শাহরাস্তিতে টিসিবির ৫ জন ডিলারের ৩জনেরই হদিস নেই, মাল উত্তোলণ করে ১জন

  • আপডেট: ১২:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২০
  • ২৭
মোঃ হাবিবুর রহমান ভূঁইয়াঃ

করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়োর মানুষেরা দিশা হারা। হতদরিদ্র, উপার্জনহীন, মানুষেরা ত্রাণ সামগ্রী পেলেও, মধ্যবিত্তরা বিপাকে।  সম্প্রতি সাশ্রয়ী মূল্যে টি সি বি’র পন্য বিক্রিয় চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে ৫ জন ডিলার   নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

নিয়োগপ্রাপ্ত ডিলাররা হলেন হচ্ছেন ঠাকুর বাজারে মোঃ তোফায়েল আহমেদ ইরান,  বেরনাইয়া বাজারে মোঃ ফজলুর রহমান পাটোয়ারী, উপলতায় গোপাল চক্রবর্তী, দোয়া ভাঙ্গায় সাফায়েত হোসেন। এ মুদি মালামাল যদি এ বিপদের সময় পাওয়া যেত তাহলেও মানুষের

একটা উপকার হত বলে সাধারণ মানুষের আশা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ফজলুর রহমান পাটোয়ারী এর কাছে ফোনদিলে রিসিভ করেছেন হাসান পাটোয়ারী, তিনি বলেন আমি শাহরাস্তির ডিলার নয়, আমি মনোহরগঞ্জের ডিলার। তাহলে তার নাম শাহরাস্তির তালিকায় কেনো এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি সুদুত্তর দিতে পারেনি।

তোফায়েল আহমেদ ইরানকে ফোন দিলে তিনি জানান, আমি মালামাল উত্তোলন করি না, গোপাল চক্রবর্তীর কাছে জানতে চাইলে তিনিও বলেন উত্তোলন করি না, সাফায়েত হোসেন উত্তোলণ করেন,  কামরুল হাসান জানান আমি একবার উত্তোলন করেছি।

এ বিষয়ে শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরীন আকতার বলেন, শাহরাস্তি উপজেলায় কতজন ডিলার আছে আমার জানা নেই। আমি খবর নিয়ে দেখবো,  কত জন টিসিবির ডিলার রয়েছে। তারা মাল তোলে কিনা।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, এ দূঃসময়ে টিসিবির ডিলারদের মাল তুলে বিক্রয় করা উচিত। তাহলে গরীব ও মধ্যবিত্তরা উপকৃত হবে।

 

 

 

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ভারতে মসজিদের স্থানে মন্দির দাবি করে জরিপের চেস্টায় উত্তেজনা, পুলিশের গুলিতে ৩ মুসল্লি নিহত (ভিডিওসহ)

শাহরাস্তিতে টিসিবির ৫ জন ডিলারের ৩জনেরই হদিস নেই, মাল উত্তোলণ করে ১জন

আপডেট: ১২:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২০
মোঃ হাবিবুর রহমান ভূঁইয়াঃ

করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়োর মানুষেরা দিশা হারা। হতদরিদ্র, উপার্জনহীন, মানুষেরা ত্রাণ সামগ্রী পেলেও, মধ্যবিত্তরা বিপাকে।  সম্প্রতি সাশ্রয়ী মূল্যে টি সি বি’র পন্য বিক্রিয় চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে ৫ জন ডিলার   নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

নিয়োগপ্রাপ্ত ডিলাররা হলেন হচ্ছেন ঠাকুর বাজারে মোঃ তোফায়েল আহমেদ ইরান,  বেরনাইয়া বাজারে মোঃ ফজলুর রহমান পাটোয়ারী, উপলতায় গোপাল চক্রবর্তী, দোয়া ভাঙ্গায় সাফায়েত হোসেন। এ মুদি মালামাল যদি এ বিপদের সময় পাওয়া যেত তাহলেও মানুষের

একটা উপকার হত বলে সাধারণ মানুষের আশা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ফজলুর রহমান পাটোয়ারী এর কাছে ফোনদিলে রিসিভ করেছেন হাসান পাটোয়ারী, তিনি বলেন আমি শাহরাস্তির ডিলার নয়, আমি মনোহরগঞ্জের ডিলার। তাহলে তার নাম শাহরাস্তির তালিকায় কেনো এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি সুদুত্তর দিতে পারেনি।

তোফায়েল আহমেদ ইরানকে ফোন দিলে তিনি জানান, আমি মালামাল উত্তোলন করি না, গোপাল চক্রবর্তীর কাছে জানতে চাইলে তিনিও বলেন উত্তোলন করি না, সাফায়েত হোসেন উত্তোলণ করেন,  কামরুল হাসান জানান আমি একবার উত্তোলন করেছি।

এ বিষয়ে শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরীন আকতার বলেন, শাহরাস্তি উপজেলায় কতজন ডিলার আছে আমার জানা নেই। আমি খবর নিয়ে দেখবো,  কত জন টিসিবির ডিলার রয়েছে। তারা মাল তোলে কিনা।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, এ দূঃসময়ে টিসিবির ডিলারদের মাল তুলে বিক্রয় করা উচিত। তাহলে গরীব ও মধ্যবিত্তরা উপকৃত হবে।