সিটি নির্বাচন পেছানোর আবেদন পূজা উদযাপন পরিষদের

  • আপডেট: ০৮:৩৪:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২০
  • ২৪

অনলাইন ডেস্কঃ

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ৩০ জানুয়ারি। একই সময় সরস্বতী পূজোও অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে ভোটের দিন পেছানোর দাবি করেছে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।

আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে পাঠানো আবেদনে বলা হয়, তিথি মোতাবেক ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি সনাতন ধর্মের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় সিটি করপোরেশন এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। একটি ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য অন্ততঃপক্ষে একদিন আগেই নির্বাচন পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষকে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে। এমতাবস্থায় একই দিনে একই অঙ্গনে কিভাবে পূজো হবে বা কিভাবে ভোটগ্রহণ করা যাবে তা আমাদের নিকট বোধগম্য নয়।

কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে যেন আঘাত না লাগে সে ব্যপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়ে আবেদনে আরো বলা হয়, ৩০ জানুয়ারি নির্ধারিত ভোটের দিন পিছিয়ে নিয়ে অন্য কোনো দিন নির্ধারণ করা হোক। অন্যথায় যেসব শিক্ষায়তনে সরস্বতী পূজো হবে সেসব শিক্ষায়তেন ভোটকেন্দ্র না কারার জন্য অনুরোধ করছি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

সিটি নির্বাচন পেছানোর আবেদন পূজা উদযাপন পরিষদের

আপডেট: ০৮:৩৪:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২০

অনলাইন ডেস্কঃ

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ৩০ জানুয়ারি। একই সময় সরস্বতী পূজোও অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে ভোটের দিন পেছানোর দাবি করেছে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।

আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে পাঠানো আবেদনে বলা হয়, তিথি মোতাবেক ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি সনাতন ধর্মের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় সিটি করপোরেশন এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। একটি ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য অন্ততঃপক্ষে একদিন আগেই নির্বাচন পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষকে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে। এমতাবস্থায় একই দিনে একই অঙ্গনে কিভাবে পূজো হবে বা কিভাবে ভোটগ্রহণ করা যাবে তা আমাদের নিকট বোধগম্য নয়।

কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে যেন আঘাত না লাগে সে ব্যপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়ে আবেদনে আরো বলা হয়, ৩০ জানুয়ারি নির্ধারিত ভোটের দিন পিছিয়ে নিয়ে অন্য কোনো দিন নির্ধারণ করা হোক। অন্যথায় যেসব শিক্ষায়তনে সরস্বতী পূজো হবে সেসব শিক্ষায়তেন ভোটকেন্দ্র না কারার জন্য অনুরোধ করছি।