সজীব খান:
বিশ্ব করোনা পরিস্থিতিতে জেলার শ্রেষ্ঠ, সদর উপজেলার মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিকের জনসেবা সর্বস্তরের দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়েছে। কালের আবর্তনে মনিরুজ্জামান মানিকে জনসেবা ইতিহাস হবে। ১৯৭১রে যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছে জাতীর কিছু বীরসেনারা। তাদের কল্যানেই আজ আমরা স্বাধীন দেশে বসবাস করছি। বর্তমান বিশ্বের করোনা যুদ্ধে মনিরুজ্জামান মানিক নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে মৈশাদীর সর্বস্তরের মানুষের শতভাগ সেবা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে। জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, রাজনীতিক ব্যাক্তিবর্গ, সমাজ প্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের মানুষ তার কাজে ব্যাপক প্রশংসা করে যাচ্ছে।
মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিকের থেমে নেই জনসেবা। প্রতিনিয়ত তিনি ইউনিয়নে মানুষদের বিভিন্ন ভাবে সেবা দিয়ে চলছেন। তৃনমূলের অসহায়, দুস্থ্যসহ মধ্যবিত্তদের সেবায় সর্বাক্ষনিক তিনি ব্যাস্ত রয়েছেন। দিন নেই, রাত নেই, শুধু জনসেবা দিয়ে সময় পার করছেন। ইউনিয়নের সর্ব শ্রেনীর মানুষের ভাল মন্দসহ সার্বিক বিষয়গুলো অবিরাম তিনি দেকবাল করছেন। ছুটে চলছেন তৃনমূলের মানুষের দৌড়গোড়ায়।
জেলার শ্রেষ্ঠ, ৬নং মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিক ইউনিয়নবাসীর জন্য যেন আলোর ফেরিওলা হয়ে মৈশাদীর মানুষের সেবা দিচ্ছেন । করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলার প্রথম থেকেই তিনি সচেতনতামূলক প্রচারনা শুরু করেন। ইউনিয়নের জন্য সরকারি বরাদ্ধকৃত ত্রানগুলো দূরত্ব বজিয়ে রেখে যথা নিয়েমে বিতরন করে চলছেন।
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারির কারনে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিকের পৃষ্ঠপোষকতায় ইউনিয়নে সততা স্টোর চালু করা হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশে পাওয়ার পর চাঁদপুর লকডাউন ঘোষনার পর মৈশাদী বাজারে জাগ্রত তারুণ্যর ব্যবস্থাপনায় হ্রাসকৃত মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্য বিক্রয় চালু করা হয়। যেখানে বাজারদর থেকে ২০ থেকে ৩০ % চাড়ে ক্রেতাদের কাছে মালামাল বিক্রি করা হচ্ছে। হ্রাসকৃত মূল্যে থেকে ছাড় পেয়ে মালামাল বিক্রি করায় সেখানে নিম্মবিত্তসহ মধ্যেবিত্ত পরিবারগুলো সাশ্রয়ী ধরে কেনাকাটা করার জন্য ভিড় করেন। চাঁদপুরে এই প্রথম ইউপি কোন ইউপি চেয়ারম্যানের পৃষ্ঠপোষকতায় সততা স্টোর চালু করা হয়েছে। আর সততা স্টোরের মাধ্যমে নিত্য প্রয়োজনীয় মালামাল বিক্রি হওয়ার জেলার শ্রেষ্ঠ, মৈশাদী ইউপি চেয়ারম্যানের প্রতি ইউনিয়নবাসী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। মৈশাদীর এ ব্যাতিক্রমধর্মী আয়োজন সর্ব মহলে ব্যাপক হারে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
মনিরুজ্জামান মানিকের সফলতার গল্প লিখে শেষ করা যাবেনা। ক্লিন ইমেজের একজন, সৎ আদর্শবান মানুষ হিসেবে তার সুনার সর্বমহলে রয়েছে। লোভ লালশার উর্দ্ধে থেকে তিনি যে ভাবে মানব সেবা দিচ্ছেন, তা সত্যি এক বিষ্ময়কর ইতিহাস।