Notuner Kotha

</h6>হাজীগঞ্জ বনফুল সংঘের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বক্তাগণ<h6>চাঁদপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র হচ্ছে হাজীগঞ্জ: ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী

নিজস্ব প্রতিনিধি॥

হাজীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক সংগঠন ‘বনফুল সংঘ’র ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শনিবার ক্লাবে পালিত হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে ক্লাবের সদস্যরা ক্লাবের অতীত ইতিহাসের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।

অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ‘বনফুল সংঘের সভাপতি, হাজীগঞ্জ মডেল সরকারি মডেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ড. মো. আলমগীর কবির পাটওয়ারী।

সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, মানুষ তার সৃষ্টির মাধ্যমে বেঁচে থাকে। একজনী সৃষ্টিশীল মানুষ সৃষ্টি করে আনন্দ পায়।

তিনি বলেন, চাঁদপুর যদিও জেলা কিন্তু জেলার প্রাণকেন্দ্র হচ্ছে হাজীগঞ্জ। ব্যবসা-বাণিজ্য, ব্যাংকিং খাত সব দিক থেকে চাঁদপুর থেকেও হাজীগঞ্জ উপজেলা অনেক এগিয়ে।
তিনি বলেন, ইনশাআল্লাহ্ হাজীগঞ্জ বিজনেস পার্ক নির্মাণ হলে হাজীগঞ্জ হবে কুমিল্লা, নোয়াখালি, লক্ষীপুর ও চাঁদপুরের প্রধান ব্যবসায়িক প্রাণ কেন্দ্র হবে হাজীগঞ্জ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি রোটা. রুহিদাস বনিক, প্রিন্স শাকিল আহমেদ।

ক্লাবের কার্যকরী সদস্য কাজী সাইদুল ইসলাম জুয়েলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সদস্য ইকবালুজ্জামান ফারুক, কাজী নুরুল আলম, আলহাজ¦ মিজানুর রহমান, সালাহউদ্দিন ফারুক মামুন, সবুজ সংঘের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ স্বপন, মাতৈন আদর্শ পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম প্রমূখ।

স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানে ক্লাবের সদস্যরা বলেন, আজকের হাজীগঞ্জের উন্নয়ন এবং ব্যবসায়িকভাবে প্রসিদ্ধের পেছনে মুল কারিগর হলেন ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী। তিনি যা ধরে তা-ই সোনা হয়ে যায়। তিনি যে পথ দিয়ে হাঁটেন সেখানে মুক্তা ফলে। তাঁর কারণে আজ হাজীগঞ্জ প্রসিদ্ধ।

বক্তরা বলেন, যেভাবে একটি কলেজকে তিনি প্রতিষ্ঠিত করে দেশের মধ্যে এটিকে শ্রেষ্ঠত্ব করেছেন এবং জাতীয় করণ করেছেন। এত তার অসাম্যান অবদান রয়েছে।
ক্লাবের ৪৮ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানের আহবায়ক ছিলেন মো. আবুল ফারাহ। সার্বিক তত্ত্ববধানে ছিলেন সাধারণ সম্পাদক গোবিন্দ সাহা।