচে কর্মে বয়সে নয়, মনিরুজ্জামান মানুষ তার কর্মে মৈশাদীতে কালের আর্বতনে একদিন ইতিহাস হয়ে থাকবেন। ভাল থাকবেন, আপনার দীর্ঘায়ু ও প্রতিটি কাজের সফলতা কামনা করছি।

এ গল্পে আরেক জনকে সামিল করতে হয়, তার কথা বলতেই হয়, মৈশাদী ইউপি সচিব আবু বকর মানিক, তিনি ও নিজের মত করে মৈশাদীকে আলোকিত ইউনিয়ন গড়ার জন্য চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিককে শতভাগ সাহস ও কর্ম পরিধি দেখিয়েছেন, যদি ও তিনি সরকারি আমলা, তার পরও কর্ম যে মানুষের বড় ধর্ম, সে কথার বাস্তব প্রতিফলন ঘটান। দুই মানিক মৈশাদীতে যে ভাবে কাজ করছেন, তার প্রশংসার কথা আপনাদের কাছে রাখলাম।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সমন্বয়ক আর জামায়াতের কারণে ইউনুছ সরকার ব্যর্থ হবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

মানবতার ফেরিওয়ালা ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মানিক

আপডেট: ০১:২৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ এপ্রিল ২০২০

সজীব খান

মনিরুজ্জামান মানিক, চাঁদপুর সদর উপজেলার ৬নং মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান।  প্রথমবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেই বাজিমাত করেন। নির্বাচনের পূর্বে মৈশাদীকে আলোকিত ও মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন নিয়ে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন। মৈশাদী ইউনিয়নের তৃণমূলের জনগনের অাস্থার প্রতীক হয়ে সবার নজর কাড়েন।

চাঁদপুরের স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা ও উদিয়মান তরুন মনিরুজ্জামান মানিককে উৎসাহ দিয়ে মৈশাদীর জনগনকে নতুন আশার আলো দেখিয়ে সংবাদ প্রচারনা অব্যাহত রেখেছিলেন। লিড, সেকেন্ড লিড দিয়ে মৈশাদীর জনগনকে তাক লাগিয়ে দেন। নির্বাচনের বিজয় পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মীরা তার পাশে থেকে প্রচারনা করেন।

নির্বাচনে মৈশাদীতে  একাধিক প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে অংশ নিলে নিরপেক্ষ  ভোটে মনিরুজ্জামান মানিক বিজয়ের মুকুল অর্জন করেন। তৃণমূলের জনগন তাকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে অবস্থান নিয়ে বিজয়ের মালা পড়ান। তাদের একটাই  স্বপ্ন ছিল, মনিরুজ্জামান মানিকের হাত ধরে মৈশাদী ইউনিয়ন হবে জেলার শ্রেষ্ঠ ও আলোকিত ইউনিয়ন। মনিরুজ্জামান মানিকের মাধ্যমেই মৈশাদী ইউনিয়ন থেকে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজসহ সকল অনিয়ম দূর করে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে মৈশাদী রুপান্তরিত করা। বিজয়ের পর মনিরুজ্জামান মানিক ও সে পথেই হাঁটতে শুরু করেন।

চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোঃ আবদুস সবুর মন্ডলের কাছ থেকে শপত নিয়ে মৈশাদীকে আলোকিত ইউনিয়ন হিসেবে গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে কাজ শুরু করেন।

শপতের পর মনিরুজ্জামান মানিক মৈশাদীর তৃনমূলের জনগনকে সাথে নিয়ে কাজ শুরু করেন। মৈশাদী থেকে মাদক, সন্ত্রস, চাঁদাবাজ বন্ধের বিরুদ্ধে  জিরু টলারেন্স ঘোষনা দিয়ে প্রথমবারই বাজিমাত মারেন।  তৎকালীন পুলিশ সুপার শামছুনাহার কয়েকবার মৈশাদীতে মাদকের বিরুদ্ধে গণসচেতনতামূলক সভা করে সকলকে সচেতন করেন। প্রশাসনের উৎসাহ এবং চেয়ারম্যানের নতুন রুপে মৈশাদীকে সাঁজানোর মনমানুষিকতার উৎসাহে মৈশাদীতে মাদকের বিরুদ্ধে জিরু টলারেন্সের সফলতা আসে। বিজয়ের প্রথম বছর থেকেই মৈশাদীতে শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তার নিজস্ব অর্থায়নে মৈশাদীর সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা উপকরন, মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তিপ্রদান করেন। মনিরুজ্জামান মানিকের সফলতা ও কর্মকান্ড পুরো জেলাতেই তাক লাগিয়ে দেয়, প্রশাসন থেকে শুরু করে সবার মুখেই মনিরুজ্জামান মানিক। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রতিনিধি, বিভাগীয় কমিশনারের পদচারনায় মৈশাদীসহ জেলার সকলকে বার বার চমক লাগিয়ে দেয়।

তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোঃ আবদুস সবুর মন্ডল মনিরুজ্জামান মানিকের সফলতার কাজ দেখে তাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান ঘোষনা করে ক্রেষ্ট ও সম্মাননা প্রদান করেন।

এবার বলছি ভিন্ন মনিরুজ্জামান মানিকের কথা, যাদের কল্যাণে এ পৃথীবির আলো দেখছেন, যাদের শ্রম ঘামে মনিরুজ্জামান মানিক হয়েছেন, অসুস্থ্য সে বৃদ্ধা গর্ভধারিণী মা, আর জন্মদাতা বাবাকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকায় রেখে মানবতার কল্যাণে, মৈশাদীর আপামর জনতার কথা চিন্তা করে নিজের জীবনকে বাজি রেখে অবিরাম ছুটে চলছেন তাদের সেবা দিতে, কাজ করছেন ইউনিয়নের কথা চিন্তা করে। অসহায় ও দুস্থ্যদের পাশে যোগ্য অভিভাবকের দায়িত্ব নিয়ে মাথায় ছাতা ধরে যাচ্ছেন, সম্প্রতি বিশ্বমহামারি করোনা ভাইরাসের আতংঙ্ক নিয়ে সবার দিন কাটছে। আর সে সময় তিনি আতংঙ্কে কথা মাথায় না নিয়ে প্রতিনিয়ত ইউনিয়নের মানুষের মঙ্গলের জন্য পাশে দাঁড়িয়েন। সেবা দিচ্ছেন।

করোনা থেকে মৈশাদীকে মুক্ত রাখার জন্য মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটেশন, ঔষুধ, হ্যান্ড গ্লাভস বিনামূল্য দিয়েছেন। সচেতনতামূলক প্রচারনায় করে যাচ্ছেন, মৈশাদী ইউনিয়ন পরিষদের সকল সদস্য ও সমাজের সচেতন মহলকে সাথে নিয়ে অবিরাম ছুটে চলছেন। ইউনিয়নের সকলের স্বাস্থ্য সেবা শতভাগ নিশ্চিত করার জন্য ইউনিয়নের দায়িত্বরত স্বাস্থ্যকর্মীদের মাঠে সংক্রীয় রেখেছেন। সরকারের ঘোষনাকে শতভাগ বাস্তবায়নের জন্য তিনি কাজ করছে। মৈশাদী সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করে ন্যায্য মূল্যের পণ্যসামগ্রীর ব্যবস্থা করেছেন।

মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হয়ে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে মৈশাদীর মানুষের মঙ্গলের জন্য তিনি এ পর্যন্ত মাঠে রয়েছেন, অসহায়দের বাড়িতে বাড়িতে সরকারি ত্রানের পাশা পাশি নিজস্ব অর্থায়নে ত্রান পৌছে দিচ্ছেন। যখন যেখানে সমস্যার কথা শুনছেন, সাথে সাথেই সেখানে তিনি স্বহস্তে গিয়ে সমাধান করছেন। দলমত নিবিশেষে সবার সেবা নিশ্চিত করার জন্য মনিরুজ্জামান মানিক সবার কাছে উদাহারন হতে পারে। কতটা ভাল এবং সৎ মানুষ হলে এভাবে মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করতে পারে, তার ভাষা হয়তো আমার জানা নেই, পরিষদ থেকে লাভ তো দূরের কথা প্রতিমাসেই নিজস্ব অর্থ ব্যায় করছেন, মানুষ বাঁচে কর্মে বয়সে নয়, মনিরুজ্জামান মানুষ তার কর্মে মৈশাদীতে কালের আর্বতনে একদিন ইতিহাস হয়ে থাকবেন। ভাল থাকবেন, আপনার দীর্ঘায়ু ও প্রতিটি কাজের সফলতা কামনা করছি।

এ গল্পে আরেক জনকে সামিল করতে হয়, তার কথা বলতেই হয়, মৈশাদী ইউপি সচিব আবু বকর মানিক, তিনি ও নিজের মত করে মৈশাদীকে আলোকিত ইউনিয়ন গড়ার জন্য চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিককে শতভাগ সাহস ও কর্ম পরিধি দেখিয়েছেন, যদি ও তিনি সরকারি আমলা, তার পরও কর্ম যে মানুষের বড় ধর্ম, সে কথার বাস্তব প্রতিফলন ঘটান। দুই মানিক মৈশাদীতে যে ভাবে কাজ করছেন, তার প্রশংসার কথা আপনাদের কাছে রাখলাম।