শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়লো আরো ২ সপ্তাহ

  • আপডেট: ০৪:৪৮:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৩২

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি। ছবি-নতুনেরকথা।

করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায় দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আরও দুই সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বরাত দিয়ে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের গণসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে ফোনালাপে শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, যেহেতু সংক্রমণ এখন প্রায় ৩০ ভাগ। হয়তো ৬ তারিখের পর আরও এক সপ্তাহ দেখা যেতে পারে। আমরা নিয়মিত অবস্থা পর্যালাচনা করছি। অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জাতীয় পরামর্শক কমিটি আরও কিছুদিন দেখার পক্ষে মত দিয়েছে।

এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি করে। এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রমের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়।

করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দীর্ঘ ১৮ মাস পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। যদিও শ্রেণি কার্যক্রম চলছিল স্বল্প পরিসরে। সব শ্রেণির ক্লাস সব দিন হচ্ছিল না।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী’র সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক জনসমাগম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়লো আরো ২ সপ্তাহ

আপডেট: ০৪:৪৮:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২২

করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায় দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আরও দুই সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বরাত দিয়ে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের গণসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে ফোনালাপে শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, যেহেতু সংক্রমণ এখন প্রায় ৩০ ভাগ। হয়তো ৬ তারিখের পর আরও এক সপ্তাহ দেখা যেতে পারে। আমরা নিয়মিত অবস্থা পর্যালাচনা করছি। অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জাতীয় পরামর্শক কমিটি আরও কিছুদিন দেখার পক্ষে মত দিয়েছে।

এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি করে। এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রমের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়।

করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দীর্ঘ ১৮ মাস পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। যদিও শ্রেণি কার্যক্রম চলছিল স্বল্প পরিসরে। সব শ্রেণির ক্লাস সব দিন হচ্ছিল না।