‘জয় বাংলা’ জাতীয় শ্লোগান

  • আপডেট: ১০:২৩:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৯
  • ২১

অনলাইন ডেস্ক:
১৬ ডিসেম্বর থেকে রাষ্ট্রীয় সব অনুষ্ঠানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ব্যবহারের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিকালে মৌখিক আদেশ দেন।

এ সংক্রান্ত রিটে আজ শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল মতিন খসরু ও ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাসার। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. বশির আহমেদ।

আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, ‘একাত্তরে ‘জয় বাংলা’ হয়ে উঠেছিল আমাদের মুক্তির আন্দোলনের প্রধান স্লোগান।”

এ সময় আদালত বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে সবার স্লোগান ছিল ‘জয় বাংলা’। এ ছাড়া পাকিস্তানেও অনেক কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ নিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছেন।’

পরে আদালত আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে রাষ্ট্রীয় সব অনুষ্ঠানে ব্যবহার করার আদেশ দেন।

৪ ডিসেম্বর হাইকোর্টে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ড. বশির আহমেদ।

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান কেন ঘোষণা করা হবে না, তা রুলে জানতে চান হাইকোর্ট।

ওই রুলের ওপর শুনানিতে আজ হাইকোর্ট অভিমত দেন যে, আসছে ১৬ ডিসেম্বর থেকে সর্বস্তরে ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় উপ-অর্থ সম্পাদক হাজীগঞ্জের মাহবুব আলম ২ দিনের রিমান্ডে

‘জয় বাংলা’ জাতীয় শ্লোগান

আপডেট: ১০:২৩:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:
১৬ ডিসেম্বর থেকে রাষ্ট্রীয় সব অনুষ্ঠানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ব্যবহারের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিকালে মৌখিক আদেশ দেন।

এ সংক্রান্ত রিটে আজ শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল মতিন খসরু ও ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাসার। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. বশির আহমেদ।

আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, ‘একাত্তরে ‘জয় বাংলা’ হয়ে উঠেছিল আমাদের মুক্তির আন্দোলনের প্রধান স্লোগান।”

এ সময় আদালত বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে সবার স্লোগান ছিল ‘জয় বাংলা’। এ ছাড়া পাকিস্তানেও অনেক কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ নিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছেন।’

পরে আদালত আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে রাষ্ট্রীয় সব অনুষ্ঠানে ব্যবহার করার আদেশ দেন।

৪ ডিসেম্বর হাইকোর্টে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ড. বশির আহমেদ।

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান কেন ঘোষণা করা হবে না, তা রুলে জানতে চান হাইকোর্ট।

ওই রুলের ওপর শুনানিতে আজ হাইকোর্ট অভিমত দেন যে, আসছে ১৬ ডিসেম্বর থেকে সর্বস্তরে ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।