মোহাম্মদউল্যাহ বুলবুল:
চাঁদপুর শহরেএকজন ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী প্রয়োজন বলে , এরকম মন্তব্য করেছেন চাঁদপুর প্রেসকাবের সাধারণ সম্পাদক রহিম বাদশা। গত শুক্রবার (৫ নভেম্বর) সাংবাদিক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ড. মো. আলমগীর কবির পাটওয়ারী’র মতো লোক থাকার কারণে আজ চাঁদপুর থেকে অনেক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে। তিনি সব সময়ই সাংবাদিকদের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে সাহস যোগিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, আলমগীর কবির পাটওয়ারী সব সময় হাজীগঞ্জের উন্নয়ন নিয়ে ভাবেন। মানুষের সহযোগিতায় হাত বাড়িয়ে দেন,এটা হাজিগঞ্জ বাসির জন্য বড় পাওয়া। তাই আমি মনে করি চাঁদপুরেও এমন একজন ভালো মনের মানুষ প্রয়োজন যিনি সাংবাদিকদের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়াবেন। একটি পরম সত্য কথা বলতে হয়, আজ হাজীগঞ্জ বাজার এতো উন্নয়ণের পেছনে অবশ্যই যার অবদান রয়েছে তিনি হচ্ছেন , ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী । যার পরিকল্পনায় আজ জেলাকে ছাড়িয়ে হাজীগঞ্জ একটি ব্যবসায়ীক প্রাণকেন্দ্রে রূপনিয়েছে। এখন জেলা শহর থেকেও হাজীগঞ্জ শহর আরো উন্নত।
অনুষ্ঠানে চাঁদপুর প্রেসকাবের সভাপতি মো. ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী বলেন, হাজীগঞ্জে এক শতাংস জায়গার দাম ৫কোটি টাকা পর্যন্ত। এতো দাম মনে হয় দেশের কোথাও নেই। তিনি আরো বলেন, ড. মো. আলমগীর কবির পাটওয়ারী, হাজীগঞ্জ মডেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব নিয়ে হাজীগঞ্জ মডেল কলেজকে শূণ্য থেকে কুমিল্লা বোর্ডের একটি শ্রেষ্ঠ কলেজে পরিণত করেছে। যা আজ সরকারি কলেজে পরিচিতি পেয়েছে। সত্যই এজন্য তিনি প্রশংসার দাবী রাখেন। এছাড়া তিনি বলেন, হাজীগঞ্জের মতো শহরে হ্যালিপ্যাড সমৃদ্ধ বহুতল বাণিজ্যিক ভবন আলমগীর কবির পাটওয়ারীর দ্বারাই সম্ভব। এতো সুন্দর একটি বহুমূখী ব্যবসায়ীক ভবন হওয়ায় হাজীগঞ্জের নাম চার দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। বিনোদন কেন্দ্রসহ এমন একটি হোটেল দেশের মধ্যে ফুড লাভার্সই মনে হয় সেরা। এখানে একই সাথে খাবার ব্যবস্থা ও শিশু বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে তাই সত্যই প্রশংসনীয়।
চাঁদপুর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি, দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক কাজী শাহাদাত বলেন, আমি সাপ্তাহিক হাজীগঞ্জের যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছি।সাংবাদিকতায় আমার পথ চলা এ সাপ্তাহিক হাজীগঞ্জ পত্রিকার মাধ্যমে। আলমগীর কবির পাটওয়ারী যদি ২৬ বছর পূর্বে সাপ্তাহিক হাজীগঞ্জ পত্রিকা প্রকাশ না করতেন তাহলে হয়ত অনেককেই সাংবাদিকতা করার সুযোগ পেতোনা। আমি মনে করি তিনি সাংবাদিকদের একজন অভিভাবক। সেই সময় থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল প্রেসকাব করার তাই তিনি হাজীগঞ্জ প্রেসকাব প্রতিষ্ঠা করেছেন।