সুজন দাস:
করোনা ভাইরাসে বিশ্বে যখন দাবিয়ে চলছে তখন ঘটে যেতে পারে আমাদের দেশে ও এই মহামারী ঘটতে পারে প্রাণ হানি। এমন নি ধারণা কে সামনে রেখে হাজীগঞ্জ পৌর মহশ্মাশান সৎকার কমিটি একটি উদ্যোগ হাতে নিলো। হাজীগঞ্জ উপজেলা সহ আশেপাশে উপজেলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের যদি মৃত্যু বরণ করে করোনা ভাইরাসে। এদের অন্তোষ্টিক্রিয়া বা সৎকারের জন্য হাজীগঞ্জ পৌর মহাশ্মশান সৎকার কমিটি প্রস্তুত।
আরো পড়ুন: চাঁদপুরে করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৬
আরো পড়ুন: হাজীগঞ্জে আজও থাকবে সেনাবাহিনীর টহল
হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়া বলেন আমরা সুরক্ষা জন্য পিপি সরবরাহ দিবো। মরতে তো আমরা যে কেউ যেতে পারি। এ ছাড়া ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশনা রয়েছে যে কীভাবে একজন করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির মৃতদেহ সৎকার করতে হবে। সেখানে বলা হয়েছে জীবাণুনাশক রাসায়নিক দিয়ে দেহ মুছতে হবে, যে বডিব্যাগে দেহ নিয়ে যাওয়া হবে, সেটিকেও বাইরে থেকে জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
আরো পড়ুন:চাঁদপুরে করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে নেয়ার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
আর যারা মৃতদেহ পোড়ানোর কাজ করবেন, তাদেরও মাস্ক সহ ব্যক্তিগত প্রতিরোধক পোষাক পরতে হবে। ধর্মীয় রীতি সবই মানা যাবে, কিন্তু দেহ ছোঁয়া চলবে না। করোনা ভাইরাস পুরো বিশ্ব মহামারি আকারে রূপ নিয়েছে। দেশের এই ক্রান্তিকালে করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করা ব্যাক্তিদের অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক ব্যাক্তিদের মধ্যে আট জন ও এক জন পুরোহিত দুলু সাহা, বাবুল সাহা, সঞ্জু কুমার সাহা, অনিল সরকার, সুভাস দাস, বাসুদেব সাহা, সন্তোষ শীল, দুখরাম দাস, পুরোহিত গোপাল চক্রবর্তী।