কোটা সংস্কারের দাবীতে শাহরাস্তিতে ৩ ঘন্টা চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহা সড়ক অবরোধ

  • আপডেট: ০৮:৩০:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
  • ৫৭

প্রতিনিধির পাঠানো ছবি

শাহরাস্তি প্রতিনিধি:

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহা সড়কের দোয়াভাঙ্গায় এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় সড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়।

বুধবার সকাল ১০ টা থেকে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা শাহরাস্তি গেইট দোয়াভাঙ্গায় জড়ো হতে থাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই শত শত শিক্ষার্থী অবস্থান নিয়ে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে কোটা সংস্কারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে।

এ সময় শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আরাফাত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরে যেতে আহ্বান জানান।

এ ছাড়াও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (কচুয়া সার্কেল) রিজওয়ান সাঈদ জিকু ও শাহরাস্তি থানার ওসি মোঃ আলমগীর হোসেন বিপুল সংখ্যক পুলিশ সহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা চালিয়ে যান।

সড়কের উভয় পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে থাকে। সাধারণ জনগণ ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়তে দেখা যায়।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এসময় সড়কে বসে পড়ে। একের পর এক শিক্ষার্থী তাদের দাবি আদায়ে বক্তব্য দিতে থাকে। দুপুর পৌনে ১ টায় তারা কর্মসূচি শেষে অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়। শিক্ষার্থীর সমাবেশ থেকে আগামীকাল ১৮ জুলাই দুপুর আড়াইটায় আবারো বিক্ষোভের ডাক দেয়।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ভারতে মসজিদের স্থানে মন্দির দাবি করে জরিপের চেস্টায় উত্তেজনা, পুলিশের গুলিতে ৩ মুসল্লি নিহত (ভিডিওসহ)

কোটা সংস্কারের দাবীতে শাহরাস্তিতে ৩ ঘন্টা চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহা সড়ক অবরোধ

আপডেট: ০৮:৩০:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪

শাহরাস্তি প্রতিনিধি:

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহা সড়কের দোয়াভাঙ্গায় এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় সড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়।

বুধবার সকাল ১০ টা থেকে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা শাহরাস্তি গেইট দোয়াভাঙ্গায় জড়ো হতে থাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই শত শত শিক্ষার্থী অবস্থান নিয়ে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে কোটা সংস্কারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে।

এ সময় শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আরাফাত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরে যেতে আহ্বান জানান।

এ ছাড়াও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (কচুয়া সার্কেল) রিজওয়ান সাঈদ জিকু ও শাহরাস্তি থানার ওসি মোঃ আলমগীর হোসেন বিপুল সংখ্যক পুলিশ সহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা চালিয়ে যান।

সড়কের উভয় পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে থাকে। সাধারণ জনগণ ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়তে দেখা যায়।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা এসময় সড়কে বসে পড়ে। একের পর এক শিক্ষার্থী তাদের দাবি আদায়ে বক্তব্য দিতে থাকে। দুপুর পৌনে ১ টায় তারা কর্মসূচি শেষে অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়। শিক্ষার্থীর সমাবেশ থেকে আগামীকাল ১৮ জুলাই দুপুর আড়াইটায় আবারো বিক্ষোভের ডাক দেয়।