চাঁদপুর জেলায় ভ্রাম্যমান আদালতে ১৫ জনকে অর্থদন্ড

  • আপডেট: ০৯:০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০
  • ৩৯

শাহানা আকতার॥

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) রোধকল্পে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জেলার চলমান লকডাউন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনা না মানার কারণে ১৫জনকে ৪৭ হাজার ৫শ’ টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে পৃথক ভ্রাম্যমান আদালত।

মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব পৃথক ভ্রাম্যম আদালত পরিচালনা করেন জেলার সকল উপজেলায়  ইউএনও, এসি (ল্যান্ড) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।

রাতে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রেরিত তথ্যে জানাগছে, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে অযথা বাসা থেকে বের হওয়া, গণজমায়েত করা, নিরাপদ দূরত্ব বজায় না রাখা ও হোম কোয়ারেন্টাইন না মানাসহ বিভিন্ন অপরাধে মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর তফসিলভূক্ত আইন অনুযায়ী ১৫টি মামলায় ১৫জন ব্যক্তিকে সর্বমোট ৪৭ হাজার ৫শ’ টাকা জরিমানা করা হয়।

ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসার সদস্যরা সহযোগিতা করেন। করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণরোধের লক্ষ্যে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

চাঁদপুর জেলায় ভ্রাম্যমান আদালতে ১৫ জনকে অর্থদন্ড

আপডেট: ০৯:০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০

শাহানা আকতার॥

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) রোধকল্পে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জেলার চলমান লকডাউন অবস্থায় সরকারি নির্দেশনা না মানার কারণে ১৫জনকে ৪৭ হাজার ৫শ’ টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে পৃথক ভ্রাম্যমান আদালত।

মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব পৃথক ভ্রাম্যম আদালত পরিচালনা করেন জেলার সকল উপজেলায়  ইউএনও, এসি (ল্যান্ড) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।

রাতে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রেরিত তথ্যে জানাগছে, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে অযথা বাসা থেকে বের হওয়া, গণজমায়েত করা, নিরাপদ দূরত্ব বজায় না রাখা ও হোম কোয়ারেন্টাইন না মানাসহ বিভিন্ন অপরাধে মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর তফসিলভূক্ত আইন অনুযায়ী ১৫টি মামলায় ১৫জন ব্যক্তিকে সর্বমোট ৪৭ হাজার ৫শ’ টাকা জরিমানা করা হয়।

ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসার সদস্যরা সহযোগিতা করেন। করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণরোধের লক্ষ্যে অভিযান অব্যাহত থাকবে।