এক সন্তানের জননী সালমা আক্তার ভাইরাল হওয়া ছবি সম্পর্কে সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসাবাদে জানান, আমি আলীগঞ্জ পিটিআই’তে প্রশিক্ষণে রয়েছি। বিভিন্ন সময় জাহাঙ্গীর স্যারের সাথে আমার ফোনে কথা এবং দেখা হয়। তিনি বিভিন্ন সময় আমাকে ফোন করে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব দিতেন এবং আমি ওইসব কাজ করে দেই। এভাবেই তার সাথে আমার পরিচয় হয়ে উঠে। গত ৬ মে সোমবার জাহাঙ্গীর স্যার আমাকে ফোনে হাজীগঞ্জের একটি বাসায় যেতে বলে। পিটিআই’র ছুটি হওয়ার পর আমি ওই বাসায় যাই। ওই বাসায়ই ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ছবিটি তোলা হয়।
এদিকে এক সন্তানের জনক কচুয়া পৌরসভাধীন ধামালুয়া গ্রামের অধিবাসী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসাবাদে বলেন, সালমার সাথে আমার সাধারণ পরিচিতি ছাড়া অন্য কোনো সম্পর্ক নেই। ভাইরাল হওয়া ছবি সম্পর্কে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
জাহাঙ্গীর ও সালামার বিষয়টি তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. শাহিনুর রহমান মজুমদার জানান, তদন্তে তারা স্বামী-স্ত্রী বলে জানাগেছে। সালাম তার প্রবাসি স্বামীকে তালাক দিয়ে জাহাঙ্গীর আলমকে বিয়ে করেছে।
এ বিষয়ে সদ্য বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর ও সালমার সাথে মুঠোফোনে কয়েকবার চেসটা করেও তাদের পোণ বন্ধ পাওয়ায় তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।