হেফাজতের ৫ নেতার তথ্য চেয়ে ১৩ প্রতিষ্ঠানে চিঠি

  • আপডেট: ০২:২৪:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২১
  • ২১

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেছেন, হেফাজতে ইসলামের পাঁচ নেতার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে ১৩টি প্রতিষ্ঠানে তথ্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কিছু তথ্য ও সংশ্লিষ্টদের আয়কর নথির তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্যগুলো পর্যালোচনা চলছে। বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

যাদের বিরুদ্ধে তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন-হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিনী, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহম্মেদ ও মোহাম্মদ মোহসিন ভূঁইয়া।

দুদক সচিব বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), সহকারী কমিশনার (ভূমি), জেলা রেজিস্ট্রার, জীবন বীমা করপোরেশন, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), রিহ্যাব, বিআরটিএ, গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডাক বিভাগ ও তফসিলি ব্যাংকগুলোতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

ইতোমধ্যেই বিএফআইইউ থেকে মাওলানা মামুনুল হকসহ কয়েকজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাওয়া গেছে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকেও কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। অভিযুক্তদের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা হয়েছে। এছাড়া অভিযোগে বর্ণিত ১৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব আয়, সরকারি অনুদান, ব্যক্তিগত ও অন্যান্য দান, অডিট প্রতিবেদন এবং ক্যাশ বই সরবরাহ করেছে। সংগৃহীত তথ্যের যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা অব্যাহত আছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

চাঁদপুরে ৪’শ নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হল ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

হেফাজতের ৫ নেতার তথ্য চেয়ে ১৩ প্রতিষ্ঠানে চিঠি

আপডেট: ০২:২৪:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২১

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেছেন, হেফাজতে ইসলামের পাঁচ নেতার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে ১৩টি প্রতিষ্ঠানে তথ্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কিছু তথ্য ও সংশ্লিষ্টদের আয়কর নথির তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্যগুলো পর্যালোচনা চলছে। বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

যাদের বিরুদ্ধে তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন-হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিনী, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহম্মেদ ও মোহাম্মদ মোহসিন ভূঁইয়া।

দুদক সচিব বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), সহকারী কমিশনার (ভূমি), জেলা রেজিস্ট্রার, জীবন বীমা করপোরেশন, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), রিহ্যাব, বিআরটিএ, গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডাক বিভাগ ও তফসিলি ব্যাংকগুলোতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

ইতোমধ্যেই বিএফআইইউ থেকে মাওলানা মামুনুল হকসহ কয়েকজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাওয়া গেছে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকেও কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। অভিযুক্তদের আয়কর নথি পর্যালোচনা করা হয়েছে। এছাড়া অভিযোগে বর্ণিত ১৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব আয়, সরকারি অনুদান, ব্যক্তিগত ও অন্যান্য দান, অডিট প্রতিবেদন এবং ক্যাশ বই সরবরাহ করেছে। সংগৃহীত তথ্যের যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা অব্যাহত আছে।