অনলাইন ডেস্ক:
বাগেরহাট-৪ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও মুক্তিযোদ্ধা মো. মোজাম্মেল হোসেনের জানাজা শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. মোজাম্মেল হোসেনের কফিনে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।
প্রথমে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পক্ষে রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মোজাম্মেল হোসেনের কফিনে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মো. মোজাম্মেল হোসেনের কফিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। এর পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে মরহুমের কফিনে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
পরে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি মরহুমের কফিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া এমপি, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি ও হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি এবং জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতার পক্ষ থেকে মো. মোজাম্মেল হোসেনের কফিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়।
মোজাম্মেল হোসেনের জানাজায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এমপি, সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ এমপি, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান এমপি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি তাজুল ইসলাম, সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, মির্জা আজম এমপি, আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মো. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনসমূহের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা শরিক হন।
মরহুমের সংক্ষিপ্ত জীবনবৃত্তান্ত পাঠ করেন হুইপ ইকবালুর রহিম।
পরে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া ও মোনাজাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শরিক হন।