চাঁদপুর আদালতে মামলার হাজিরা দিলেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলন

  • আপডেট: ০৩:২৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯
  • ৫০

অনলাইন ডেস্ক:

সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আ.ন.ম. এহছানুল হক মিলন চাঁদপুর আদালতে হাজিরা দিয়েছেন।

গতকাল ৩ জুলাই বুুধবার দুপুরে তিনি জিআর ৭ মামলার অন্য আসামীদের নিয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এ নিয়মিত হাজিরা দিয়েছেন।

২০০৪ সালে কচুয়ায় আওয়ামী লীগ অফিস ভাংচুরের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় এহছানুল হক মিলনসহ অজ্ঞাত ৫০/৬০ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করা হয়। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, বর্তমান সরকার উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে যাচ্ছে। কে বা কারা সেদিন কচুয়াতে তাদের কার্যালয় ভাংচুর করেছে, অথচ আমি এলাকায় না থাকলেও আমাকেই এ মামলায় প্রধান আসামী করা হয়েছে। আমি এ বিষয়ে কিছুই জানতাম না।

উপস্থিত ছিলেন মামলার অভিযুক্ত আসামী কচুয়া উপজেলা যুবদলের সভাপতি মাসুদ এলাহী সুভাস, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সেলিম পাটওয়ারী, জাহাঙ্গীর চেয়ারম্যান, আব্দুস সালাম শান্ত, শাহজালাল প্রধানিয়া, মিজান চেয়ারম্যান, শরিফুল হক সাজু, রনি তালুকদার, দিপু মিয়াজী প্রমুখ।

এহছানুল হক মিলনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডঃ ফজলুল হক সরকার ও অ্যাডঃ মাইনুল ইসলাম।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

হাজীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মাইনুদ্দিন মিয়াজী আটক

চাঁদপুর আদালতে মামলার হাজিরা দিলেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মিলন

আপডেট: ০৩:২৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আ.ন.ম. এহছানুল হক মিলন চাঁদপুর আদালতে হাজিরা দিয়েছেন।

গতকাল ৩ জুলাই বুুধবার দুপুরে তিনি জিআর ৭ মামলার অন্য আসামীদের নিয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এ নিয়মিত হাজিরা দিয়েছেন।

২০০৪ সালে কচুয়ায় আওয়ামী লীগ অফিস ভাংচুরের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় এহছানুল হক মিলনসহ অজ্ঞাত ৫০/৬০ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করা হয়। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, বর্তমান সরকার উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে যাচ্ছে। কে বা কারা সেদিন কচুয়াতে তাদের কার্যালয় ভাংচুর করেছে, অথচ আমি এলাকায় না থাকলেও আমাকেই এ মামলায় প্রধান আসামী করা হয়েছে। আমি এ বিষয়ে কিছুই জানতাম না।

উপস্থিত ছিলেন মামলার অভিযুক্ত আসামী কচুয়া উপজেলা যুবদলের সভাপতি মাসুদ এলাহী সুভাস, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সেলিম পাটওয়ারী, জাহাঙ্গীর চেয়ারম্যান, আব্দুস সালাম শান্ত, শাহজালাল প্রধানিয়া, মিজান চেয়ারম্যান, শরিফুল হক সাজু, রনি তালুকদার, দিপু মিয়াজী প্রমুখ।

এহছানুল হক মিলনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডঃ ফজলুল হক সরকার ও অ্যাডঃ মাইনুল ইসলাম।