ব্রাহ্মণবাড়িয়া মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ছেলের মৃত্যু

  • আপডেট: ০৮:৫০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০১৯
  • ৬৭

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় ঈদের দিনে মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে ছেলের মৃত্যু হয়েছে। গত বুধবার ঈদের দিন বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া মা ও ছেলে হলেন কল্যাণপুর গ্রামের কাইয়ুম মিয়ার স্ত্রী সাহেরা বেগম (৫৫) ও তাঁর বড় ছেলে আবুল কাশেম (৩৩)।

পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে অসুস্থতাজনিত কারণে সাহেরা বেগমের মৃত্যু হয়। মায়ের মৃত্যুর খবরে হঠাৎ করে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হন আবুল কাশেম। পরে আবুল কাশেমকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আবুল কাশেমের স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হান্নান ভূঁইয়া জানান, মাত্র ১৫ মিনিটের ব্যবধানে মা-ছেলে দুজনই মারা গেছেন। ঈদের দিন সবার মুখে মুখে মা-ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি আলোচনায় ছিল।

আখাউড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আরিফুল আমিন জানান, ঘটনাটি তিনি লোকমুখে শুনেছেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

চাঁদপুরে দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকার ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ছেলের মৃত্যু

আপডেট: ০৮:৫০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় ঈদের দিনে মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে ছেলের মৃত্যু হয়েছে। গত বুধবার ঈদের দিন বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া মা ও ছেলে হলেন কল্যাণপুর গ্রামের কাইয়ুম মিয়ার স্ত্রী সাহেরা বেগম (৫৫) ও তাঁর বড় ছেলে আবুল কাশেম (৩৩)।

পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে অসুস্থতাজনিত কারণে সাহেরা বেগমের মৃত্যু হয়। মায়ের মৃত্যুর খবরে হঠাৎ করে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হন আবুল কাশেম। পরে আবুল কাশেমকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আবুল কাশেমের স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হান্নান ভূঁইয়া জানান, মাত্র ১৫ মিনিটের ব্যবধানে মা-ছেলে দুজনই মারা গেছেন। ঈদের দিন সবার মুখে মুখে মা-ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি আলোচনায় ছিল।

আখাউড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আরিফুল আমিন জানান, ঘটনাটি তিনি লোকমুখে শুনেছেন।