বাংলাদেশের তরুণ সফটওয়্যার ব্যবসায়ী আশিক অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর তালিকায়

  • আপডেট: ০৮:৫৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৯
  • ৩২

অনলাইন ডেস্ক:

সম্প্রতি সামনে এসেছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীদের তালিকা। এই তালিকাটি প্রকাশ করেছে ব্যবসা ও অর্থ বিষয়ক দৈনিক ‘অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউ’। অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর ওই তালিকায় আছেন বাংলাদেশের আশিক আহমেদ। তিনি ২৫তম অবস্থানে রয়েছেন।

আশিক ‘ডেপুটি’ হিসাব রক্ষণাবেক্ষণকারী একটি সফটওয়্যারের প্রধান নির্বাহী (সিও) ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা। বয়স ৩৮ বছর। আশিকের সম্পদের পরিমাণ ১৪৮ মিলিয়ন ডলারের। অর্থাৎ এক হাজার ২৫০ কোটি টাকারও বেশি।
আশিক জানিয়েছেন, তিনি ঘণ্টাভিত্তিক বেতনে কাজ করতেন। তখন তিনি অনুধাবন করেন রোস্টারের ক্ষেত্রে হিসাব রাখা বেশ সমস্যার। এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গণিত, বিজ্ঞান ও কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন ‘ডেপুটি’ নামের সফটওয়্যারটি। ২০০৮ সালে সফটওয়্যারটি তৈরির পর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

তালিকায় স্থান পাওয়ার বিষয়ে আশিক বলেন, এটা আমার জন্য দারুণ একটি ব্যাপার। তবে আমি কখনোই শুধু অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করিনি, কখনো করবোও না। বরং শুরু থেকেই আমাদের লক্ষ্য ছিলো সমস্যার সমাধান করা।

উল্লেখ্য, ‘ডেপুটি এমন একটি সফটওয়্যার যা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের কাজের সূচি (রোস্টার) তৈরি, বেতনের হিসাব রাখা এবং সার্বিকভাবে কর্মী ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সহজ করে দেয়।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

চাঁদপুরে খাঁটি গরুর দুধ বিক্রর নামে প্রতারণা

বাংলাদেশের তরুণ সফটওয়্যার ব্যবসায়ী আশিক অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর তালিকায়

আপডেট: ০৮:৫৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

সম্প্রতি সামনে এসেছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীদের তালিকা। এই তালিকাটি প্রকাশ করেছে ব্যবসা ও অর্থ বিষয়ক দৈনিক ‘অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউ’। অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর ওই তালিকায় আছেন বাংলাদেশের আশিক আহমেদ। তিনি ২৫তম অবস্থানে রয়েছেন।

আশিক ‘ডেপুটি’ হিসাব রক্ষণাবেক্ষণকারী একটি সফটওয়্যারের প্রধান নির্বাহী (সিও) ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা। বয়স ৩৮ বছর। আশিকের সম্পদের পরিমাণ ১৪৮ মিলিয়ন ডলারের। অর্থাৎ এক হাজার ২৫০ কোটি টাকারও বেশি।
আশিক জানিয়েছেন, তিনি ঘণ্টাভিত্তিক বেতনে কাজ করতেন। তখন তিনি অনুধাবন করেন রোস্টারের ক্ষেত্রে হিসাব রাখা বেশ সমস্যার। এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গণিত, বিজ্ঞান ও কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন ‘ডেপুটি’ নামের সফটওয়্যারটি। ২০০৮ সালে সফটওয়্যারটি তৈরির পর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

তালিকায় স্থান পাওয়ার বিষয়ে আশিক বলেন, এটা আমার জন্য দারুণ একটি ব্যাপার। তবে আমি কখনোই শুধু অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করিনি, কখনো করবোও না। বরং শুরু থেকেই আমাদের লক্ষ্য ছিলো সমস্যার সমাধান করা।

উল্লেখ্য, ‘ডেপুটি এমন একটি সফটওয়্যার যা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের কাজের সূচি (রোস্টার) তৈরি, বেতনের হিসাব রাখা এবং সার্বিকভাবে কর্মী ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সহজ করে দেয়।