স্টাফ রির্পোটার ॥
কচুয়া উপজেলার বিতারা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সোহাগ সরকরের বিরুদ্ধে চাঁদা ও হুমকি ধমকির অভিযোগে চাঁদপুর মোকাম বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রট আদালতে একটি মামলা ও কচুয়া থানা চাঁদাবাজি অভিযোগে লিখতো অভিযোগ হয়েছে।
২২ জানুয়ারী চাঁদপুর মোকাম বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রট আদালতে আরিফুল ইসলাম সরকার বাদী হয়ে সোহাগ সরকারসহ ১০জন নামে উল্লখ্য করে একটি মামলা করে অপরদিকে একই উপজেলার বাইছারা গ্রামের যুবলীগ নেতা মো. ইব্রহীমের স্ত্রী হাসিনা আক্তার বাদী হয়ে ০১.১১.২০১৯ ইং তারিখে সোহাগ সরকারে বিরুদ্ধে কচুয়া থানা চাঁদাবাজীর অভিযোগ করেন।
অভিযোগ সূত্রে বাদী হাসিনা আক্তার জানান, আমার স্বামী দীর্ঘদিন যাবত চাকুরী উদ্দেশ্যে প্রবাসে বসবাস করছেন, বর্তমান আমি এক ছেলে এক মেয়ে নিয়ে বসবাস বাইছারা গ্রামে স্বামীর বাড়ীতে বসবাস করি, আমার স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগ নিয়ে উপজেলার বাইছারা গ্রামের শহিদুল ইসলাম সরকারের ছেলে বিতার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সেহাগ সরকার আমার পরিবার উপর বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে। সোহাগ সরকার দীর্গদিন ধরে আমার বাড়ী থেকে চলাচলের রাস্তা পথে বাধা সৃষ্টি হুমকি ধমকি প্রধান করছে । আমার কাছে থেকে ২ লক্ষ্য টাকা চাঁদা দাবী করেন, আমি টাকা না দেওয়ার অপরাগত প্রকাশ করলে আমার পরিবার চলাচলের রাস্তা টিনের বেড়া দিয়ে বন্ধে করে দেয় এবং আমাকে আমার বসত বাড়ীতে অবরুদ্ধ করে রাখে। আমি
স্থানীয় এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে বিষয়টি জানালে, সোহাগ সরকার ক্ষিপ্ত হয়ে তার দলবল নিয়ে ০২.১১.২০১৯ ইং তারিখে আমার বাবা মো. হাবিবুর রহমান সরকার ও আমার ভাই আরিফুল ইসলাম সরকারকে সকাল ১০টার সময় বাইছারা বাজারে উদ্দেশ্যে গেলে মারধর করতে আসলে বাজারের লোকজনের বাধা মুখে পরলে তারা চলে যায়। আমার এক ছেলে এক মেয়েকে নিয়ে সোহাগ সরকারের ভয়ে আতঙ্কে জীবন যাপন করছি ।