মানিকগঞ্জে প্রবাসির স্ত্রী ও সন্তানকে নৃশংসাভাবে হত্যা

  • আপডেট: ০৩:৩৯:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২০
  • ২৮

নিজস্ব প্রতিনিধি:

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় প্রবাসীর স্ত্রী ও তার ছেলেকে ছুড়িকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে সাটুরিয়া ইউনিয়নের উত্তর কাউন্নারা গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।

নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের সৌদি প্রবাসী মজনু মিয়ার স্ত্রী পারভীন বেগম (২৬) ও তার ছেলে আব্দুর নূর (৬)।

সাটুরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ বলেন, কাউন্নারা গ্রামের আব্দুর রহিম কারীর ছেলে মজনু মিয়া প্রায় ১৫ বছর ধরে সৌদি প্রবাসী। ভোরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পারভীন ও তার ছেলে মরদেহ দেখতে পায়। ছুড়িকাঘাত করে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে। ওই বাড়ির দোতলার একটি ইউনিটে পারভীন তার ছেলেকে নিয়ে থাকতেন। পাশের অপর দুটি ইউনিটে পারভীনের শ্বশুর-শ্বাশুড়ি ও পারভীনের স্বামীর দুই ভাই পরিবার নিয়ে থাকতেন।

পরিকল্পিতভাবে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে এবং এর সাথে পরকীয়ার কোন ঘটনাও থাকতে পারে। সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হবে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

মানিকগঞ্জে প্রবাসির স্ত্রী ও সন্তানকে নৃশংসাভাবে হত্যা

আপডেট: ০৩:৩৯:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২০

নিজস্ব প্রতিনিধি:

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় প্রবাসীর স্ত্রী ও তার ছেলেকে ছুড়িকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে সাটুরিয়া ইউনিয়নের উত্তর কাউন্নারা গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।

নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের সৌদি প্রবাসী মজনু মিয়ার স্ত্রী পারভীন বেগম (২৬) ও তার ছেলে আব্দুর নূর (৬)।

সাটুরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ বলেন, কাউন্নারা গ্রামের আব্দুর রহিম কারীর ছেলে মজনু মিয়া প্রায় ১৫ বছর ধরে সৌদি প্রবাসী। ভোরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পারভীন ও তার ছেলে মরদেহ দেখতে পায়। ছুড়িকাঘাত করে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে। ওই বাড়ির দোতলার একটি ইউনিটে পারভীন তার ছেলেকে নিয়ে থাকতেন। পাশের অপর দুটি ইউনিটে পারভীনের শ্বশুর-শ্বাশুড়ি ও পারভীনের স্বামীর দুই ভাই পরিবার নিয়ে থাকতেন।

পরিকল্পিতভাবে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে এবং এর সাথে পরকীয়ার কোন ঘটনাও থাকতে পারে। সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হবে।