বয়স বাড়িয়ে বাল্যবিয়ে দেয়ায় ৩ আইনজীবীর নোটারি সনদ বাতিল

  • আপডেট: ০৯:৪১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ২৮

অনলাইন ডেস্ক:

অ্যাফিডেভিটের মাধ্যমে নাবালক ছেলে-মেয়ের বয়স বাড়িয়ে বাল্যবিয়েতে সহায়তা করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তিন আইনজীবীর নোটারি সনদ বাতিল করা হয়েছে।

সম্প্রতি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব মো. আনোয়ারুল হক স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি কিশোরগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ, জেলা প্রশাসক, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সনদ বাতিল হওয়া তিন আনজীবীর কাছে পাঠানো হয়েছে।

সনদ বাতিল হওয়া তিন আইনজীবী হলেন শরফুদ্দিন ভূঁইয়া, চন্দন কুমার দাস ও মো. ওবায়দুল্লাহ।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, তিন আইনজীবী অ্যাফিডেভিটের মাধ্যমে নাবালক ছেলে-মেয়ের বয়স বাড়িয়ে বাল্যবিয়েতে সহায়তা করেছেন। ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি মো. ফজলুর রহমান নামের এক ব্যক্তির করা অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৬ থেকে ২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল ও ২০১৭ সালের ২১ মার্চ জারি করা বাল্যবিয়ে বিরোধী দুটি স্মারক লঙ্ঘন করে ওই তিন আইনজীবী বাল্যবিয়ের কাজে অ্যাফিডেভিট সম্পাদন করেছেন। তাই তাদের দোষী সাব্যস্ত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ভারতে মসজিদের স্থানে মন্দির দাবি করে জরিপের চেস্টায় উত্তেজনা, পুলিশের গুলিতে ৩ মুসল্লি নিহত (ভিডিওসহ)

বয়স বাড়িয়ে বাল্যবিয়ে দেয়ায় ৩ আইনজীবীর নোটারি সনদ বাতিল

আপডেট: ০৯:৪১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

অ্যাফিডেভিটের মাধ্যমে নাবালক ছেলে-মেয়ের বয়স বাড়িয়ে বাল্যবিয়েতে সহায়তা করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তিন আইনজীবীর নোটারি সনদ বাতিল করা হয়েছে।

সম্প্রতি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব মো. আনোয়ারুল হক স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি কিশোরগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ, জেলা প্রশাসক, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সনদ বাতিল হওয়া তিন আনজীবীর কাছে পাঠানো হয়েছে।

সনদ বাতিল হওয়া তিন আইনজীবী হলেন শরফুদ্দিন ভূঁইয়া, চন্দন কুমার দাস ও মো. ওবায়দুল্লাহ।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, তিন আইনজীবী অ্যাফিডেভিটের মাধ্যমে নাবালক ছেলে-মেয়ের বয়স বাড়িয়ে বাল্যবিয়েতে সহায়তা করেছেন। ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি মো. ফজলুর রহমান নামের এক ব্যক্তির করা অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৬ থেকে ২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল ও ২০১৭ সালের ২১ মার্চ জারি করা বাল্যবিয়ে বিরোধী দুটি স্মারক লঙ্ঘন করে ওই তিন আইনজীবী বাল্যবিয়ের কাজে অ্যাফিডেভিট সম্পাদন করেছেন। তাই তাদের দোষী সাব্যস্ত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।