কচুয়া প্রতিনিধি:
সামাজিক ও নির্বাচনী বিরোধের জের ধরে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পদাক বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক বাংলাদেশ চেয়ারম্যান সমিতির সহপ্রচার সম্পাদক ও কচুয়া চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি ৮নং কাদরা ইউনিয়ন দু’বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো.রফিকুল ইসলাম লালুর বিরুদ্ধে প্রানঘাতি করোনা ভাইরাসের লকডাউন থাকায় মানুষের উপার্জন বন্ধ হওয়া কারনে সরকারি বরাদ্দকৃত চাউল বিতরন নিয়ে ফেসবুকে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা ও অপপ্রচার অভিযোগে উঠেছে। এ ঘটনায় ইউনিয়ন পরিষদ সভাকক্ষে সামাজিক দূরুত্ব বজায় রেখে মিথ্যা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউপি সদস্যরা।
প্রতিবাদকারীদের সঙ্গে ইউনিয়নের সাধারণ মানুষও একাত্মতা প্রকাশ করে অপপ্রচারের জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন।
ইউপি সদস্যরা বলেন, প্রানঘাতি করোনা ভাইরাস কারনে মানুষের উপার্জন বন্ধ হওয়ায় অসহায়, কর্মহীন, দীনমজুর মানুষের মাঝে সরকারি বরাদ্দকৃত চাউল বিতরনী নিয়ে ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভূয়া আইডি খোলে চাউলের তালিকায় নিয়ে তথ্য বিত্তিহীন অপপ্রচার চালাচ্ছে একদল দুষ্কৃতকারী লোকজন। ওই অসত্য মিথ্যা ভিত্তিহীন অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
তারা আরো বলেন, চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম লালুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে স্থানীয় কতিপয় দুষ্কৃতকারী। তারা এলাকার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এই অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্ত মূলক শান্তি দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান তারা। যায়রা ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভূয়া আইডি খোলে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ফেসবুক আইডি সনাক্ত করে চেয়ারম্যান ও আমরা ১২ ইউপি সদস্য মিলে আইনের আশ্রয় জন্য গৃহিত হয়।
ইউপি চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম লালু বলেন, ইউনিয়নে নির্বাচনী প্রতিপক্ষেক্ষ রয়েছে। তারাই সামাজিকভাবে ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।