সরকারি অনুদান পেল চাঁদপুরের ২০ সংস্কৃতিসেবী

  • আপডেট: ০৯:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ অগাস্ট ২০২২
  • ৩৪

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয় হতে মঞ্জুরীকৃত এককালীন অনুদান হিসেবে চাঁদপুর সদর উপজেলার ২০জন অসচ্ছল সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে ১৫হাজার ৬শ’ টাকা করে ৩ লাখ ১২হাজার টাকার চেক বিতরণ হয়েছে।

রবিবার (০৭ আগস্ট) সকালে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কে এ চেক বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান।

জেলা প্রশাসক বলেন, দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা সরকারের অংশ। তাই কোননা কোনভাবে আমরা নিজ অবস্থান থেকে সরকারকে সহযোগিতা করছি। সংস্কৃতির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। নতুন প্রজন্মকে নির্দিষ্ট সময় নিয়ে সংস্কৃতি চর্চার মধ্যে রাখতে হবে। যাতে করে তাদের কোন চারিত্রিক অবক্ষায় না ঘটে।

তিনি বলেন, ছোট বেলায় আমরা অনেক খেলার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু এখন খেলাধুলার স্থান সংকোচ হয়ে আসছে। নদীগুলো ছোট হয়ে আসছে। খাল-বিল জলাশয় ভরাট হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু খেলা-ধুলার স্থান সংকুচিত হয়ে আসছে, তাই নতুন প্রজন্মকে সংস্কৃতি চর্চার মধ্যে রাখতে হবে। কারণ সংস্কৃতি চর্চার জন্য মাঠ প্রয়োজন। এই কাজটি করতে পারলে আমরা নতুন প্রজন্মকে সঠিক পথে রাখতে পারব।

অনুষ্ঠান সঞ্চলানায় ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইমতিয়াজ হোসেন। উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এআরএম জাহিদা হাসানসহ সাংষ্কৃতিক ব্যাক্তিবর্গ।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

সরকারি অনুদান পেল চাঁদপুরের ২০ সংস্কৃতিসেবী

আপডেট: ০৯:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ অগাস্ট ২০২২

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয় হতে মঞ্জুরীকৃত এককালীন অনুদান হিসেবে চাঁদপুর সদর উপজেলার ২০জন অসচ্ছল সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে ১৫হাজার ৬শ’ টাকা করে ৩ লাখ ১২হাজার টাকার চেক বিতরণ হয়েছে।

রবিবার (০৭ আগস্ট) সকালে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কে এ চেক বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসান।

জেলা প্রশাসক বলেন, দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা সরকারের অংশ। তাই কোননা কোনভাবে আমরা নিজ অবস্থান থেকে সরকারকে সহযোগিতা করছি। সংস্কৃতির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। নতুন প্রজন্মকে নির্দিষ্ট সময় নিয়ে সংস্কৃতি চর্চার মধ্যে রাখতে হবে। যাতে করে তাদের কোন চারিত্রিক অবক্ষায় না ঘটে।

তিনি বলেন, ছোট বেলায় আমরা অনেক খেলার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু এখন খেলাধুলার স্থান সংকোচ হয়ে আসছে। নদীগুলো ছোট হয়ে আসছে। খাল-বিল জলাশয় ভরাট হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু খেলা-ধুলার স্থান সংকুচিত হয়ে আসছে, তাই নতুন প্রজন্মকে সংস্কৃতি চর্চার মধ্যে রাখতে হবে। কারণ সংস্কৃতি চর্চার জন্য মাঠ প্রয়োজন। এই কাজটি করতে পারলে আমরা নতুন প্রজন্মকে সঠিক পথে রাখতে পারব।

অনুষ্ঠান সঞ্চলানায় ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইমতিয়াজ হোসেন। উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এআরএম জাহিদা হাসানসহ সাংষ্কৃতিক ব্যাক্তিবর্গ।