চাঁদপুর মাদক কারবারির ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড

  • আপডেট: ০৮:০৪:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০১৯
  • ২৯

শরীফুল ইসলাম:
চাঁদপুরে মাদক মামলায় ইমরান হোসেন (৩২) নামে মাদক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড, ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো ৬ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছে আদালত।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সরোয়ার আলম এই রায় দেন। কারাদন্ডপ্রাপ্ত ইমরান হোসেন চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া উপজেলার আব্দুল হাকিমের ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৩০ আগষ্ট চাঁদপুর মডেল থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) সিরাজুল ইসলাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদরের ঘোষেরহাট এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে ১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ইমরানকে আটক করেন। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে চাঁদপুর মডেল থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চাঁদপুর মডেল থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান চৌধুরী তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ৫ অক্টোবর আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের আইনজীবী অ্যাড. সাইয়্যেদুল ইসলাম বাবু বলেন, মামলাটি চলমান অবস্থায় আদালত ৬জনের সাক্ষ্য গ্রহন করেন। সাক্ষ্য ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে এই রায় দেন। আসামী ইমরান হোসেন জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছেন। তার অনপুস্থিতিতে এই রায় দেয়া হয়।

আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

সমন্বয়ক আর জামায়াতের কারণে ইউনুছ সরকার ব্যর্থ হবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

চাঁদপুর মাদক কারবারির ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড

আপডেট: ০৮:০৪:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০১৯

শরীফুল ইসলাম:
চাঁদপুরে মাদক মামলায় ইমরান হোসেন (৩২) নামে মাদক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড, ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো ৬ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছে আদালত।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সরোয়ার আলম এই রায় দেন। কারাদন্ডপ্রাপ্ত ইমরান হোসেন চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া উপজেলার আব্দুল হাকিমের ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৩০ আগষ্ট চাঁদপুর মডেল থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) সিরাজুল ইসলাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদরের ঘোষেরহাট এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে ১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ইমরানকে আটক করেন। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে চাঁদপুর মডেল থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চাঁদপুর মডেল থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান চৌধুরী তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ৫ অক্টোবর আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের আইনজীবী অ্যাড. সাইয়্যেদুল ইসলাম বাবু বলেন, মামলাটি চলমান অবস্থায় আদালত ৬জনের সাক্ষ্য গ্রহন করেন। সাক্ষ্য ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে এই রায় দেন। আসামী ইমরান হোসেন জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছেন। তার অনপুস্থিতিতে এই রায় দেয়া হয়।

আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ।