বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ছাড়াল ২ লাখ ৯২ হাজার, ৪ মাসেও নিয়ন্ত্রণের লক্ষণ নেই

  • আপডেট: ১০:৪৩:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মে ২০২০
  • ৩০

ছবি-সংগৃহিত।

অনলাইন ডেস্ক:

চীনের উহান থেকে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ার পর চারমাস পেরোলেও নিয়ন্ত্রণের কোনও লক্ষণ নেই। বারে বারে জিন পরিবর্তনের কারণে এটির প্রতিষোধক আবিস্কারে হিমশিম খাচ্ছে বৈজ্ঞানিকরা।

এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪৩ লাখ ৪২ হাজার, মারা গেছে ২ লাখ ৯২ হাজারেরও বেশি এবং সুস্থ হয়েছে ১৬ লাখ। খবর বিবিসি ও আলজাজিরার।

যদিও এর ভ্যাকসিন আবিষ্কারে উঠে পড়ে লেগেছেন বিজ্ঞানীরা। শতাধিক গবেষক দল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে এ ভাইরাসে গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ভাইরাস মোকাবিলায় দেশে দেশে চলছে লকডাউন, জরুরি অবস্থাসহ নানা পদক্ষেপ।

কয়েকটি দেশ এরই মধ্যে লককডাউন শিথিল করে বেকায়দায় আছে। সেখানে নতুন করে আবার আক্রম শুরু করেছে করোনা।

করোনার আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৪৩ লাখ ৪২ হাজার ৩৪৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৮৫ হাজার ৩৩৫ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৬ লাখ ২ হাজার ৯১ জন।

বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৯২ হাজার ৮৯৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৩২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বর্তমানে বিশ্বে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ২৮৯ জন। তাদের মধ্যে ২৩ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮৫ জন চিকিৎসাধীন, যাদের অবস্থা স্থিতিশীল। আর ৪৬ হাজার ৩৪০ জনের অবস্থা গুরুতর, যাদের অধিকাংশই আইসিইউতে রয়েছে।

ভাইরাসটি চীন থেকে ছড়ালেও বর্তমানে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১৪ লাখ ৮ হাজার ৬৩৬, সুস্থ হয়েছে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৪৬, মারা গেছে ৮৩ হাজার ৪২৫ জন। এখন পর্যন্ত করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু এবং আক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রে।

আর যেসব দেশে বেশি আক্রান্ত ও মারা গেছে সেগুলো হলো- স্পেনে আক্রান্ত ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫২০, সুস্থ হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৪৭০, মারা গেছে ২৬ হাজার ৯২০ জন। রাশিয়ায় আক্রান্ত ২ লাখ ৩২ হাজার ২৪৩, সুস্থ হয়েছে ৪৩ হাজার ৫১২, মারা গেছে ২ হাজার ১১৬ জন। ইংল্যান্ডে আক্রান্ত ২ লাখ ২৬ হাজার ৪৬৩, সেখানে কর্তৃপক্ষ সুস্থতার সংখ্যা প্রকাশ করেনি, মারা গেছে ৩২ হাজার ৬৯২ জন।

ইতালিতে আক্রান্ত ২ লাখ ২১ হাজার ২১৬, সুস্থ হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৩৯, মারা গেছে ৩০ হাজার ৯১১ জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত ১ লাখ ৭৮ হাজার ২২৫, সুস্থ হয়েছে ৫৭ হাজার ৭৮৫, মারা গেছে ২৬ হাজার ৯৯১ জন। ব্রাজিলে আক্রান্ত ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬০২, সুস্থ হয়েছে ৭২ হাজার ৫৯৭, মারা গেছে ১২ হাজার ৪০৪ জন। জার্মানিতে আক্রান্ত ১ লাখ ৭৩ হাজার ১৭১, সুস্থ হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ২০০, মারা গেছে ৭ হাজার ৭৩৮ জন।

তুরস্কে আক্রান্ত ১ লাখ ৪১ হাজার ৪৭৫, সুস্থ হয়েছে ৯৮ হাজার ৮৮৯, মারা গেছে ৩ হাজার ৮৯৪ জন। ইরানে আক্রান্ত ১ লাখ ১০ হাজার ৭৬৭, সুস্থ হয়েছে ৮৮ হাজার ৩৫৭, মারা গেছে ৬ হাজার ৭৩৩ জন।

এ দিকে, করোনার উৎপত্তিস্থল চীনে আক্রান্ত ৮২ হাজার ৯২৬, সুস্থ হয়েছে ৭৮ হাজার ১৮৯, মারা গেছে ৪ হাজার ৬৩৩ জন। পেরুতে আক্রান্ত ৭২ হাজার ৫৯, সুস্থ হয়েছে ২৩ হাজার ৩২৪, মারা গেছে ২ হাজার ৫৭ জন। কানাডাতে আক্রান্ত ৭১ হাজার ১৫৭, সুস্থ হয়েছে ৩৪ হাজার ৪২, মারা গেছে ৫ হাজার ১৬৯ জন। বেলজিয়ামে আক্রান্ত ৫৩ হাজার ৭৭৯, সুস্থ হয়েছে ১৩ হাজার ৭৩২, মারা গেছে ৮ হাজার ৭৬১ জন। নেদারল্যান্ডসে আক্রান্ত ৪২ হাজার ৯৮৪, সেখানে কর্তৃপক্ষ সুস্থতার সংখ্যা প্রকাশ করেনি, মারা গেছে ৫ হাজার ৫১০ জন। মেক্সিকোতে আক্রান্ত ৩৮ হাজার ৩২৪, সুস্থ হয়েছে ২৫ হাজার ৯৩৫, মারা গেছে ৩ হাজার ৯২৬ জন।

অন্যদিকে, ইকুয়েডরে আক্রান্ত ৩০ হাজার ৪১৯, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ৪৩৩, মারা গেছে ২ হাজার ৩২৭ জন। সুইজারল্যান্ডে আক্রান্ত ৩০ হাজার ৩৮০, সুস্থ হয়েছে ২৬ হাজার ৮০০, মারা গেছে ১ হাজার ৮৬৭ জন। পর্তুগালে আক্রান্ত ২৭ হাজার ৯১৩, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ১৩, মারা গেছে ১ হাজার ১৬৩ জন। সুইডেনে আক্রান্ত ২৭ হাজার ২৭২, সুস্থ হয়েছে ৪ হাজার ৯৭১, মারা গেছে ৩ হাজার ৩১৩ জন।

আয়ারল্যান্ডে আক্রান্ত ২৩ হাজার ২৪২, সুস্থ হয়েছে ১৭ হাজার ১১০, মারা গেছে ১ হাজার ৪৮৮ জন। রোমানিয়ায় আক্রান্ত ১৫ হাজার ৭৭৮, সুস্থ হয়েছে ৭ হাজার ৬৮৫, মারা গেছে ১ হাজার ২ জন। ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত ১৪ হাজার ৭৪৯, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ৬৩, মারা গেছে ১ হাজার ৭ জন।

এ ছাড়া, দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতে আক্রান্ত ৭৪ হাজার ২৯২, সুস্থ হয়েছে ২৪ হাজার ৪২০, মারা গেছে ২ হাজার ৪১৫ জন। পাকিস্তানে আক্রান্ত ৩২ হাজার ৬৭৪, সুস্থ হয়েছে ৮ হাজার ৫৫৫, মারা গেছে ৭২৪ জন। বাংলাদেশে আক্রান্ত ১৬ হাজার ৬৬০, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ১৪৭ এবং মারা গেছে ২৫০ জন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

হাজীগঞ্জে বাজার তদারকি অভিযানে ২ প্রতিষ্ঠানকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা

বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ছাড়াল ২ লাখ ৯২ হাজার, ৪ মাসেও নিয়ন্ত্রণের লক্ষণ নেই

আপডেট: ১০:৪৩:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মে ২০২০

অনলাইন ডেস্ক:

চীনের উহান থেকে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ার পর চারমাস পেরোলেও নিয়ন্ত্রণের কোনও লক্ষণ নেই। বারে বারে জিন পরিবর্তনের কারণে এটির প্রতিষোধক আবিস্কারে হিমশিম খাচ্ছে বৈজ্ঞানিকরা।

এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪৩ লাখ ৪২ হাজার, মারা গেছে ২ লাখ ৯২ হাজারেরও বেশি এবং সুস্থ হয়েছে ১৬ লাখ। খবর বিবিসি ও আলজাজিরার।

যদিও এর ভ্যাকসিন আবিষ্কারে উঠে পড়ে লেগেছেন বিজ্ঞানীরা। শতাধিক গবেষক দল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে এ ভাইরাসে গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ভাইরাস মোকাবিলায় দেশে দেশে চলছে লকডাউন, জরুরি অবস্থাসহ নানা পদক্ষেপ।

কয়েকটি দেশ এরই মধ্যে লককডাউন শিথিল করে বেকায়দায় আছে। সেখানে নতুন করে আবার আক্রম শুরু করেছে করোনা।

করোনার আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৪৩ লাখ ৪২ হাজার ৩৪৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৮৫ হাজার ৩৩৫ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৬ লাখ ২ হাজার ৯১ জন।

বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৯২ হাজার ৮৯৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৩২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বর্তমানে বিশ্বে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ২৮৯ জন। তাদের মধ্যে ২৩ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮৫ জন চিকিৎসাধীন, যাদের অবস্থা স্থিতিশীল। আর ৪৬ হাজার ৩৪০ জনের অবস্থা গুরুতর, যাদের অধিকাংশই আইসিইউতে রয়েছে।

ভাইরাসটি চীন থেকে ছড়ালেও বর্তমানে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১৪ লাখ ৮ হাজার ৬৩৬, সুস্থ হয়েছে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৪৬, মারা গেছে ৮৩ হাজার ৪২৫ জন। এখন পর্যন্ত করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু এবং আক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রে।

আর যেসব দেশে বেশি আক্রান্ত ও মারা গেছে সেগুলো হলো- স্পেনে আক্রান্ত ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫২০, সুস্থ হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৪৭০, মারা গেছে ২৬ হাজার ৯২০ জন। রাশিয়ায় আক্রান্ত ২ লাখ ৩২ হাজার ২৪৩, সুস্থ হয়েছে ৪৩ হাজার ৫১২, মারা গেছে ২ হাজার ১১৬ জন। ইংল্যান্ডে আক্রান্ত ২ লাখ ২৬ হাজার ৪৬৩, সেখানে কর্তৃপক্ষ সুস্থতার সংখ্যা প্রকাশ করেনি, মারা গেছে ৩২ হাজার ৬৯২ জন।

ইতালিতে আক্রান্ত ২ লাখ ২১ হাজার ২১৬, সুস্থ হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৩৯, মারা গেছে ৩০ হাজার ৯১১ জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত ১ লাখ ৭৮ হাজার ২২৫, সুস্থ হয়েছে ৫৭ হাজার ৭৮৫, মারা গেছে ২৬ হাজার ৯৯১ জন। ব্রাজিলে আক্রান্ত ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬০২, সুস্থ হয়েছে ৭২ হাজার ৫৯৭, মারা গেছে ১২ হাজার ৪০৪ জন। জার্মানিতে আক্রান্ত ১ লাখ ৭৩ হাজার ১৭১, সুস্থ হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ২০০, মারা গেছে ৭ হাজার ৭৩৮ জন।

তুরস্কে আক্রান্ত ১ লাখ ৪১ হাজার ৪৭৫, সুস্থ হয়েছে ৯৮ হাজার ৮৮৯, মারা গেছে ৩ হাজার ৮৯৪ জন। ইরানে আক্রান্ত ১ লাখ ১০ হাজার ৭৬৭, সুস্থ হয়েছে ৮৮ হাজার ৩৫৭, মারা গেছে ৬ হাজার ৭৩৩ জন।

এ দিকে, করোনার উৎপত্তিস্থল চীনে আক্রান্ত ৮২ হাজার ৯২৬, সুস্থ হয়েছে ৭৮ হাজার ১৮৯, মারা গেছে ৪ হাজার ৬৩৩ জন। পেরুতে আক্রান্ত ৭২ হাজার ৫৯, সুস্থ হয়েছে ২৩ হাজার ৩২৪, মারা গেছে ২ হাজার ৫৭ জন। কানাডাতে আক্রান্ত ৭১ হাজার ১৫৭, সুস্থ হয়েছে ৩৪ হাজার ৪২, মারা গেছে ৫ হাজার ১৬৯ জন। বেলজিয়ামে আক্রান্ত ৫৩ হাজার ৭৭৯, সুস্থ হয়েছে ১৩ হাজার ৭৩২, মারা গেছে ৮ হাজার ৭৬১ জন। নেদারল্যান্ডসে আক্রান্ত ৪২ হাজার ৯৮৪, সেখানে কর্তৃপক্ষ সুস্থতার সংখ্যা প্রকাশ করেনি, মারা গেছে ৫ হাজার ৫১০ জন। মেক্সিকোতে আক্রান্ত ৩৮ হাজার ৩২৪, সুস্থ হয়েছে ২৫ হাজার ৯৩৫, মারা গেছে ৩ হাজার ৯২৬ জন।

অন্যদিকে, ইকুয়েডরে আক্রান্ত ৩০ হাজার ৪১৯, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ৪৩৩, মারা গেছে ২ হাজার ৩২৭ জন। সুইজারল্যান্ডে আক্রান্ত ৩০ হাজার ৩৮০, সুস্থ হয়েছে ২৬ হাজার ৮০০, মারা গেছে ১ হাজার ৮৬৭ জন। পর্তুগালে আক্রান্ত ২৭ হাজার ৯১৩, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ১৩, মারা গেছে ১ হাজার ১৬৩ জন। সুইডেনে আক্রান্ত ২৭ হাজার ২৭২, সুস্থ হয়েছে ৪ হাজার ৯৭১, মারা গেছে ৩ হাজার ৩১৩ জন।

আয়ারল্যান্ডে আক্রান্ত ২৩ হাজার ২৪২, সুস্থ হয়েছে ১৭ হাজার ১১০, মারা গেছে ১ হাজার ৪৮৮ জন। রোমানিয়ায় আক্রান্ত ১৫ হাজার ৭৭৮, সুস্থ হয়েছে ৭ হাজার ৬৮৫, মারা গেছে ১ হাজার ২ জন। ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত ১৪ হাজার ৭৪৯, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ৬৩, মারা গেছে ১ হাজার ৭ জন।

এ ছাড়া, দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতে আক্রান্ত ৭৪ হাজার ২৯২, সুস্থ হয়েছে ২৪ হাজার ৪২০, মারা গেছে ২ হাজার ৪১৫ জন। পাকিস্তানে আক্রান্ত ৩২ হাজার ৬৭৪, সুস্থ হয়েছে ৮ হাজার ৫৫৫, মারা গেছে ৭২৪ জন। বাংলাদেশে আক্রান্ত ১৬ হাজার ৬৬০, সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ১৪৭ এবং মারা গেছে ২৫০ জন।