হাজীগঞ্জে কৃষকের মুখে হাসি ফোটালেন ইউএনও

  • আপডেট: ১২:৩৩:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০১৯
  • ৬৩

মোহাম্মদ হাবীব উল্যাহ্
হাজীগঞ্জে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বৈশাখী বড়ুয়ার তত্ত্বাবধানে চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে প্রকৃত প্রান্তিক কৃষকদের কাছ থেকে ২৭৮ টন বোরো ধান ক্রয় করা হচ্ছে। সোমবার পর্যন্ত ৩১৭ জন কৃষি কার্ডধারী প্রান্তিক কৃষকদের সাথে সরাসরি সাক্ষাতপুর্বক ২৬৫ টন ধান কৃষকদের কাছ থেকে ক্রয় করা হয়। দুর্ণীতিরোধ ও প্রকৃত কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

এর আগে গত ২৭ মে থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়া সরাসরি কার্ডধারী কৃষকদের সাথে সাক্ষাত শুরু করেন এবং সাক্ষাত শেষে কৃষি কার্ডে ধান ক্রয়ের পরিমান উল্লেখপূর্বক স্বাক্ষর করে দেন। পরবর্তীতে স্বাক্ষরিত কার্ড দেখিয়ে খাদ্য পরিদর্শক ও উপজেলা খাদ্য গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ধান বিক্রয় করেন কৃষক। ২৭ মে থেকে ১০ জুন (সোমবার) পর্যন্ত ২৬৫.৪ মে টন ধান ক্রয় করা হয়।

এদিকে ইউএনও’র তদারকিতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। যার ফলে প্রান্তিক কৃষকের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। অনেক কৃষক সরাসরি ধান বিক্রি করতে পেরে আবেগ আপ্লুত হয়েছেন। ইউএনও’র এ প্রশংসনীয় কার্যক্রমের প্রতি সাধুবাদ জানিয়েছেন সচেতনমহল।

উল্লেখ্য, চলতি বছরে হাজীগঞ্জে সরকারিভাবে ২৭৮ টন বোরো ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রতি মন বোরো ধান ১,০৪০ টাকা (প্রতি কেজি ২৬ টাকা) করে ক্রয় করছে সরকার। এ ছাড়াও প্রতি মন ১,৪৪০ টাকা (প্রতি কেজি ৩৬ টাকা) করে ৫৬৫ টন চাল সংগ্রহ করা হবে। এ কার্যক্রম আগামি ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। একজন প্রান্তিক কৃষক সর্বোচ্চ ৩ টন (৮১ মন) ধান ক্রয় করা হয়।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

যে কারণে পুরুষে ৪টি বিয়ের পক্ষে হীরা সুমরো

হাজীগঞ্জে কৃষকের মুখে হাসি ফোটালেন ইউএনও

আপডেট: ১২:৩৩:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০১৯

মোহাম্মদ হাবীব উল্যাহ্
হাজীগঞ্জে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বৈশাখী বড়ুয়ার তত্ত্বাবধানে চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে প্রকৃত প্রান্তিক কৃষকদের কাছ থেকে ২৭৮ টন বোরো ধান ক্রয় করা হচ্ছে। সোমবার পর্যন্ত ৩১৭ জন কৃষি কার্ডধারী প্রান্তিক কৃষকদের সাথে সরাসরি সাক্ষাতপুর্বক ২৬৫ টন ধান কৃষকদের কাছ থেকে ক্রয় করা হয়। দুর্ণীতিরোধ ও প্রকৃত কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

এর আগে গত ২৭ মে থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়া সরাসরি কার্ডধারী কৃষকদের সাথে সাক্ষাত শুরু করেন এবং সাক্ষাত শেষে কৃষি কার্ডে ধান ক্রয়ের পরিমান উল্লেখপূর্বক স্বাক্ষর করে দেন। পরবর্তীতে স্বাক্ষরিত কার্ড দেখিয়ে খাদ্য পরিদর্শক ও উপজেলা খাদ্য গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ধান বিক্রয় করেন কৃষক। ২৭ মে থেকে ১০ জুন (সোমবার) পর্যন্ত ২৬৫.৪ মে টন ধান ক্রয় করা হয়।

এদিকে ইউএনও’র তদারকিতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। যার ফলে প্রান্তিক কৃষকের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। অনেক কৃষক সরাসরি ধান বিক্রি করতে পেরে আবেগ আপ্লুত হয়েছেন। ইউএনও’র এ প্রশংসনীয় কার্যক্রমের প্রতি সাধুবাদ জানিয়েছেন সচেতনমহল।

উল্লেখ্য, চলতি বছরে হাজীগঞ্জে সরকারিভাবে ২৭৮ টন বোরো ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রতি মন বোরো ধান ১,০৪০ টাকা (প্রতি কেজি ২৬ টাকা) করে ক্রয় করছে সরকার। এ ছাড়াও প্রতি মন ১,৪৪০ টাকা (প্রতি কেজি ৩৬ টাকা) করে ৫৬৫ টন চাল সংগ্রহ করা হবে। এ কার্যক্রম আগামি ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। একজন প্রান্তিক কৃষক সর্বোচ্চ ৩ টন (৮১ মন) ধান ক্রয় করা হয়।