১৫ আগস্ট সকালে হাজীগঞ্জ পৌরসভার উদ্যোগে আয়োজিত শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অীতথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম বলেন, ১৯৭৫ সালেও কিছু লোক আওয়ামী লীগের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে ছিল তাদের সহযোগিতায় দেশী ও বিদেশী ষড়যন্ত্রের সাথে তারা মিলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যদের নির্মমভাবে হত্যা করেছে।
তিনি বলেন, ৭৫ পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা একটি দূর্বসহ সময় পার করছে। প্রায় ২২ বছর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে বিভক্তি সৃষ্টি করার জন্য আওয়ামী লীগের ভেতরে কিছু লোক বসে আছে। তারা আওয়ামী লীগের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দলীয় মন্ত্রী ও এমপিদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে। মূলতঃ তারা অন্য দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। তারা দল থেকে নিজেরা ফায়দা লুটছে। নতুনপ্রন্মকে তাদের দিক থেকে সাবধান থাকতে হবে।
পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ সৈয়দ আহম্মদ খসরু’র পরিচালনায় ও পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ স ম মাহবুব-উল আলম লিপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শোক সভায় মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মুফতি আ. রউফ।
শোকসভায় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ রোটা. আহসান হাবিব অরুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী জসিমউদ্দিন, উপজেলঅ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বতু, পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী কবির হোসেন কাজী, কাজী মনির হোসেন মিঠু, যুগ্ম সম্পাদক মুন্সি মোহাম্মদ মনির, সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল্যাহ মৃধা, শামসুজ্জামন মুন্সি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ফেরদৌসী, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন সোহেল, পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক তাজুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফরিদুল ইসলাম, পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজন চন্দ্র সাহা, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবায়েদুর রহমান বলি খোকন, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) সোহেল আলম বেপারী, সাধারণ সম্পাদক মেহেদি হাছান রাব্বি প্রমূখ।