হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার করোনা নেগেটিভ !

  • আপডেট: ০৩:১৪:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০
  • ২৫

হাজীগঞ্জ, ৬ মে, বুধবার:

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বৈশাখী বড়ুয়ার করোনা টেস্টের দ্বিতীয় রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। এ রিপোর্টে তিনি করোনা থেকে মুক্তির পথে।

বুধবার (৬ মে) সকালে তার দ্বিতীয় টেস্টের রিপোর্ট আসে। আরেকটি রিপোর্ট নেগেটিভ আসলে তিনি করোনা থেকে পুরোপুরি মুক্ত হবেন।

সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে বুধবার দুপুরে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র আরো জানায়, এ দিন তখন পর্যন্ত এই ১টি রিপোর্ট’ই এসেছে।

গত ২৭ এপ্রিল তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। ২৮ এপ্রিল ঢাকার শিশু হাসপাতালে করোনা টেস্ট করা হলে রিপোর্ট পজেটিভ আসে। ২৯ এপ্রিল দুপুরে ওই রিপোর্ট চাঁদপুরের সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছেছে।

এরপর হোম কোয়ারেন্টাইনে চলে যান ইউএনও। এখনো তিনি উপজেলার সরকারি বাসভবনে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন।

দেশে করোনা সংক্রমণের পর থেকেই চাঁদপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মধ্যে হাজীগঞ্জের ইউএনও সংক্রমণ প্রতিরোধ কার্যক্রমে বেশ সরব ছিলেন। তার নেতৃৃত্বে হাজীগঞ্জ উপজেলায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অভিযান পরিচালিত হয়েছে।

সর্বশেষ ২৯ এপ্রিল দুপুরে তিনি হাজীগঞ্জে সনাক্ত এক রোগীর বাসা লকডাউনে ব্যস্ত ছিলেন। লকডাউনে থাকা অবস্থায় খবর আসে তিনি নিজেই করোনায় আক্রান্ত।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার করোনা নেগেটিভ !

আপডেট: ০৩:১৪:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০

হাজীগঞ্জ, ৬ মে, বুধবার:

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বৈশাখী বড়ুয়ার করোনা টেস্টের দ্বিতীয় রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। এ রিপোর্টে তিনি করোনা থেকে মুক্তির পথে।

বুধবার (৬ মে) সকালে তার দ্বিতীয় টেস্টের রিপোর্ট আসে। আরেকটি রিপোর্ট নেগেটিভ আসলে তিনি করোনা থেকে পুরোপুরি মুক্ত হবেন।

সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে বুধবার দুপুরে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র আরো জানায়, এ দিন তখন পর্যন্ত এই ১টি রিপোর্ট’ই এসেছে।

গত ২৭ এপ্রিল তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। ২৮ এপ্রিল ঢাকার শিশু হাসপাতালে করোনা টেস্ট করা হলে রিপোর্ট পজেটিভ আসে। ২৯ এপ্রিল দুপুরে ওই রিপোর্ট চাঁদপুরের সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছেছে।

এরপর হোম কোয়ারেন্টাইনে চলে যান ইউএনও। এখনো তিনি উপজেলার সরকারি বাসভবনে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন।

দেশে করোনা সংক্রমণের পর থেকেই চাঁদপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মধ্যে হাজীগঞ্জের ইউএনও সংক্রমণ প্রতিরোধ কার্যক্রমে বেশ সরব ছিলেন। তার নেতৃৃত্বে হাজীগঞ্জ উপজেলায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অভিযান পরিচালিত হয়েছে।

সর্বশেষ ২৯ এপ্রিল দুপুরে তিনি হাজীগঞ্জে সনাক্ত এক রোগীর বাসা লকডাউনে ব্যস্ত ছিলেন। লকডাউনে থাকা অবস্থায় খবর আসে তিনি নিজেই করোনায় আক্রান্ত।