ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেন দূর্ঘটনায় চাঁদপুরের ২জনসহ ৫জনের পরিচয় মিলেছে

  • আপডেট: ০৫:০০:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯
  • ২২

অনলাইন ডেস্ক:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ১৫ জনের মধ্যে পাঁচজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের সদস্যরা নিহতেদের হাতের আঙুলের ছাপ নিয়ে তাদের পরিচয় শনাক্ত করছেন।

এখন পর্যন্ত পরিচয় পাওয়া নিহতরা হলেন- হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার মদনমোরাাদ এলাকার আইয়ূব হোসেনের ছেলে আল-আমিন (৩৫), আনোয়ারপুর এলাকার মো. হাসানের ছেলে আলী মো. ইউসূফ (৩৫), চুনারুঘাট উপজেলার পীরেরগাঁও এলাকার সুজন (২৪), চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজাগাঁও ইউনিয়নের পশ্চিম রাজারগাঁও গ্রামের বেপারী বাড়ীর আ. জলিলের ছেলে মজিবুর রহমান (৫০) ও তার স্ত্রী কুলসুমা (৪২)।

মঙ্গলবার ভোররাতে কসবা উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন। হতহতদের পরিচয় শনাক্তের কাজ চলছে।

মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি এক নম্বর লাইনে ঢুকছিল। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তুর্ণা নিশীথাকে আউটারে থাকার সিগনাল দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই সিগনাল অমান্য করে মূল লাইনে ঢুকে পড়ার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমার কোনো দোষ নেই।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় উপ-অর্থ সম্পাদক হাজীগঞ্জের মাহবুব আলম ২ দিনের রিমান্ডে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেন দূর্ঘটনায় চাঁদপুরের ২জনসহ ৫জনের পরিচয় মিলেছে

আপডেট: ০৫:০০:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ১৫ জনের মধ্যে পাঁচজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের সদস্যরা নিহতেদের হাতের আঙুলের ছাপ নিয়ে তাদের পরিচয় শনাক্ত করছেন।

এখন পর্যন্ত পরিচয় পাওয়া নিহতরা হলেন- হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার মদনমোরাাদ এলাকার আইয়ূব হোসেনের ছেলে আল-আমিন (৩৫), আনোয়ারপুর এলাকার মো. হাসানের ছেলে আলী মো. ইউসূফ (৩৫), চুনারুঘাট উপজেলার পীরেরগাঁও এলাকার সুজন (২৪), চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজাগাঁও ইউনিয়নের পশ্চিম রাজারগাঁও গ্রামের বেপারী বাড়ীর আ. জলিলের ছেলে মজিবুর রহমান (৫০) ও তার স্ত্রী কুলসুমা (৪২)।

মঙ্গলবার ভোররাতে কসবা উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন। হতহতদের পরিচয় শনাক্তের কাজ চলছে।

মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি এক নম্বর লাইনে ঢুকছিল। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তুর্ণা নিশীথাকে আউটারে থাকার সিগনাল দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই সিগনাল অমান্য করে মূল লাইনে ঢুকে পড়ার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমার কোনো দোষ নেই।