চাঁদপুর:
ঘুর্ণিঝড় ‘বুলবুল’র প্রভাবের কারণে গত শুক্রবার থেকে থেমে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। তবে কোথায়ও কোন ধরণের দূর্ঘটনা ঘটেনি। মেঘনা নদীর পশ্চিম পাড়ের প্রায় ৩০টি চরাঞ্চলের সাড়ে ৫ হাজার বাসিন্দাকে সাউক্লোন সেন্টারে নিরাপদে রাখা হয়েছে।
রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টা পর্যন্ত জেলার ৮ উপজেলার বৃষ্টি পাত বেড়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় বৃষ্টিপাত রেকার্ড করা হয়েছে ১৯ মিলিমিটার।
চাঁদপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা শোয়েব ফোকাস মোহনাকে বলেন, চট্টগ্রামসহ চাঁদপুর অঞ্চলে এখনো ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত রয়েছে। চাঁদপুরে সকাল ১০টা পর্যন্ত বাতাসের গতিবেগ রয়েছে ৭৮.৮৭ কিলোমিটার।
চাঁদপুর থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চসহ অন্যান্য নৌযান শুক্রবার রাত ১০টার পর থেকে বন্ধ রয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে আসা এবং লঞ্চঘাটে আটকে পড়া প্রায় শতাধিক যাত্রীকে চাঁদপুর পৌরসভা থেকে শনিবার রাতে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
অপরদিকে চাঁদপুর-শরীয়তপুর ফেরি রুটের ফেরিগুলো বন্ধ রয়েছে। ফেরিঘাটের পূর্ব ও পশ্চিম পাড়ে ৩শতাধিক গাড়ী আটকা রয়েছে।
(শাহানা আকতার)