হাজীগঞ্জ, ২৮ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার:
হাজীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতির বিরুদ্ধে অপপ্রচার ঠেকাতে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
১৮ অক্টোবর একটি অনলাইন পোর্টালে হাজীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আ, স. ম মাহবুব-উল আলম লিপনের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
যা রাজনৈতিক অপতৎপরতায় অংশ নিয়ে একদল দুষ্ট চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার, ইমু) প্রচার করছে।
বৃহস্পতিবার হাজীগঞ্জ থানায় তিনি সাধারণ ডায়েরী’সহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের সাইবার মনিটরিং সেলকে (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে) অবহিত করেন। ডায়েরী নং- ১৩৫৬ তাং- ২৮/১১/১৯ইং।
পুলিশ প্রশাসন থেকে নতুনেরকথাকে জানানো হয় সকল অপপ্রচার ও গুজব রোধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আ. স. ম মাহবুব উল আলম লিপন হাজীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় বারের মত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীদের জনপ্রিয়তা ও আস্থাভাজন হওয়ায় তার জনপ্রিয়তায় ঈষান্বিত হয়ে একটি পক্ষ তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। হঠাৎ গজিয়ে উঠা রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে হাজীগঞ্জ পৌরসভার ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে বেছে নেন। সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ রব সাহেব এর ভাগিনা ও শিক্ষাবিদ আলহাজ্ব রফিক উদ্দিন আহম্মেদের সন্তান লিপন পারিবারিক ঐতিহ্যে বেড়ে উঠেন।
নিজের পরিচয়েই তিনি পৌর এলাকার সর্বসাধারণের মন জয় করে নেন।
তুমুল জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার একটি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দীর্ঘদিন যাবৎ অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।
এ বিষযে আ.স.ম মাহবুব উল আলম লিপন বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা, জননেত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প বাস্তবায়নে হাজীগঞ্জ -শাহরাস্তির সাংসদ ৭১ এর বীর সেনানী মুক্তিযোদ্ধের শ্রেষ্ট সংগঠক মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের নির্দেশনা ও সহযোগীতায় কাজ করে যাচ্ছি। শত বিপত্তি ও বাধা এ মিশন থেকে আমাকে সরাতে পারবে না।
স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলেন, মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এ এলাকার উন্নয়ের অগ্রদূত। মহান নেতার যোগ্য অনুসারী হিসেবে আ.স.ম মাহবুব উল আলম লিপন যোগ্য মেয়র হিসেবে জনগনের কাছে সমাদৃত হোন। সকল অপতৎপরতা রোধে এবং এদের প্রতিহত করতে আমরা তৃণমূল কর্মীরাই যথেষ্ঠ।