প্রসিদ্ধ খাবারের আয়োজনে সর্ববৃহৎ আধুনিক মানের ফুডকোড হবে বিজনেস পার্কে (ট্রেড সেন্টার)

  • আপডেট: ০৩:৩৬:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • ৫১

গাজী মহিনউদ্দিন॥
প্রসিদ্ধ খাবারের আয়োজনে সর্ববৃহৎ আধুনিক এবং উন্নত মানের ফুড কোড হবে হাজীগঞ্জের বিজনেজ পার্ক-(ট্রেড সেন্টার)। স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তায় প্রতিটি কোড-এ থাকবে স্বাস্থ্য উপযোগী এবং উন্নতমানের খাবার। এ ফুডকোড-এ থাকছে ৪টি কোড। চাইনিজ, বাংলা, ইন্ডিয়ান এবং ফাস্টফুড খাবার আয়োজনে বৃহৎ আকারে নির্মিত হচ্ছে ফুড কোডটি।
চাঁদপুর জেলার মধ্যে একমাত্র ট্রেড সেন্টার হাজীগঞ্জের এ বিজনেস পার্ক। বিজনেস পার্ক এর ৫ম তলায় পুরো ভবন জুড়ে রয়েছে আধুনিক ও উন্নত মানের ফুডকোড। ফুডকোডে বিনোদনের জন্য নির্মিত হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির ত্রি-ডি সাউন্ড সিস্টেমে প্রকৃতি নির্ভর পাহাড় এবং ঝর্ণা। রয়েছে ব্যতিক্রমী আয়োজন আড্ডা, পার্টি, কনফারেন্স হল, বিয়ে, জন্মদিনসহ যেকোন অনুষ্ঠান করার সু-ব্যবস্থা। ভিআইপি লাউন্স, স্মোক জোন। প্রতিবন্ধীদের জন্য সকল সুযোগ সুবিধা থাকবে এ ফুডকোডে। ফুডকোডে থাকছে বড় সভা-সেমিনার এবং ৫/১০/১৫/২০জনকে নিয়ে ছোট্র পরিসরে আলোচনাসভা করার বিশেষ স্পেস।
যা সারা দেশের মধ্যে সর্ববৃহৎ এবং সেরা ফুডকোড হবে এমনটাই বিশ^াস করেন এ মার্কেট নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠান হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ওয়াক্ফ এস্টেটের মোতাওয়াল্লী ও হাজীগঞ্জ মডেল সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ড.মো. আলমগীর কবির পাটওয়ারী।
তিনি বলেন, বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের মানুষের কথা চিন্তা করে ঐতিহ্যবাহী হাজীগঞ্জ বাজারে বিজনেস পার্কে বিশাল আকৃতির ফুডকোর্ড নির্মাণ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও এক মার্কেটে এক টাকার পণ্য থেকে লক্ষ টাকার পণ্য সহ সব ধরণের পণ্য কেনা-কাটা করার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পরিকল্পনা হাতে নিয়েই বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার মার্কেট দ্রুত উদ্বোধনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এ মার্কেটটি ( বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার ) হাজীগঞ্জে আরো একটি অনন্য, ঐতিহ্য বহন করবে এবং বৃহত্তর কুমিল্লার মধ্যে স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রাজধানী ঢাকার সাথে পাল্লা দিয়ে হাজীগঞ্জ বাজারকে এগিয়ে নিতে এবং ব্যবসার মান উন্নত করতেই ৫ম তলায় পুরো ফ্লোর জুড়ে থাকবে ফুডকোড। হাজীগঞ্জ বাজারের জন্য একটি মাইলপলক সৃষ্টি করবে।
হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ওয়াক্ফ এস্টেটের ভারপ্রাপ্ত মোতাওয়াল্লী প্রিন্স সাকিল আহমেদ বলেন, স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তায় বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টারে সর্ববৃহৎ ফুডকোড নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ফুডকোডের ডিজাইন একেবারে নতুন আঙ্গিকে সাজানো হচ্ছে। দেশের অন্যান্য ফুডকোড গুলোর চেয়ে এটি হবে আলাদা এবং অভিন্ন।
বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার ভবনের কাজ দ্রুত শেষ করতে দিন-রাত ২৪ ঘন্টা শ্রমিকরা শিফটে কাজ করে যাচ্ছে। ভবনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। যারা বিজনেস পার্কে দোকান বুকিং দিয়েছিলেন তাদেরকে ১ ডিসেম্বর থেকে দোকান হস্তান্তর শুরু করেছি। আমরা পরিকল্পিত ভাবে বিজনেস পার্ক ( ট্রেড সেন্টারে)’র ৩য় তলা প্রায় ৮ হাজার স্কয়ার ফিট পুরোটাই শুধু মোবাইল মার্কেটের জন্য রেখেছি।এ খানে সব ধরণের ব্র্যান্ড আইটেম মোবাইল ফোন পাওয়া যাবে।যারা এ অংশে দোকান বরাদ্ধ নিয়েছেন, তারা সবাই বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টারকে মোবাইল ফোন বাজারজাত করণে বৃহত্তর কুমিল্লার মধ্যে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপনে সক্ষম হবে ।
সরেজমিনে জানা যায়, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ওয়াক্ফ এস্টেটের অধীনে নির্মিত ভবনে প্রায় ৩ শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য দোকান ও স্পেস অতি দ্রুত হস্তান্তর করা লক্ষ্যে ওয়াক্ফ এস্টেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে যারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ডেকোরেশনের কাজ শুরু করেছেন এবং শুরু করবেন তাদের জন্য প্রথম ৩মাস বিদ্যুৎ ফ্রি করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া মার্চ ২০২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২১পর্যন্ত প্রথম একবছর ভাড়া ফ্রি ঘোষণা করা হয়েছে ।
বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার শুধু কেনা-কাটাই নয় সকল শ্রেণি পেশা মানুষের শারীরিক ও মানষিক সুষ্ঠু বিকাশের জন্য রয়েছে, বিনোদন , স্টেজপ্রোগ্রাম জোন, ফুডকোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার, স্কাইভিউ রেস্টুরেন্ট, আধুনিক মানের হাসপাতাল।
৪র্থ তলায় থাকবে অত্যাধুকি চায়না মার্কেট (ওপেন মার্কেট)। ভবনের প্রথম তলা থেকে ৪র্থ তলা পর্যন্ত থাকছে অত্যাধুনিক এস্কেলেটর এবং দ্রুত চলা-চল করার জন্য রয়েছে অত্যাধুনিক উন্নত মানের লিফ্ট। ৫ম তলায় রয়েছে আধুনিক ও উন্নত মানের ফুডকোর্ট, ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম তলায় থাকছে আধুনিক মানের হসপিটাল এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চেম্বার। ৯ম ও ১০ম তলায় রয়েছে স্টার মানের আধুনিক আবাসিক হোটেল। ১১ তলায় থাকছে ক্যাটারিং ও হলরুম, জি¦ম সেন্টার। ১২তলায় থাকবে সুইমিংপুল, স্কাই ভিউ রেস্টুরেন্ট হাসপাতালে দ্রুত রোগী আনা নেয়ার জন্য নির্মিত হবে হ্যালিপ্যাড। এ ছাড়াও থাকবে নারী কর্নার, বিউটি পার্লার।অবশ্য নারী কর্নারে শুধু নারীদের জন্যই থাকবে সকল আয়োজন। সেখানে সেল্সম্যান থেকে শুরু করে সকল কাজ নারীরাই করবে। আরো থাকবে শিশু বিনোদন জোন , ইলেকট্রিক এন্ড ইলেকট্রনিক্স ও কোকারিজ’সমুহের শো-রুম ।
এ ছাড়া বেইচমেন্টে রয়েছে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা । এক মার্কেটেই সব ধরণের পণ্য ক্রেতারা কিনে হবেন ধন্য।যদি তা বাস্তবায়ন হয় ,তাহলে বিজনেস পার্ক মার্কেট হাজীগঞ্জ বাসীকে ধন্য করবে।
আধুনিক মার্কেট “বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্ট” উদ্বোধন হলে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের মধ্যে একটি পরিচিত উপজেলা হিসাবে হাজীগঞ্জ আরো অনে দূর এগিয়ে যাবে- এমন টাই আশা করছেন হাজীগঞ্জের সাধারণ মানুষ।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বাংলাদেশের একজন উদীয়মান উদ্যোক্তা আস্থা গ্রুপের ফাউন্ডিং চেয়ারম্যান চাঁদপুরের সন্তান মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ আনসারী

প্রসিদ্ধ খাবারের আয়োজনে সর্ববৃহৎ আধুনিক মানের ফুডকোড হবে বিজনেস পার্কে (ট্রেড সেন্টার)

আপডেট: ০৩:৩৬:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০

গাজী মহিনউদ্দিন॥
প্রসিদ্ধ খাবারের আয়োজনে সর্ববৃহৎ আধুনিক এবং উন্নত মানের ফুড কোড হবে হাজীগঞ্জের বিজনেজ পার্ক-(ট্রেড সেন্টার)। স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তায় প্রতিটি কোড-এ থাকবে স্বাস্থ্য উপযোগী এবং উন্নতমানের খাবার। এ ফুডকোড-এ থাকছে ৪টি কোড। চাইনিজ, বাংলা, ইন্ডিয়ান এবং ফাস্টফুড খাবার আয়োজনে বৃহৎ আকারে নির্মিত হচ্ছে ফুড কোডটি।
চাঁদপুর জেলার মধ্যে একমাত্র ট্রেড সেন্টার হাজীগঞ্জের এ বিজনেস পার্ক। বিজনেস পার্ক এর ৫ম তলায় পুরো ভবন জুড়ে রয়েছে আধুনিক ও উন্নত মানের ফুডকোড। ফুডকোডে বিনোদনের জন্য নির্মিত হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির ত্রি-ডি সাউন্ড সিস্টেমে প্রকৃতি নির্ভর পাহাড় এবং ঝর্ণা। রয়েছে ব্যতিক্রমী আয়োজন আড্ডা, পার্টি, কনফারেন্স হল, বিয়ে, জন্মদিনসহ যেকোন অনুষ্ঠান করার সু-ব্যবস্থা। ভিআইপি লাউন্স, স্মোক জোন। প্রতিবন্ধীদের জন্য সকল সুযোগ সুবিধা থাকবে এ ফুডকোডে। ফুডকোডে থাকছে বড় সভা-সেমিনার এবং ৫/১০/১৫/২০জনকে নিয়ে ছোট্র পরিসরে আলোচনাসভা করার বিশেষ স্পেস।
যা সারা দেশের মধ্যে সর্ববৃহৎ এবং সেরা ফুডকোড হবে এমনটাই বিশ^াস করেন এ মার্কেট নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠান হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ওয়াক্ফ এস্টেটের মোতাওয়াল্লী ও হাজীগঞ্জ মডেল সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ড.মো. আলমগীর কবির পাটওয়ারী।
তিনি বলেন, বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের মানুষের কথা চিন্তা করে ঐতিহ্যবাহী হাজীগঞ্জ বাজারে বিজনেস পার্কে বিশাল আকৃতির ফুডকোর্ড নির্মাণ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও এক মার্কেটে এক টাকার পণ্য থেকে লক্ষ টাকার পণ্য সহ সব ধরণের পণ্য কেনা-কাটা করার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পরিকল্পনা হাতে নিয়েই বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার মার্কেট দ্রুত উদ্বোধনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এ মার্কেটটি ( বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার ) হাজীগঞ্জে আরো একটি অনন্য, ঐতিহ্য বহন করবে এবং বৃহত্তর কুমিল্লার মধ্যে স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রাজধানী ঢাকার সাথে পাল্লা দিয়ে হাজীগঞ্জ বাজারকে এগিয়ে নিতে এবং ব্যবসার মান উন্নত করতেই ৫ম তলায় পুরো ফ্লোর জুড়ে থাকবে ফুডকোড। হাজীগঞ্জ বাজারের জন্য একটি মাইলপলক সৃষ্টি করবে।
হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ওয়াক্ফ এস্টেটের ভারপ্রাপ্ত মোতাওয়াল্লী প্রিন্স সাকিল আহমেদ বলেন, স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তায় বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টারে সর্ববৃহৎ ফুডকোড নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ফুডকোডের ডিজাইন একেবারে নতুন আঙ্গিকে সাজানো হচ্ছে। দেশের অন্যান্য ফুডকোড গুলোর চেয়ে এটি হবে আলাদা এবং অভিন্ন।
বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার ভবনের কাজ দ্রুত শেষ করতে দিন-রাত ২৪ ঘন্টা শ্রমিকরা শিফটে কাজ করে যাচ্ছে। ভবনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। যারা বিজনেস পার্কে দোকান বুকিং দিয়েছিলেন তাদেরকে ১ ডিসেম্বর থেকে দোকান হস্তান্তর শুরু করেছি। আমরা পরিকল্পিত ভাবে বিজনেস পার্ক ( ট্রেড সেন্টারে)’র ৩য় তলা প্রায় ৮ হাজার স্কয়ার ফিট পুরোটাই শুধু মোবাইল মার্কেটের জন্য রেখেছি।এ খানে সব ধরণের ব্র্যান্ড আইটেম মোবাইল ফোন পাওয়া যাবে।যারা এ অংশে দোকান বরাদ্ধ নিয়েছেন, তারা সবাই বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টারকে মোবাইল ফোন বাজারজাত করণে বৃহত্তর কুমিল্লার মধ্যে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপনে সক্ষম হবে ।
সরেজমিনে জানা যায়, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ওয়াক্ফ এস্টেটের অধীনে নির্মিত ভবনে প্রায় ৩ শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য দোকান ও স্পেস অতি দ্রুত হস্তান্তর করা লক্ষ্যে ওয়াক্ফ এস্টেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে যারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ডেকোরেশনের কাজ শুরু করেছেন এবং শুরু করবেন তাদের জন্য প্রথম ৩মাস বিদ্যুৎ ফ্রি করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া মার্চ ২০২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২১পর্যন্ত প্রথম একবছর ভাড়া ফ্রি ঘোষণা করা হয়েছে ।
বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্টার শুধু কেনা-কাটাই নয় সকল শ্রেণি পেশা মানুষের শারীরিক ও মানষিক সুষ্ঠু বিকাশের জন্য রয়েছে, বিনোদন , স্টেজপ্রোগ্রাম জোন, ফুডকোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার, স্কাইভিউ রেস্টুরেন্ট, আধুনিক মানের হাসপাতাল।
৪র্থ তলায় থাকবে অত্যাধুকি চায়না মার্কেট (ওপেন মার্কেট)। ভবনের প্রথম তলা থেকে ৪র্থ তলা পর্যন্ত থাকছে অত্যাধুনিক এস্কেলেটর এবং দ্রুত চলা-চল করার জন্য রয়েছে অত্যাধুনিক উন্নত মানের লিফ্ট। ৫ম তলায় রয়েছে আধুনিক ও উন্নত মানের ফুডকোর্ট, ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম তলায় থাকছে আধুনিক মানের হসপিটাল এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চেম্বার। ৯ম ও ১০ম তলায় রয়েছে স্টার মানের আধুনিক আবাসিক হোটেল। ১১ তলায় থাকছে ক্যাটারিং ও হলরুম, জি¦ম সেন্টার। ১২তলায় থাকবে সুইমিংপুল, স্কাই ভিউ রেস্টুরেন্ট হাসপাতালে দ্রুত রোগী আনা নেয়ার জন্য নির্মিত হবে হ্যালিপ্যাড। এ ছাড়াও থাকবে নারী কর্নার, বিউটি পার্লার।অবশ্য নারী কর্নারে শুধু নারীদের জন্যই থাকবে সকল আয়োজন। সেখানে সেল্সম্যান থেকে শুরু করে সকল কাজ নারীরাই করবে। আরো থাকবে শিশু বিনোদন জোন , ইলেকট্রিক এন্ড ইলেকট্রনিক্স ও কোকারিজ’সমুহের শো-রুম ।
এ ছাড়া বেইচমেন্টে রয়েছে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা । এক মার্কেটেই সব ধরণের পণ্য ক্রেতারা কিনে হবেন ধন্য।যদি তা বাস্তবায়ন হয় ,তাহলে বিজনেস পার্ক মার্কেট হাজীগঞ্জ বাসীকে ধন্য করবে।
আধুনিক মার্কেট “বিজনেস পার্ক ট্রেড সেন্ট” উদ্বোধন হলে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের মধ্যে একটি পরিচিত উপজেলা হিসাবে হাজীগঞ্জ আরো অনে দূর এগিয়ে যাবে- এমন টাই আশা করছেন হাজীগঞ্জের সাধারণ মানুষ।