আহত সেই অধ্যক্ষ চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত

  • আপডেট: ০৮:২৯:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০২০
  • ২২

নিজস্ব প্রতিনিধি॥
লক্ষীপুরের রামগঞ্জের পানপাড়ায় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সিএনপির ধাক্কায় আহত অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ দুর্ঘটনার ৩ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে ঢাকায় হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যুবরণ করেছেন।

২৮ ফেব্রুয়ারি লক্ষীপুরের রামগঞ্জের পানপাড়ায় সিএনজির ধাক্কায় তিনি গুরুতর আহত হন।

আবুল কালাম আজাদ চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার পাঁচই কাজীবাড়ির বাসিন্দা। তিনি ওই গ্রামের আবুল বাসারের ছেলে। জীবদ্দশায় তিনি হাজীগঞ্জের বলাখাল নুরে মদিনা নেছারিয়া আলিম মাদ্রাসার সাবেক উপাধ্যক্ষ ও কচুয়ার ফতেহপুর (ফাজিল) স্নাতক মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন।

মৃত আবুল কালাম আজাদের ছোট ভাই আবদুল আউয়াল জানান, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি তিনি (ভাই) লক্ষীপুরের রামগঞ্জের পানপাড়ায় ব্যক্তিগত কাজে গেলে সেখান থেকে আসার সময় সিএনজি তার মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে সড়কের পাশে ফেলে দেয়। এতে সে মারত্ম আহত হয়।

তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে তার অবস্থার অবনতি দেখে ঢাকায় স্থানাস্তর করেন চিকিৎসক। সেখানে নেয়ার পথেই অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদের মৃত্যু হয়। তিনি তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

হাটিলা পূর্ব ইউনিয়নে সিমস্ প্রকল্প বিষয়ক অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

আহত সেই অধ্যক্ষ চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত

আপডেট: ০৮:২৯:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০২০

নিজস্ব প্রতিনিধি॥
লক্ষীপুরের রামগঞ্জের পানপাড়ায় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সিএনপির ধাক্কায় আহত অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ দুর্ঘটনার ৩ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে ঢাকায় হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যুবরণ করেছেন।

২৮ ফেব্রুয়ারি লক্ষীপুরের রামগঞ্জের পানপাড়ায় সিএনজির ধাক্কায় তিনি গুরুতর আহত হন।

আবুল কালাম আজাদ চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার পাঁচই কাজীবাড়ির বাসিন্দা। তিনি ওই গ্রামের আবুল বাসারের ছেলে। জীবদ্দশায় তিনি হাজীগঞ্জের বলাখাল নুরে মদিনা নেছারিয়া আলিম মাদ্রাসার সাবেক উপাধ্যক্ষ ও কচুয়ার ফতেহপুর (ফাজিল) স্নাতক মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন।

মৃত আবুল কালাম আজাদের ছোট ভাই আবদুল আউয়াল জানান, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি তিনি (ভাই) লক্ষীপুরের রামগঞ্জের পানপাড়ায় ব্যক্তিগত কাজে গেলে সেখান থেকে আসার সময় সিএনজি তার মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে সড়কের পাশে ফেলে দেয়। এতে সে মারত্ম আহত হয়।

তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে তার অবস্থার অবনতি দেখে ঢাকায় স্থানাস্তর করেন চিকিৎসক। সেখানে নেয়ার পথেই অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদের মৃত্যু হয়। তিনি তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক