শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে দুদক কর্মকর্তা বরখাস্ত

  • আপডেট: ১২:৩১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০১৯
  • ৬২

নতুনেরকথা অনলাইন :

দুর্নীতি দমন কমিশন বা দুদকের একজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠার পর তাকে তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

ওই কর্মকর্তার নাম খন্দকার এনামুল বাসির। তিনি দুদকের পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন। পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমানের অবৈধ সম্পদের তদন্ত করতে গিয়ে সেই পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমানকে নারী নির্যাতনের অভিযোগে আগেই দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিল পুলিশ সদর দপ্তর।
পরে গত বছর মে মাসে তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ আহরণের বিষয়টি তদন্ত শুরু করে দুদক।
এখন দুদকের বাসিরের বিরুদ্ধে ওই পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে প্রায় চল্লিশ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠলো।

এ সম্পর্কে তাদের মধ্যে কথোপকথনের একটি রেকর্ড টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারের পর সোমবার দুদক কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত জানালেন দুদক চেয়ারম্যান।

সোমবার দুদক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, মিজানুর রহমানের দুর্নীতি তদন্তে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও তথ্য পাচারের অভিযোগে তাকে (এনামুল বাসির) সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অন্যায় করলে কেউ ছাড় পাবে না।

ইকবাল মাহমুদ বলেন, আমরা দায়িত্ব নিয়েছি বলেই তো অ্যাকশন নিয়েছি। চাকরীর শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। আর ঘুষ লেনদেনের অভিযোগের আলাদা তদন্ত হবে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

যে কারণে পুরুষে ৪টি বিয়ের পক্ষে হীরা সুমরো

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে দুদক কর্মকর্তা বরখাস্ত

আপডেট: ১২:৩১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০১৯

নতুনেরকথা অনলাইন :

দুর্নীতি দমন কমিশন বা দুদকের একজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠার পর তাকে তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

ওই কর্মকর্তার নাম খন্দকার এনামুল বাসির। তিনি দুদকের পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন। পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমানের অবৈধ সম্পদের তদন্ত করতে গিয়ে সেই পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমানকে নারী নির্যাতনের অভিযোগে আগেই দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিল পুলিশ সদর দপ্তর।
পরে গত বছর মে মাসে তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ আহরণের বিষয়টি তদন্ত শুরু করে দুদক।
এখন দুদকের বাসিরের বিরুদ্ধে ওই পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে প্রায় চল্লিশ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠলো।

এ সম্পর্কে তাদের মধ্যে কথোপকথনের একটি রেকর্ড টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারের পর সোমবার দুদক কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত জানালেন দুদক চেয়ারম্যান।

সোমবার দুদক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, মিজানুর রহমানের দুর্নীতি তদন্তে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও তথ্য পাচারের অভিযোগে তাকে (এনামুল বাসির) সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অন্যায় করলে কেউ ছাড় পাবে না।

ইকবাল মাহমুদ বলেন, আমরা দায়িত্ব নিয়েছি বলেই তো অ্যাকশন নিয়েছি। চাকরীর শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। আর ঘুষ লেনদেনের অভিযোগের আলাদা তদন্ত হবে।