নতুনের কথা ডেস্ক:
তিনি শুধু ক্লোই নামে পরিচিত। ১৯ বছর বয়সী যুবতী। এই বয়সে তিনি বেছে নিয়েছেন ভিন্ন এক পেশা। তিনি এসকর্ট বা রক্ষিতা। না, সুনির্দিষ্ট কারো রক্ষিতা নন। লন্ডনের অভিজাত হোটেলগুলোতে এক একদিন এক একজনের শয্যাসঙ্গী হন। তাতে প্রতি রাতে তার উপার্জন ২০০০ পাউন্ড। সংখ্যাটা দেখে নিশ্চয় অনুমান করা যায় তার ক্লায়েন্ট বা খদ্দেররা সাধারণ মানুষ নন, যথেষ্ট ধনী।
হ্যাঁ, এমন ধনী মানুষদের শারীরিক তৃপ্তি মিটিয়ে তিনি উপার্জন করছেন বিপুল অর্থ। ক্লোই একা নন। বৃটেনের বিভিন্ন শহরে তার মতো এই পেশায় আছেন কমপক্ষে ৭২০০০ যুবতী বা টিনেজ। তারা অর্থ উপার্জনের উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছেন সেক্সকে। এ খবর দিয়েছে বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ।
ক্লোই তার পেশা শুরু করেছেন মাত্র ১৭ বছর বয়সে। বৃটেনের নটিংহ্যামে তার বাড়ি। ডাক পেলে ছুটে চলে আসেন রাজধানীতে। তাকে পেয়ে খদ্দেররা পরিতৃপ্ত হয় বলে দাবি তার। নির্ধারিত অর্থের চেয়ে অতিরিক্ত ৫০ পাউন্ড পেয়ে যান, যদি তিনি অনিরাপদ যৌনতায় রাজি হন। এ জন্য তাকে সব সময় সেজেগুজে থাকতে হয়। এমন পেশা নিয়ে তিনি মোটেও অনুতপ্ত নন। বরং চ্যানেল ৫-এর ‘টিনস সেলিং সেক্স: দ্য সেক্স বিজনেস অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত হয়ে বলেছেন, সবার মধ্যেই সেক্স আছে। মানুষের কাছ থেকে আমি অর্থ নিচ্ছি এটা ভিন্ন কোনো কৌশল নয়। প্রথমবার কেউ যখন এর বিনিময়ে আমাকে অর্থ দিয়েছিল তখন আমি রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম।
ক্লোই এ জন্য ব্যবহার করেন জন্মবিরতিকরণের বিভিন্ন ব্যবস্থা। তা ছাড়া তার সংগ্রহে আছে বিপুল সেক্স টয়। খদ্দেরের কাছে যাওয়ার সময় তিনি সেগুলো সঙ্গে নিয়ে যান।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ, ঢাকা অফিস : ২০৫/৩ ফকিরাপুল, ঢাকা। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত : নতুনেরকথা
Copyright © 2024 Notuner Kotha. All rights reserved.