কুলাঙ্গার রাশেদ চৌধুরীর ফাঁসি কার্যকর না হলে হাজীগঞ্জ কলঙ্কমুক্ত হবে না: অধ্যাপক আব্দুর রশিদ মজুমদার

  • আপডেট: ০৪:৩৮:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ মার্চ ২০২০
  • ১৯

গাজী মহিনউদ্দিন:
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে হাজীগঞ্জের বেলচোঁ বাজারে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।

১৭ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের বেলচোঁ বাজারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থী এবং স্থানীয়দের নিয়ে সাংস্কৃতির প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয়ক কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব অধ্যাপক আবদুর রশিদ মজুমদার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, কুলাঙ্গার রাশেদ চৌধুরীর ফাঁসি কার্যকর না হলে হাজীগঞ্জবাসী কলঙ্গমুক্ত হবে না।

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সেই কালরাত্রিতে যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সহপরিবারে হত্যা করেছিল তাদের মধ্যে অন্যতম এই সোনাইমুড়ি গ্রামের সেই কুলাঙ্গার রাশেদ চৌধুরী। বঙ্গকন্যা, জননেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবেদন জানাই যতদ্রুত সম্ভব এই কুলাঙ্গারকে দেশে এনে ফাঁসির আদেশ কাযর্কর করে আমাদের কলঙ্কমুক্ত করুন।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হতো না। আজ যদি জাতির পিতা বেঁচে থাকতেন তবে এদেশ সিঙ্গাপুরে পরিণত হতো। তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বারগতিতে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান, হাজীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির প্রধান যুগ্ম-সমন্বয়ক হাজী জসিম উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরীর হাতে খুন হওয়া মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ মাষ্টারের কনিষ্ঠপুত্র আহসান হাবীব। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান, ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. নুরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবলীগ নেতা নুর হোসেন। এসময় আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

হাজীগঞ্জে কিটনাশক পানে স্কুলছাত্রীর আ ত্ম হ ত্যা!

কুলাঙ্গার রাশেদ চৌধুরীর ফাঁসি কার্যকর না হলে হাজীগঞ্জ কলঙ্কমুক্ত হবে না: অধ্যাপক আব্দুর রশিদ মজুমদার

আপডেট: ০৪:৩৮:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ মার্চ ২০২০

গাজী মহিনউদ্দিন:
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে হাজীগঞ্জের বেলচোঁ বাজারে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।

১৭ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের বেলচোঁ বাজারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থী এবং স্থানীয়দের নিয়ে সাংস্কৃতির প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয়ক কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব অধ্যাপক আবদুর রশিদ মজুমদার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, কুলাঙ্গার রাশেদ চৌধুরীর ফাঁসি কার্যকর না হলে হাজীগঞ্জবাসী কলঙ্গমুক্ত হবে না।

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সেই কালরাত্রিতে যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সহপরিবারে হত্যা করেছিল তাদের মধ্যে অন্যতম এই সোনাইমুড়ি গ্রামের সেই কুলাঙ্গার রাশেদ চৌধুরী। বঙ্গকন্যা, জননেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবেদন জানাই যতদ্রুত সম্ভব এই কুলাঙ্গারকে দেশে এনে ফাঁসির আদেশ কাযর্কর করে আমাদের কলঙ্কমুক্ত করুন।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হতো না। আজ যদি জাতির পিতা বেঁচে থাকতেন তবে এদেশ সিঙ্গাপুরে পরিণত হতো। তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বারগতিতে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান, হাজীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির প্রধান যুগ্ম-সমন্বয়ক হাজী জসিম উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরীর হাতে খুন হওয়া মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ মাষ্টারের কনিষ্ঠপুত্র আহসান হাবীব। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান, ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. নুরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবলীগ নেতা নুর হোসেন। এসময় আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।