উৎকণ্ঠার মধ্যেই হাজীগঞ্জের ১১টি ইউনিয়নে উৎসবমূখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। চলছে গণনা।
আজ চতুর্থধাপে হাজীগঞ্জের ১১টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলে।
১১ ইউপির মধ্যে ১০টি ইউপিতে ব্যালট এবং ১নং রাজারগাঁও ইউনিয়নে ইভিএমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছে। কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। র্যাব, বিজিবির টহল ছিল চোখে পড়ার মতো।
সকালে হাজীগঞ্জের বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ।
তিনি হাজীগঞ্জের বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে মোট কেন্দ্র সংখ্যা ১০৯টি। প্রত্যেক কেন্দ্রে ১৭জন আনসার সদস্য ও ৫জন পুলিশ সদস্য নিয়োজিত ছিল।
নির্বাচনে ১১জন নির্বাাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে র্যাবের ৫টি টিম, ৬ টিমে ৩ প্লাটুন বিজিবি, ৩০টি মোবাইল টিম, ৩টি স্ট্রাইকিং ফোর্সসহ আনসার ও ব্যাটালিয়ান আনসার বাহিনীর উপস্থিতি ছিল লক্ষনীয়। ভোটের পরেও তারা থাকবেন বলে নিশ্চিত করেন হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার।
এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়াও সাধারণ সদস্য পদে ৪০৪ জন এবং সংরতি নারী সদস্য পদে ৮৪ জন প্রার্থী রয়েছেন।
১১টি ইউনিয়নে মোট ভোটার ১ লাখ ৮২ হাজার ৮৮৩জন। এরমধ্য পুরুষ ভোটার সংখ্যা ৯৪ হাজার ৫১৫জন এবং মহিলা ভোটার ৮৮ হাজার ৩৬৮ জন।