করোনার ঝুঁকিতে অফিস করছেন ইউপি সচিব কুদ্দুছ আখন্দ রোকন

  • আপডেট: ০৯:৫৬:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল ২০২০
  • ২৪

সজীব খান:

বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি ( বাপসার) চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক, সদর উপজেলা ১৩নং হানারচর ইউপি সচিব মোহাম্মদ কুদ্দুছ আখন্দ রোকন করোনার ঝুঁকিতে ও নিয়মিত অফিস করছেন। সরকারি নির্দেশনায় মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলছেন। দুর্যেগের এ মূহত্বে হানারচর ইউনিয়নের অসহায়, দুস্থ্যদের তালিকা করে সরকারি ত্রান বিতরনে চেয়ারম্যানকে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন তিনি। এ ছাড়া ও তিনি চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের ত্রান যাবে বাড়ি, সুযোগ পেলেই সেখানে স্বেচ্ছায় শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন।

হানারচরে সরকারি ত্রান বিতরনে যাতে কোন প্রকার অনিয়ম না হয় সেজন্য কুদ্দুছ আখন্দ রোকন আগে থেকে তালিকাসহ সকল কার্যক্রম করে নেন। হানারচরে ত্রান বিতরনে মানুষের যাতে কষ্ট না হয়, সেজন্য তিনি ইউপি চেয়ারম্যান সাত্তার ঢ়ারীকে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন। চেয়ারম্যান এবং মেম্বারদের দেওয়া অসহায়দের তালিকা পাওয়ার পর তা কম্পিউটার করে তালিকা করা অব্যাহত রেখেছেন। দুর্যোগের এ সময় সরকারের দেওয়া ভিজিএফ, ভিজিডি, জিআরের বরাদ্ধসহ সকল কিছু যেন সঠিক ভাবে বিতরন হয়, তার জন্য তিনি চেয়ারম্যানের সাথে সার্বিক ভাবে কাজ করছেন। কারন দুর্যোগের এ সময় সঠিক ভাবে মানুষ ত্রান পায় সেজন্য সরকারি ভাবে কড়া নির্দেশনা রয়েছে, সে নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছেন।

কুদ্দুছ আখন্দ রোকন বলেন দেশের এই ক্লান্তিলগ্নে করোনা পরিস্থিতিতে একজন চাকরিজীবি হিসেবে আমার কর্মস্থল হানারচর ইউনিয়নে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় কাজ করছি। ইউপি চেয়ারম্যান ছাত্তার ঢ়ারী, সকল ইউপি সদস্য, উদ্যোক্তা, গ্রামপুলিশ ও রাজনৈতিক নের্তৃবৃন্দের সার্বিক সমন্বয়ে জনগনের সহযোগীতায় হানারচরের সর্বস্তরের মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। করোনার প্রাদুর্ভাবে বিদেশ ফেরত প্রবাসী, নারায়ণগুঞ্জসহ অন্য জেলা থেকে আগত ব্যাক্তিদের হোম কোয়ারেন্টেন নিশ্চিত করে যাচ্ছি।

মানবিক সহায়তা প্রদান কর্মসূচি জিআর, ভিজিএফ, ভিজিডি, ১০ টাকা কেজি চালসহ সকল কাজে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করে যাচ্ছি। করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদে সকলকে নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রেখেছি। করোনা সংক্রামন সংক্রান্ত তথ্য জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসনকে রিপোর্ট প্রদান করে যাচ্ছি। করোনা প্রতিরোধে হানারচর ইউপি চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সকলের ভূমিকাই প্রশংসনীয়। বর্তমান বিশ্ব করোনা প্রতিরোধে চাঁদপুরে ৮৯ জন ইউপি সচিবই করোনার ঝুকি নিয়ে অফিস করছে, এবং তারা করোনার ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের নেই কোন পিপিএ, তাদের নেই কোন প্রণদানা, নেই কোন নিরাপত্তার সরাঞ্জম। এর ভেতরে ও তারা সরকারের নির্দেশনা যথানিয়মে পালন করছে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

করোনার ঝুঁকিতে অফিস করছেন ইউপি সচিব কুদ্দুছ আখন্দ রোকন

আপডেট: ০৯:৫৬:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল ২০২০

সজীব খান:

বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি ( বাপসার) চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক, সদর উপজেলা ১৩নং হানারচর ইউপি সচিব মোহাম্মদ কুদ্দুছ আখন্দ রোকন করোনার ঝুঁকিতে ও নিয়মিত অফিস করছেন। সরকারি নির্দেশনায় মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলছেন। দুর্যেগের এ মূহত্বে হানারচর ইউনিয়নের অসহায়, দুস্থ্যদের তালিকা করে সরকারি ত্রান বিতরনে চেয়ারম্যানকে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন তিনি। এ ছাড়া ও তিনি চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের ত্রান যাবে বাড়ি, সুযোগ পেলেই সেখানে স্বেচ্ছায় শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন।

হানারচরে সরকারি ত্রান বিতরনে যাতে কোন প্রকার অনিয়ম না হয় সেজন্য কুদ্দুছ আখন্দ রোকন আগে থেকে তালিকাসহ সকল কার্যক্রম করে নেন। হানারচরে ত্রান বিতরনে মানুষের যাতে কষ্ট না হয়, সেজন্য তিনি ইউপি চেয়ারম্যান সাত্তার ঢ়ারীকে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন। চেয়ারম্যান এবং মেম্বারদের দেওয়া অসহায়দের তালিকা পাওয়ার পর তা কম্পিউটার করে তালিকা করা অব্যাহত রেখেছেন। দুর্যোগের এ সময় সরকারের দেওয়া ভিজিএফ, ভিজিডি, জিআরের বরাদ্ধসহ সকল কিছু যেন সঠিক ভাবে বিতরন হয়, তার জন্য তিনি চেয়ারম্যানের সাথে সার্বিক ভাবে কাজ করছেন। কারন দুর্যোগের এ সময় সঠিক ভাবে মানুষ ত্রান পায় সেজন্য সরকারি ভাবে কড়া নির্দেশনা রয়েছে, সে নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছেন।

কুদ্দুছ আখন্দ রোকন বলেন দেশের এই ক্লান্তিলগ্নে করোনা পরিস্থিতিতে একজন চাকরিজীবি হিসেবে আমার কর্মস্থল হানারচর ইউনিয়নে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় কাজ করছি। ইউপি চেয়ারম্যান ছাত্তার ঢ়ারী, সকল ইউপি সদস্য, উদ্যোক্তা, গ্রামপুলিশ ও রাজনৈতিক নের্তৃবৃন্দের সার্বিক সমন্বয়ে জনগনের সহযোগীতায় হানারচরের সর্বস্তরের মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। করোনার প্রাদুর্ভাবে বিদেশ ফেরত প্রবাসী, নারায়ণগুঞ্জসহ অন্য জেলা থেকে আগত ব্যাক্তিদের হোম কোয়ারেন্টেন নিশ্চিত করে যাচ্ছি।

মানবিক সহায়তা প্রদান কর্মসূচি জিআর, ভিজিএফ, ভিজিডি, ১০ টাকা কেজি চালসহ সকল কাজে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করে যাচ্ছি। করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদে সকলকে নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রেখেছি। করোনা সংক্রামন সংক্রান্ত তথ্য জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসনকে রিপোর্ট প্রদান করে যাচ্ছি। করোনা প্রতিরোধে হানারচর ইউপি চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সকলের ভূমিকাই প্রশংসনীয়। বর্তমান বিশ্ব করোনা প্রতিরোধে চাঁদপুরে ৮৯ জন ইউপি সচিবই করোনার ঝুকি নিয়ে অফিস করছে, এবং তারা করোনার ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের নেই কোন পিপিএ, তাদের নেই কোন প্রণদানা, নেই কোন নিরাপত্তার সরাঞ্জম। এর ভেতরে ও তারা সরকারের নির্দেশনা যথানিয়মে পালন করছে।